Wednesday, June 29, 2022

আপনার কন্টেন্ট ইউনিক কিনা তা সহজেই যাচাই করুন

আপনার কন্টেন্ট ইউনিক কিনা তা সহজেই যাচাই করুন

আজকের আর্টিকেলে খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।  আমার এই ওয়েবসাইটে যারা ভিজিট করেন, তাদের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষ ওয়েব ইন্ডাস্ট্রির সাথে নানানভাবে জড়ীত। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা নিজের ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের আশাইয় প্রতিনিয়ত আর্টিকেল লিখে যাচ্ছেন। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় আপনি মনিটাইজেশন পান না, এবং ফলশ্রুতিতে আপনার কষ্ট বিফল! ভালোমানের কন্টেন্ট নিজ হাতে টাইপ করে লিখে কিভাবে বুঝবেন এর আগে সেটা কেউ লিখছেনা কিনা? বা কোথায় কোতায় মডিফাই করা উচিত। একটি ভালোমানের আর্টিকেল লিখার পর অবশ্যই তা জাচাই করা উচিত যে সেটা কতটুকু ইউনিক হয়েছে। 



আপনার আর্টিকেল ইউনিক কিনা, তা যাচাই করার জন্য রয়েছে অসংখ্য টুল। যার মধ্যে Plagiarism চেকার সব থেকে বেশি ব্যাবহৃত হয়।  আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো কিভাবে আপনি প্লাজেরজম চেক করতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্টের বা আপনার লিখা কোন প্যারাগ্রাফের।

কিভাবে প্লাগরিজম চেক করবেন?

প্লাজিরিজম চেক করার জন্য আপনার কন্টেনট আগে আপনাকে রেডি করতে হবে। কন্টেন্ট রেডি করার পর উক্ত কনটেন্ট যদি লাইভে থাকে তাহলে তার লিংক কপি করুন। অন্যথায় কন্টেন্টের পুরো টেক্সট কপি করুন।

টেক্সট কপি করার পর গুগল সার্চবারে গিয়ে টাইপ করুন। plagiarism checker small seo tool এটা লিখে সার্চ করলে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মতো একটি স্ক্রিন আসবে।

এখান থেকে সবার প্রথম লিংটা ওপেন করতে হবে।

এবার এই লিংকে যাওয়ার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মতো একটি স্ক্রিন আসবে, যা ওয়েবসাইটের ইন্টারফেস।

উপরে দেখানো স্ক্রিনশটতে যে ইনপুট ফিল্ড আছে অইখানে আপনার লিখা কন্টেন্ট গুলো কপি করে পেস্ট করুন, অথবা আপনার কন্টেন্টট পাবলিশ করা URL দিন url ফিল্ডের মধ্যে।

 উপরে দেখানো স্ক্রিনশট লখ্য করলে দেখবেন, এখানে আমি আমার লিখা কন্টেন্ট পেস্ট করেছি। এবারে একটু নিচের দিকে মাউস স্ক্রল করুন তাহলে একটি বাটন পাবেন। 

নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম কি?

নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম কি?

কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সকল কাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য বর্তমানে সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যাবহার করা হয়। নেটওয়ার্কের অধীন সকল রিসোর্স (Resources) বা সম্পদ ব্যাবস্থাপনা, নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা বিধান ও ইউজার বা ব্যাবহারকারী ব্যাবস্থাপনার জন্য ব্যাবহৃত সিস্টেম সফটওয়্যারকে নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম (Network Operating System) বলা হয়। নেটওয়ার্কে ব্যাবহৃত সার্ভার (Server) এবং ক্লায়েন্ট (Client) নিয়ন্ত্রণকারী সফটওয়্যারই হলো নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম। নেটওয়ার্কিং সার্ভার ব্যাবহৃত অনেক অপারেটিং সিস্টেম আছে, যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো-
  • লিনাক্স (Linux)
  • ইউনিক্স (Unix)
  • আইবিএম ওএস/২ (IBM OS/2)
  • সান সোলারিস (Sun Solaris)
  • মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ এনটি সার্ভার, ২০০০ সার্ভার (Microsoft Windows NT, 2000 Server) ইত্যাদি।
নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সহযোগিতা ছাড়া শুধু মাত্র মানুষের দ্বারা বড় আকারের নেটওয়ার্ক একসাথে কাজ করান এবং ব্যাবস্থাপনা করা খুব সহজ নয়। এ ধরনের সিস্টেমের জটিলতার কারণে স্বয়ংক্রিয় নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থাপনা টুলসের দরকার হয়। নেটওয়ার্ক তদারকি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেক ধরনের টুলসের সমন্বয়ে নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থাপনা সিস্টেম ব্যাবহৃত হয়। নানাবিধ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রোগ্রামের সমন্বয়ে গটথিত এই ব্যাবস্থা নেটওয়ার্কের সব ধরনের কর্মকান্ডের নিয়ন্ত্রক। 

নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ডিজাইন এমন ভাবে করা হয় যাতে সমগ্র নেটওয়ার্কটি একটি একক ইউনিট হিসাবে কাজ করতে পারে এবং নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত সকল কম্পিউটার  বা ব্যবহারকারী একই ধরনের সুবিধা পেতে পারে। নেটওয়ার্কের কার্যকরী অংশসমূহ প্রতিনিয়ত নেটওয়ার্কের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বা সার্ভারে প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠায়। নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট করার জন্য অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগকারী সিস্টেম সফটওয়্যার (Communication Software) থাকে।


কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?

বিভিন্ন কম্পিউটার কোন যোগাযোগ ব্যাবস্থা দ্বারা একসংগে যুক্ত থাকলে তাকে বলে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সুবিধা হলো অনেকগুলি কম্পিউটার পরস্পর যুক্ত থাকায় দু-একটি খারাপ হয়ে গেলেও সব কাজ বন্ধ হয়ে যাবে না। ভালোগুলো দিয়ে সে কাজ করিয়ে নেওয়া যাবে।

কম্পিউটতার প্রযুক্তির সর্বাধুনিক বিকাশ হচ্ছে বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে প্রসারিত করা। ইতিমধ্যেই নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান নিজেদের কাজের সুবিধার জন্য নিজস্ব কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছে। যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারগুলো একটা নেটওয়ার্ক দ্বারা যুক্ত থাকলে তাদের প্রত্যেক অন্যদের গবেষণাওলব্দ্ব ফলগুলো মুহুর্তের মধ্যে জেনে যেতে পারে।

এতে শুধু বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণার পরিধি অনেকগুণ বৃদ্ধ্বি পায়। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণা কেন্দ্রেই নয়, এখন বিভিন্ন কোম্পানি, সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গৃহসমবায় সমূহ এবং অন্যান্যয অনেক প্রতিষ্ঠান নিজস্ব কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছে। এতে তারা সুফলও পাচ্ছে। এসব ছোট ছোট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করেই বড় নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায়। যেমন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত Internet হচ্ছে পৃথিবীর বৃহত্তম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। এই নেটওয়ার্ক লক্ষ লক্ষ হোস্ট কম্পিউটার-এর মাধ্যমে কয়েক মিলিয়ন ব্যাক্তির মধ্যে সংযোগ ঘটাতে সক্ষন হয়েছে।


Tuesday, June 28, 2022

পেনড্রাইভ কিভাবে বুট করবেন? কিভাবে অফিসিয়াল USB Flash Drive বানাবেন?

পেনড্রাইভ কিভাবে বুট করবেন? কিভাবে অফিসিয়াল USB Flash Drive বানাবেন?

মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ (Microsoft Windows) আমার মনে হয়না বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই সময়ে  এটার নাম শুনেন নি এমন কেউ আছেন। আমি ধরে নিচ্ছি বিশ্বের ৯০ ভাগ মানুষ মাইক্রোসফট কোম্পানির নাম জানেন,  এবং কোননা কোন ভাবে মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ কম্পিউটারের কথা শুনেছেন। 

ইউন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বিশ্বের প্রায় 1.4  বিলিয়নের বেশি মানুষ ব্যাবহার করে। মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ ব্যাবহার করতে হলে সর্বপ্রথম একটি কম্পিউটারে ইউন্ডোজ সেট-আপ করা লাগে।ইউন্ডোজ সেট-আপ করার জন্য প্রয়োজন হয় মাইক্রোসফটের ISO ফাইল। যা স্বাধারনত কোন কম্পিউটার সার্ভিস দোকানে গেলে ৩০-১০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন, যা একটি ডিস্ক বা সিডিতে থাকবে। তবে এটা ব্যাবহার করা মোটেও উচিত নয়! কারণ এটা সম্পুর্ন (পাই-রে-টে-ড) একটি ফাইল। এটা ব্যাবহার করলে আপনার কম্পিউটার ও আপনার তথ্যের ক্ষতি হতে পারে এবং দেখা দিবে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো কিভাবে আপনি বাজার থেকে ডিস্ক না কিনে নিজে একটি ISO বা USB Flash Drive বানাতে পারেন যা দিয়ে খুব সহজে আপনি যে কোন কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেট-আপ করতে পারবেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমি সুধু ফ্ল্যাশ ড্রাইভ বানানো শেখাবো। ইউন্ডোজ কিভাবে সেট-আপ দেয় তা নিয়ে পরবর্তী পোস্টে আলোচনা করা হবে। 

আজকের এই পোস্টে আমি যেই প্রসেসটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো এটা সম্পুর্ণ ফ্রী এবং ১০০% অরিজিনাল ISO সরাসরি মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে দেখাবো। যা সম্পুর্ণ অটোমেটিক প্রসেসে হবে।

USB Flash Drive কী? 

ইউ.এস.বি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ (USB Flash Drive) এটি এক ধরনের হার্ড ড্রাইভ যাকে স্বাধারনত রিমুভাল ড্রাইভ হিসেবে কাজ করে। একটি স্বাধারন পেনড্রাইভ যখন ফ্ল্যাশ ড্রাইভে পরিনিত করা হয় তখন সেটা হার্ড ড্রাইভ আকারে কাজ করে। সেটা যে কোন প্রসেসে হতে পারে, যেমন- কোন সফটওয়্যার ইন্সটলশ ফাইল সেট-আপের জন্য, কোন অপারেটিং সিস্টেমের আই-এস-ও ফাইল বা অন্য কোন কিছুর জন্য। এটাকে ইংরেজীতে বলা হয়ে থাকেঃ- A flash drive is a small, removable hard drive that plugs into a USB port on your computer.  একটি USB Flash Drive দিয়ে অনেক কিছুই করা যায়, তবে বর্তমান সময়ে সব থেকে বেশী অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার জন্যই ব্যাবহার করা হয়। 

কিভাবে ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ বানাতে হয়?

ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ বানাতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে নুন্যতম ৮ জি.বি একটি ভালোমানের পেনড্রাইভ। এরপর আপনি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন অন করে ব্রাউজারে ওপেন করবেন (যে কোন ব্রাউজার)। ব্রাউজার ওপেন করার পর সার্চবারে টাইপ করবেন Media Creation Tool  এটা লিখে সার্স করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন আসবে। এখান থেকে নিচে দেখানো লাল মার্ক করা এই লিংটাতে যাবেন। 


উপরে দেখানো লিংকে ক্লিক করার পর নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো এরকম একটি স্ক্রিন পাবেন। এখান থেকে একটু নিচের দিকে আসলেই Download নামে একটি অপশন পাবেন।


এখানে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে অটোমেটিক আপনার Media Creation Tool ডাউনলোড হবে। যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 


এবার এটা ডাউনলোড কমপ্লিট হলে। আপনি চলে যাবেন আপনার কম্পিউটারের ডাউনলোড ফোল্ডারের মধ্যে। এবং অইখানে ডাউনলোড কৃত এই ফাইলটি পেয়ে যাবেন, যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 



এবার এই সফটওয়্যারটির উপরে রাইট বাটন ক্লিক করুন, তাহলে পাশে অনেক গুলো অপশন আসবে, অপশনগুলো থেকে Administration এই অপশনে ক্লিক করতে হবে যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো।
 

Run as Administrator এই অপশনে ক্লিক করার সাথে সাথে সফটওয়্যারটি ওপেন হবে। তবে সফটওয়্যারটি ওপেন করার পুর্বে আপনার কম্পিউটারে একটি পেনড্রাইভ লাগাতে হবে যেটা আপনি বুট বা ফ্লাশ ড্রাইভ বানাতে চাচ্ছেন। 

সফটওয়্যারটা ওপেন হবার পর কিছু ডকুমেন্টেশন দিবে যা পড়ে নেওয়া উচিত। সব শেষে তাদের কথায় এক মত হলে Accept বাটনে ক্লিক করতে হবে।


এখানে ক্লিক দেবার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মতো একটি স্ক্রিন আসবে। আপনি যদি আপনার কম্পিউটার আপগ্রেড করতে চান সেই ক্ষেত্রে Upgrade this pc now এই অপশনটি সিলেক্ট করবেন। তবে আমি এখানে চাচ্ছি একটি ফ্লাশ ড্রাইভ তৈরি করার জন্য, অতএব আমি নিচের অপশনটি বেছে নিচ্ছি যেতাতে লিখা আছেঃ- Create Installation Media (USB Flash Drive, DVD, or ISO file).  এখানে এটা সিলেক্ট করার পর আবার Next বাটনে ক্লিক করতে হবে। 


উপরে দেখানো স্ক্রিনশট দেখে আইডিয়া করতেই পারছেন এখানে আপনার পেন-ড্রাইভটি শো করছে। এরপর এখান থেকে Next বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং সব শেষে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন আসবে।


এটা কিন্তু অলরেডি ফ্লাশ ড্রাইভ বানানোর কাজ শুরু করে দিয়েছে। যা ইতি মধ্যে ১% হয়ে গেছে। এবং এটা যখন ১০০% হবে তখন ডাউনলোড ভেরিফিকেশনের জন্য এরকম  আরো একটি ইন্টারফেস আসবে।


আমার কন্টেন্ট লিখতে লিখতে এটা ৯৮% ডাউনলোড হয়ে গেছে। ১০০% হবার পর এরকম আরো একটি পেইজ আসবে যার স্ক্রিনশট নিচে দেওয়া হলো।


এবার ডাউনলোড ভেরিফিকেশনের এটা ১০০% হলেই আপনার পেনড্রাইভ বুট-এবেল পেনড্রাইভে রুপান্তর হবে। ভেরিফিকেশন ১০০% হবার পরের স্ক্রিনশট নিচে দেওয়া হলো।


এখান থেকে Finish বাটনে ক্লিক করলেই বাস এবার ম্যাজিক! আপনার কম্পিউটার (My Computer) ওপেন করুন।


উপরে স্ক্রিনশটে স্পষ্ট দেখতেই পারছেন আমার পেনড্রাইভ কিন্তু বুট হয়ে গেছে। 

পেনড্রাইভ বুট করার সময় কোন রকমের সমস্যা ফেস করলে কমেন্টে জানান। ধন্যবাদ আমাদের আর্টিকেল পরার জন্য।

Monday, June 27, 2022

পদ্মা সেতুর টোল এত বেশী কেন? দেশের অর্থে তৈরি পদ্মাতে কেন টোল দিতে হবে? Why Padma Bridge Toll So High?

পদ্মা সেতুর টোল এত বেশী কেন? দেশের অর্থে তৈরি পদ্মাতে কেন টোল দিতে হবে? Why Padma Bridge Toll So High?

বাংলাদেশের প্রতিটি মেগা প্রজেক্টই দেশের উন্নয়ন ও দেশের মানুষের জীবনকে আরো সহজ করে তোলার জন্য বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে এর মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতুটি নির্মাণ প্রকল্পটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ড্রিম প্রজেক্ট, যা সম্পুর্ন দেশীয় অর্থায়নে তৈরি করা হয়েছে। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিন আঞ্চলের ১৯টি জেলা রাজধানী ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে নিরবিচ্ছিন সড়ক যোগাযোগ ব্যাবস্থার আহতায় আসাতে উক্ত অঞ্চলের মানুষের জীবন যাত্রার পরিবর্তন এসেছে।

দক্ষিন অঞ্চলের জেলা গুলোর সাথে দেশের অন্যান্য জেলা গুলোর ব্যাবসা বাণিজ্য বেড়েছে যা দেশের অভারঅল GDP বৃদ্ধিতে কন্ট্রিবিউট করছে। সেতুটি উদ্ভবনের পুর্বে ২০২২ সালের মে মাসে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় পদ্মা সেতুতে চলাচলের জন্য বিভিন্ন ক্লাসের পরিবহনের হার নির্ধারণ করেছে। কিন্তু সেতুতে টোলের পাড়াপাড় হার নির্ধারণ এর পর টোলের হার নিয়ে দেশের জনগণের মধ্যে তৈরি হয়েছে অনেক প্রশ্ন। বেশিরভাগ জনগণেরই ধারনা পদ্মা সেতুর টোলের হার অনেক বেশী। এছাড়া সম্পুর্ন দেশীয় অর্থায়নে তৈরি এই সেতুতে কেন টোল দিতে হবে? এটা নিয়েও চলছে অনেক কথা বাত্রা। আমার আজকের এই আর্টিকেলে আমি জানাবো কেন পদ্মা সেতুতে টোল দিতে হচ্ছে এবং টোলের হার কেন এত বেশি?


২০১৩ সালে বাংলাদেশ সরকার নিজস্ব অর্থায়নে দেশের সর্বোচ্ছ অগ্রাধিকার প্রাপ্ত মেগা প্রজেক্ট পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষনা দেয়। ২০১৪ সালে মূল সেতু নির্মাণে China Major Bridge Engineering Co. Ltd  এবং রিভার ট্রেনিং এর জন্য Sinohydro Corporation Limited এর সাথে চুক্তির মাধ্যমে সে বছরের ডিসেম্বর মাসে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। 

পদ্মা সেতুটি নির্মাণ কাজে ব্যায় হয়েছে ৩০,১৯৩ কোটি টাকা। মূল সেতু ও মূল সেতুটির মোট দৈর্ঘ ৯.৩০ কিলোমিটার। এছাড়াও সেতুটির জন্য ১২ কিলোমিটার আপ্রোচ রোডের পাশাপাশি এ প্রকল্পের জন্য ব্রিজের ২ পাশে ১৪৭১ হেক্টোরস জমি অধিগ্রহণ এবং ১৪ কিলোমিটারের রিভার ট্রেনিংয়ের কাজ করা হয়। প্রজেক্টির মেইন ব্রিজের উভয় পাশে আপ্রোচরোড, সার্ভিস এরিয়া ও জমি অধিগ্রহণ সহ আরো অনেক কিছু বাস্তবায়নের কাজ করেছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। দ্বিতল হওয়ায় পদ্মা সেতুর উপরের অংশে চলছে বাস ও যানবাহন এবং নিচের অংশে চলবে রেইল। 

পদ্মা ব্রিজ পাড়াপাড়ে প্রতিটি যানবাহনের জন্য নির্দিষ্ট টোল ফি রাখা হয়েছে। যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।
নাম টোল রেট
বাইক ১০০৳
কার বা জী ৭৫০৳
মাইক্রোবাস ১৩০০৳
ছোট বাস ১৪০০৳
বড় বাস ২৪০০৳
পিকয়াপ ১২০০৳
৫ টোনের ছোট ট্রাক ১৬০০৳
৩ এক্সেলের বড় ট্রাক ৫৫০০৳
৩ এক্সেলের বেশি বড় ট্রাক ৬০০০৳
পদ্মা সেতুর টোলের হার বর্তমানে পদ্মা  নদীতে চলমান ফেরীর ভাড়ার চেয়ে গড়ে প্রায় দের গুন বেশি। অন্যদিকে দেশের দ্বিতীয় দৈর্ঘতম ৪.৮ কিলোমিটারের বংগবন্ধু সেতুর টোলের তুলনায় পদ্মা সেতুর টোল প্রায় দ্বিগুন! 

পত্রপত্রিকা সহ সোসিয়াল মিডিয়াতে রয়েছে পদ্মা সেতুর টোল নিয়ে নানা প্রশ্ন ও মোতামোত দেখা গেছে। অনেকেই কনফিউসড যে দেশের অর্থায়ন তৈরি পদ্মা  সেতুতে টোল কেন দিতে হবে? আর দিলেও তা কেন এত বেশি। 

এবারে এক্সপ্লেইন করা যাক আসলেইকি পদ্মা সেতুর টোল বেশি? আর বেশি হলেও অন্যান্য টোলের তুলনায় এত বেশি কেন?

পদ্মা সেতুতে টোল এত বেশি কেন?

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সুত্রে স্বাধারণত বিদেশী অর্থায়নে তৈরি সেতু নির্মাণ করা হলে, সেতুর টোল হার নির্ধারনে দাতা সংস্থা বা ঋণ প্রদান কারী রাষ্ট্রের বিভিন্ন শর্ত ও পরামর্শ থাকে। কিন্তু দেশীয় অর্থায়নে সেতু নির্মিত সেতুর ক্ষেত্রে এ ধরনের কোন বাধ্যকথা থাকেনা! যার প্রেক্ষিতে স্বাধারণত সেতু চালু হবার আগে ফেরীতে যে হার ভাড়া নেওয়া হতো, সেই অনুযায়ী সেতুর টোলের হার নির্ধারন করে থাকে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। তবে প্রথম আলোর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, সেতু বিভাগের সিনিয়র সচীব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান- বিদ্যমান ফেরীর চেয়ে সেতুর টোলের হার দেরগুন নির্ধারন করাটা স্টান্ডার্ড প্রেক্টিস। তবে টোল হার বেশী হলে সরকার তা কমাতেও পারে। 

অর্থাৎ ফেরী ভাড়ার চেয়ে পদ্মা সেতুর টোলের যে পার্থক্য তা সরকারি স্টান্ডার্ড মেনেই ঠিক করা হয়েছে। তবে ফেরীর চেয়ে উচ্চ মূল্য হলেও আদতে টোল হার বেশী নয়। আর সেতুতে টোল কালেকশন সুধু বাংলাদেশেই নয়, বরং বিশ্বের ছোট বড় প্রায় সব দেশেই টোল কালেকশন করা হয়। এমনকি বিভিন্ন দেশের এক্সপ্রেস ওয়ে থেকেও টোল আদায় করা হয়। 

যেমন-Financial Express এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১-২২ অর্থবছরে ভারতের হাইওয়ে গুলো থেকে ৩৮ হাজার কোটি রুপিরও বেশি টোল কালেকশন করা হয়েছে। এছাড়াও US এর বিভিন্ন এক্সপ্রেস ওয়ে ও ছোট খাটো ব্রিজ থেকেও টোল নেওয়া হয়।  

বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেস ওয়ে ঢাকা মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতেও রয়েছে টোল। 

সবই বুঝলাম কিন্তু এই টোলের টাকা কি করা হবে?

পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করেছে সেতু বিভাগ। অর্থ মন্ত্রণালয় সেতুটি নির্মাণের জন্য ১% ইন্টারেস্টে ৩০,১৯৩ কোটি টাকা ঋন হিসেবে দিয়েছে সেতু বিভাগকে, যা আগামী ৩৫ বছরে অর্থমন্ত্রণালয়কে ফেরত দিবে সেতু বিভাগ! প্রথম আলোর একটি রিপোর্ট অনুসারে জাপান সরকারের ঋণ মওকুফ ফান্ডের ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবেনা। সুতরাং সেতু বিভাগকে আসল  ২৯,৯০০+ কোটি টাকা এবং ১% ইন্টারেস্ট সহ মোট পরিশোধ করতে হবে ৩৬,৪০৩ কোটি টাকা। তার মধ্যে প্রথম বছরেই সরকারকে ৬০০ কোটি টাকা কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া সেতুটি রক্ষণা বেক্ষনায় প্রতি বছরেই ব্যায় করতে হবে। 

পদ্মা সেতুতে প্রতিবছর বিভিন্ন  সার্ভিসিং করতে হবে। যার খরচ টোল আদায়ের মধ্য দিয়েই হবে। সব মিলিয়ে আমার মতে একটি দেশের GDP ঠিক রাখতে হলে যেমন ইনভেস্ট প্রয়োজন ঠিক তেমনি যেই প্রজেক্টে ইনভেস্ট করা হচ্ছে সেই প্রজেক্ট থেকে কিছু অংশ ইন্টারেস্ট দেশের ভবিশ্যতের জন্য অবশ্যই আশা করা যায়।  

Sunday, June 26, 2022

কাজ না করে প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ইনকাম

কাজ না করে প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ইনকাম

আসসালামু আলাইকুম, আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপুর্ণ। ইদানিং সোসিয়াল মিডিয়া ও গুগলে সব থেকে বেশি সার্স করা বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি টপিক হচ্ছে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়? এই টপিকটা ব্যাসিক্যালি সার্স করেন যারা অনলাইন সেক্টরে একদম নতুন বা একজন টেকনিসিয়ান পার্সোন যখন অনলাইন যগৎ থেকে ইনকার করতে চায় তারা। আজকে আমাদের এই পোস্টে আমরা এই কনসেপ্টটা পুরো পুরি ক্লিয়ার করে দিবো এবং জানাবো আদতে অনলাইনে কাজ না করে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়।

অনলাইনে কাজ না করে ইনকাম এটা কত টুকু সত্যি? 
টি বা সাদ ছাড়া যেমন ঘর ঠিক তেমনি কাজ না করেই অনলাইন থেকে ইনকাম একদম সেম। আসলে অনলাইনে কখনই কাজ ছাড়া টাকা পাওয়া সম্বব না। তবে হ্যা কোন স্কিল ছাড়া হয়ত অল্প কাজ করেই টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তবে এইসব কাজ একদম ভিত্তিহীন এবং ওয়ানটাইম। এইসব কাজ করে আপনার হয় MB কেনার টাকাও উঠবেনা। এই সব কাজে একদম সিমীত্ত পেমেন্ট করে থাকে। আর এইসব কাজের মেক্সিমাম কাজ হচ্ছে টাস্ক কমপ্লিট করা। টাস্ক গুলো হচ্ছে (বিভিন্ন অ্যাডসে ক্লিক করা) এর মাধ্যমে আপনাকে প্রতি টাস্কে ২-৫ টাকা করে দিবে বা তার কম টাকা দিবে। এই কাজ গুলো করার জন্য গুগল প্লে স্টোরে অনেক অ্যাপস আছে এবং অনলাইনে রয়েছে অসংখ্যা অ্যাপস। আমি নিম্নে কিছু অ্যাপ্সের নাম উল্যেখ করছি।
  1. Earning House BD
  2. Massive Income BD
  3. Earn Money BD
  4. Taka income
  5. BD Reward Cash
  6. Earning BD
এরকম আরো হাজারো অ্যাপস যা গুগল প্লে স্টোরে এভেলেব্ল আছে। আপনারা চাইলে এইসব অ্যাপস থেকে কিছুদিন কাজ করে দেখতে পারেন।

অনলাইনে এইসব কাজ করে ইনকাম করা থেকে নিজের যে কোন একটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট করুন। এতে করে আপনি ফ্রীল্যান্সিংয়ের মত অন্য যে কোন কাজ ঘরে বসে করতে পারেন। যেমন আমি করে থাকি। 

আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে কন্টেনট লিখে ইনকাম করতে চান তাহলে কর করুন এই (01644803771) নাম্বরে।

আমাদের ওয়েবসাইটে রয়েছে ৫০০+ আর্টিকেল যার মধ্যে আশা করি প্রত্যেকটা কনটেন্ট আপনার কোন না কোন কাজে আসবেই। ধন্যবাদ আগ্রহ সহকারে আমাদের লিখা গুলো পড়ার জন্য।


Saturday, June 25, 2022

ডেটা কী? উপাত্ত কি জিনিস? ডেটা বা উপাত্তর ব্যাখ্যা

ডেটা কী? উপাত্ত কি জিনিস? ডেটা বা উপাত্তর ব্যাখ্যা

সুনির্দিষ্ট আউটপুট বা ফলাফল পাওয়ার জন্যে প্রসেসিংয়ে ব্যাবহৃত কাঁঁচামাল সমূহকে ডেটা বা উপাত্ত বলে। ডেটা একটি একক ধারণা অর্থাৎ ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম এককই হচ্ছে ডেটা। 

ডেটা 

Datum শব্দের বহুবচন হলো ডেটা (Data) যার অর্থ ফ্যাক্ট (Fact) কোন ধারণা (Idea), বস্ত (Object), শর্ত (Condition), অবস্থান (Situation), ইত্যাদির ফ্যাক্ট, চিত্র (Figure) বা বর্ণনা (Description) ডেটার অন্তরভুক্ত। প্রতিটি কার্যকলাপ ডেটার জন্ম দেয়। কোন ঘটনায় (Event) বহু ডেটা জড়িত থাকে। ডেটা এক বা একাধিক বর্ণ চিহ্ন বা সংখ্যা বিশিষ্ট হতে পারে।

কম্পিউটারের নুন্যতত্ম সময়ে শ্বল্প মেমরি ব্যাবহার করে ডেটা প্রসেসিং করার সুবিধার্থে ডেটার শ্রেণিবিভাগ করা হয়। কারণ বিভিন্ন ধরনের ডেটার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণ মেমরি দরকার এবং প্রসেসিংয়ের সময় এবং কাজেরও তারতম্য হয়। বিভিন্ন লেখক বিভিন্নভাবে ডেটার শ্রেণীবিভাগ করেছেন। অধিকাংশ লেখকের মতে ডেটা প্রধানত তিন ধরনের, যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।
  1. নিউমেরিক (Numeric) ডেটা 
  2. অ-নিউমেরিক (Non-Numeric) ডেটা
  3. বুলিয়ান বা লজিক্যাল (Boolean) ডেটা

নিউমেরিক (Numeric) ডেটা

যে সকল ডেটা কোন পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে তাদেরকে নিউমেরিক ডেটা বলে। যেমনঃ 20, 100.25, 445.75 ইত্যাদি। নিউমেরিক ডেটাকে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা-ইন্টিজার (Integer) বা পুর্ন সংখ্যা এবং ভগ্নাংশ সংখ্যা (Floating Point).


অ-নিউমেরিক (Non-Numeric) ডেটা

যে সকল ডেটা কোন পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে না তাদেরকে অ-নিউমেরিক ডেটতা বলে। যেমন- M, Y, a, c ইত্যাদি ক্যারেক্টর কিংবা মানুষ, দেশ, জীবিকা, জাতি ইত্ত্যাদির নাম, কোন ছবি, শব্দ ও ভিডিও প্রভৃতি।
অ-নিউমেরিক ডেটা বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যথা ক্যারেক্টর (Character), স্ট্রিং (String), এবং অবজেক্ট। M, Y, a, c ইত্যাদি ক্যারেক্টর ডেটা। কতগুলো ক্যারেক্টার ডেটা একত্রে নিলে স্ট্রিং ডেটা হয়। মিরাজ, সুমাইয়া, ঢাকা, ইত্যাদি স্ট্রিং ডেটার উদাহরণ। ছবি, শব্দ ও ভিডিওকে অবজেক্ট ডেটা বলা হয়।


বুলিয়ান বা লজিক্যাল ডেটা

যে সকল ডেটার শুধুমাত্র দুটি অবস্থা থাকতে পারে যেমন সত্ত্য বা মিথ্যা, হ্যা বা না, ০ অথবা ১ ইত্যাদি। সে সকল ডেটাকে বুলিয়ান বা লজিক্যাল ডেটা বলে।


How to become a software engineer | Basic Guideline

How to become a software engineer | Basic Guideline

How to be a software engineer, to be a skilled software engineer, you need to understand programming and algorithms very well. Programming is about following a process which works out how to write code, how the code will be used, and how much the software will work. But what we are missing here is not the fact that we need a great programmer, we also need someone who can make this code work, that is, understand it, read it and modify it to suit the task. This is the most important part of being a programmer. You cannot do your job well without a good understanding of the algorithm, or the core of it. Understanding the algorithms behind the technology is also a skill you will have to learn if you want to work as a professional software developer. There are many software development institutes that offer courses and courses to teach this. The best way to get into this is to start your career as an expert. It is a bit difficult but the only way you can do this in this world is by taking the right courses. Read on to know the best courses for you.


Read More:
What is Programming?
The Basics of Programming
C# and C++ - The Complete Beginners Guide
Java - Programming with Java
HTML, CSS, jQuery - A Beginner's Guide


What is Broadband? Broadband in details

What is Broadband? Broadband in details

Broadband is the transmission of wide bandwidth data over a high speed internet connection.Broadband can be broken down into several categories. Broad-band includes cable and DSL.Cable is cable, which can travel over the public streets. DSL is DSL, the same as cable but with amuch lower speed. The speed and capabilities of broadband connections vary considerablyby provider and by region . Cable and Dsl : Cable andDSL, BroadBand, Cable TV * Cable: is usuallyused to access the internet on your home computer or other device. It allows you to stream internetcontent to your computer . DSLP is used when you want to download videos or music and has ahigher download speed than cable. *: DSL (Digital Subscriber Line) is typically used in large citiesto provide high-speed internet service. Most DSL users have a computer and a modem. However,there are also many people who use DSL to connect to the network directly,to enjoy the benefits of cable service without having to pay for the cable modem or to make theircomputer connect through a cable-mod em.

Cable modem: A modem that connects your cable TV to an internet-capable computer. A cableprovider connects the broadband connection directly to you. You do not need a separate modemto receive the high speeds. Other modem types include the DSL modem, cable internet modem (CIM) and copper-to-digital (CTD) modem. * . CIM: The type of modem used for your Internet serviceprovider, often the modem on the box. Sometimes called modem rental.

There are two types of Cim: Cable-Modem-Based: Cables with the Cable Modem,CMC, are a newer type that is more efficient and is designed to match the speeds of DSL connections.They also have the advantage of being more stable and reliable. One advantage is that you can getthe highest speeds from a single cable connection, up to 10 Mbit . Cable: a broadband service thatuses coaxial cable to carry the data. This service can offer download speeds up from 4 Mbs to 1 Gbit.Using coax is an easy way to get broadband access. Coax is also used where coax isn't available,like in rural areas .

DSL: In the US, this is often called a telephone service, which includes a line or a number of linesconnecting a central office to your house or office. It uses a connection that has many differentwires to send and receive data at high rates. Although DSL is considered broadband, most DSLconnections are low-bandwidth. Also, DSL does not use the same wire for every data stream.

In most cases, the different lines will carry different streams and your phone company will needto use different cables to attach to each line. An alternative to DSL in the UK is called E-Connect ,an acronym for Enhanced Capability. E*Connector: When your ISP wants to get you online, it mustmake a copy of your computer's operating system and install software on it, allowing it tocommunicate with your modem and modem-box. They will also likely ask you to install applications like Adobe Photoshop and Illustrator. This ensures that your data can flow seamlessly over theinternet. Broadband: This is generally a service or data connection where the speed of datatransmission is higher than DSL, as they are both connection-based.

Most providers have access to this kind of service .

The speed varies by speed. (1Gbps = 10 megabits per second, 2G = 100 megabytes per seconds,3G= 1000 megabit persecond, 4G (which is being rolled out) = 1,000 megbaud).



Friday, June 24, 2022

Main elements of Global village

Main elements of Global village

This era is called digital era. Because, this age is completely depend on ICT. On this age ,one can communicate with other from far away through digital communication. World become a global village by using ICT. Here I describe About the elements of global village..

Main elements of Global village!

Communication

New technological innovations are revolutionizing the field of Communication. In the field of communication, it is possible to communicate with any part of the world through mobile phones, WhatsApp ,Facebook, Facebook messenger, Imo. The system can be divided into telecommunications and information and communication. 

Telecommunications

Once upon a time ,only reliable means of communication was the telephone. Later, with the invention of wireless Telecommunications and connection, the use of telephone, mobile phone ,radio ,television, walkie-talkie in modern Telecommunication devices became ubiquitous..

Information communication

Transferring or sharing information while maintaining law and order is one of the most important issues in today's age of information and communication technology .For example, Internet and Internet based services like social networking, website, vedio conferencing, etc.
Email is a reliable means of communicating with one another through the internet. 

Teleconferencing

The process of holding a meeting through telecommunications is called Teleconferencing . This meeting is called teleconference. Various meetings and seminars can be communicated in group by teleconference at a distance. Any meeting or seminars is arranged from the connection through telecommunications system. Teleconference requires telephones, computer, audio, microphone or MIC ,speaker and necessary software. There are arrangements use in mobile phone nowadays..

Video conferencing

Using telecommunications technology, people in two or more geographical locations communicate and make decisions through conversations and seeing each other. This is called video conferencing. It is an international communication system. Anyone from one place to another or even from one country to another can do video conferencing through Internet connection. A popular medium for communications with teachers, students, doctors, patients, politicians, researchers  and even relatives. Video conferencing can be done easily using yahoo,Imo,what'sapp, goggle meet etc. Social networking sites. Video conferencing requires multimedia computer, camera, video capture card , modem and Internet based services or connection..

Reservation system

Reservation system is an application for communication . With the help of Internet we can reserve or book a seat from far away places. Seat can be reserved through online. A computer controlled system is set up here to sell tickets to travel to different parts of the airline or train at specific times..

Employment

In information and communication technology, employment is abbreviated as IT career. Modern information is first divided into two parts.one maybe computer related knowledge for another profession such as office executive. Nowadays office executives needs to know how to create email ,collect it, and how to save it to computer. The second complete is IT professional. It is the person, who will do the computer related work. For example we can talk about the network administrator who will set up and maintain the complete network at the office. Due to global village, you can now apply for a job anywhere in the world....There are many popular job portal given on the websites. Through the Web portal one can get enough info for applying a job anywhere in the world. 

Education sector

One can receive Education easily through distance learning. Taking educational benefits is easier than before using ICT nowadays. One can learn anything easily using Google meet, E-book, zoom, webinar etc.





Thursday, June 23, 2022

ডেটাবেজের সম্পূর্ণ ধারনা | ডেটাবেজ সম্পর্কে বিস্তারিত

ডেটাবেজের সম্পূর্ণ ধারনা | ডেটাবেজ সম্পর্কে বিস্তারিত

আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই ইন্টারেস্টিং একটি আর্টিকেল হতে চলেছে। আজকের এই একটি আর্টিকেলে আমরা ডেটাবেজ সম্পর্কে একজন বিগিনার হিসেবে যা যা জানার প্রয়োজন সেই সব কিছু জানাবো। যেমনঃ ডেটাবেজ কি? ডেটাটেবিল, ডেটাবেজের এনটিটি ও অ্যাট্রিবিউট সহ আরো অনেক কিছু। সুতরাং বুঝতেই পারছেন আজকের আর্টিকেলটা কতটা সুন্দর হতে চলেছে। 

আর্টিকেল যেমনই হোক পরার দায়্যিত্ব সম্পুর্ন আপনাদের। সবাই মনোযোগ সহকারে পড়লে ইনশাল্লাহ অনেক কিছুই জানতে পারবেন। তাই অনুগ্রহ করে বলছি সবাই মনোযোগ সহকারে পরবেন।

ডেটাবেজ কি?

ডেটাবেজ হলো এক বা একাধিক ফাইল বা টেবিল নিয়ে গঠিত পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কিছু ডেটা। বিভিন্ন লেখক বিভিন্ন ভাবে ডেটাবেজকে সংজ্ঞায়িত করেছেন। নিচে কিছু সংজ্ঞা উল্যেখ করা হলো। 

  • একবা একাধিক সম্পর্কযুক্ত প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে বর্ণনা করার জন্য ডেটার সংগ্রহকেই ডেটাবেজ বলে। (A database is a collection of data, Typically describing the activities or one or more related data)
  • সম্পর্কযুক্ত ডেটার সমাবেশই হচ্ছে ডেটাবেজ। (A database is a collection of related data)
  • একটি নির্ধারিত এন্টারপ্রাইজের অ্যাপ্ললিকেশনে ব্যাবহার করার জন্য স্থায়ী কিছু ডেটার সংগ্রহ নিয়েই ডেটাবেজ গট্টহিত হয়। (A database consists of some collection of persistent data that is used by the application systems of some given enterprise)

ডেটাবেজের একটি উদাহরণ

নিচের চিত্রে ছাত্র ভর্তি টেবিল ও ছাত্রদের পরীক্ষার ফলাফলের টেবিল নিয়ে গঠিত হয়েছে কলেজের ডেটাবেজ। এ দুইটি টেবিল পরস্পর সম্পর্কযুক্তঃ-

তথ্য বা ইনফরমেশন ব্যাবহারের ক্ষেত্রে সনাতন ফাইল পরিবেশ থেকে কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান যে পরিমাণ সেবা পায়, ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থেকে প্রতিষ্ঠান তার চেয়ে অনেকগুন বেশি সেবা পায়। সুতরাং পৃথক পৃথক কোন অ্যাপ্লিকেশনের জন্য প্লানিং না করে পুরো প্রতিষ্ঠানের জন্য এন্টারপ্রাইস-ওয়াইড প্লানিং (Enterprise Wide-Planning) করা প্রয়োজন। এন্টারপ্রাইজ ওয়াইড প্লানিং ও এনালিসিসের উদ্দেশ্য হল পুরো প্রতিষ্ঠানের কী-এনটিটি, অ্যাট্রিবিউট, এবং এনটিটিগুলোর মধ্যে রিলেশনশীপ বের করা। তাছাড়া ডেটাবেজ ডিজাইন, ডেটাবেজ স্ট্রাকচার বা মডেল তৈরি ইত্যাদি কাজও এর অন্তরভুক্ত। এ বিষয়টি পরবর্তী অধ্যায়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ডেটা প্লেনিং

ডেটা প্লানিং ও মডেলিংয়ের জন্য অন্যতম একটি ধাপ হলো এমন একটি এনটিটি সেট 'নিশ্চিত' ও বাছাই করা, যেটা কোন একটি ডেটাবেজ অ্যাপ্লিকেশন এর জন্য সর্বাধিক উপযোগী তথ্য সমগ্র হয়। এনটিটি রিলেশনশীপ মডেল হলো ডেটা মডেলিংয়ের জন্য উৎকৃষ্ট টুলস। পরবর্তী অংশে এনটিটি রিলেশনশীপ মডেল তৈই করার উপায় বর্ণনা কর হলো।

এনটিটি কাকে বলে?

বাস্তব অথবা অবাস্তব বস্তর আদর্শ শ্রেণীকরণ এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রধান একক হলো এনটিট্টি। এনটিটির বাস্তব উপস্থিতি থাকতে পারে অথবা এটি শুধু মাত্র ধারণার উপর ভিত্তি করে হতে পারে।  বিল্ডিং, রুম, চেয়ার, ব্যাবসায়ীক, চুক্তি, পাঠ্যসূচী, মেশিন, কর্মী, দেশ, জাতি, ছাত্র, শিক্ষক ইত্যাদি ডেটা এনটিটির উদাহরন। অবশ্যই এনটিটির কিছু বৈশিষ্ট্য থাকবে। যেমন ছাত্র একটি এনটিটি  যার বৈশিষ্ট্য হল ছাত্রের নাম, রোল নং, বয়স, শ্রেণী ইত্যাদি।

কোন অরগানাইজেশন এর জন্য একটি এনটিটি টাইপ (Entity Type) অথবা এনটিটি সেট (Entity set) হল ঐ প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কিত একই জাতীয় ক্তগুলো অবজেক্ট যার ডেটা আছে। কাজেই যে বিষয়ের ডেটাবেজ তৈরি করা হবে তার সাথে সংশ্লিষ্ট এনটিটি সমূহকে একত্রে এনটিটি সেট বলা হয়।

এনটিটি সেট থেকে বস্তকে চিহ্নিতকরণ এবং শ্রেণীকরণ অনেক সময় কষ্টসাধ্য, কেননা একটি অবজেক্ট একই সাথে একাধিক এনটিটি সেট-এ উপস্থিত থাকতে পারে। যেমন-একজন ব্যাক্তি একসাথে ছাত্র এবং পার্টটাইম চাকুরিজীবীও হতে পারে। 


Wednesday, June 22, 2022

ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন কি জিনিস?

ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন কি জিনিস?

বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত ইন্টারনেটে অসংখ্য ওয়েব সার্ভার আছে। কোন নির্দিষ্ট তথ্যের সংশ্লিষ্ট ওয়েব সার্ভারের অ্যাড্রেসটি জানা থাকলে খুব সহজেই ওয়েব ব্রাউজারে নির্দিষ্ট করে ঐ তথ্যটি খুজে বের করা যায়। কিন্তু যদি ওয়েব সার্ভারের ঠিকানাটি জানা না থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন ব্যাবহার করে সহজেই যে কোন তথ্য খুজে বের করা যায়। আমাদের আজকের এই পোস্টে জানাবো সার্স ইঞ্জিন সম্পর্কে।

সার্চ ইঞ্জিন কি?

সার্চ ইঞ্জিন এমন একটি টুল যা সমস্ত ইন্টারনেট বিস্তৃত ওয়েব সাইটগুলোকে আয়ত্তের মধ্যে রাখে। বহুলভাবে ব্যাবহৃত হচ্ছে এমন জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলো হচ্ছে Google, Yahoo, Altavista, MSN ইত্যাদি।

ইন্টারনেটে সার্চ করা

ইন্টারনেটে প্রয়োজনীয় কোন বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য ওয়েব অ্যাড্রেস জানা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু যদি ঐ বিষয়ের ওয়েব অ্যাড্রেস জানা না থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন দিয়ে সহজেই ইনফরমেশন পাওয়া যেতে পারে। ইন্টারনেটে প্রয়োজনীয় বিষয় খুঁঁজে বের করার জন্য অনলাইনে অসংখ্য সার্চ ইঞ্জিন দেখা যায়। এর মধ্যে জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে google, yahoo, msn, lycos, altavista ইত্যাদি সার্চ ইঞ্জিন শীর্ষে অবস্থান করছে। তবে সব চেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন হলো google. নিচে একটি সার্চ ইঞ্জিন (যেমন-Google) ব্যাবহার করে ইনফরমেশন সার্চ করা দেখানো হলো।

সার্চিয়ের ধাপসমুহ-

  • ইন্টারনেটে প্রবেশের জন্য যে কোন একটি ব্রাউজার ওপেন (Open) করতে হবে।
  • এবার ব্রাউজারের সার্স বারে সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব অ্যাড্রেস লিখে এনটার করতে হবে যেমন- www.google.com লিখে এন্টার চাপলেই গুগলের হোম পেইজ আসবে।
  • google এর হোম পেইজে সার্চের ঘরে প্রয়োজনীয় বিষয় যেমনঃ বাংলাদেশের খবরের কাগজ পড়তে চাইলে Bangladesh, News Paper লিখে সার্চ বাটনে বা কি-বোর্ড থেকে এন্টার বাটনে ক্লিক করলে কয়েক মিলি সেকেন্ডের মধ্যে অসংখ্য খবরের কাগজের নাম ও তাদের ওয়েব অ্যাড্রেস পৃষ্ঠা মাফিক উপস্থিত হবে।
  • নিচের চিত্রে প্রদর্শিত যে কোন একটি পছন্দ মত সংবাদপত্রের নাম বা লিংকের উপর ক্লিক করলে কাঙ্গখিত সংবাদপত্রের ওয়েব পেজে যাওয়া যাবে এবং সেখান থেকে সংবাদ পাঠ করা যাবে। যেমন আমি এখানে আমার ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্স করছি।



ICT Dependent Production System

ICT Dependent Production System

Today I am going to tell you about some significant role of ICT In production system.

Telecommunications services in production system

No Industry production system can be imagined today without Telecommunication. Large or small industries require communication with different people at different stages, from different suppliers or buyers. Telecommunications system is playing an important role in coordinating the production system. Services are being  introduced for industries and communication.

Internet on production system

Industrial production system without Internet is obsolete today. Internet has to be used in case of sending mail to different people for different purposes. Those whose organizations are located at different distances may even be scattered in different parts of the world. In this case, the internet based technologies help to maintain control over the organizations by bridging the gap.


Use of Robotics in industry

Computer aided Manufacturing (CAM) robotics is widely used. In particular, the use of robotics in car and vehicle manufacturing plants, labor welding factories, loading and unloading of heavy goods,etc.is noticeable.

Products Quality control

The quality of the products produced by the factory can be ascertained from the computer by verifying the data. Computer can also be used to check whether the equipment used in the production is working properly. Various types of chemicals factories, steel plants, power plants can be controlled with the help of computer. 

Collecting data

To ensure a peaceful place in industry, CT is needed to collect correct information and data.  Proper information of Temperature, using chemical resources etc. Information can be retained through computer. 

Ensuring a risk free environment in production

It is possible to reduce the risk of production by taking precautionary measures in the field of production using information technology.  In this case, the risk of accidents can be greatly reduced by implementing office automation systems. As a precautionary measure, information technology should be used to preserve the fingerprints, rerating etc. Of the workers in the database. Various automatic systems such as, automatic fire extinguisher, message delivery can be implemented.

The use of CAD Or CAM

The use of computer aided design  cards has removed the conventional sketch .And engineering drawings used to visualise products and communicate with design information has replaced computer graphics. On the other hand engineering designs are converted into finished products using computer. The manager assists the manufacturing engineering and production workers by automating the various types of production activities of the computer. 

Contribution of defense industry

Defense industry is one of the economic units of the country .They have developed and expanded their defense industry so much that they are exporting all weapons to other countries. There is strong link between ICT and defense industry. 

Use of virtual reality

Ict Is currently playing an important role in building a skilled workforce using virtual reality. They are creating skilled manpower in the development of the country. 

Industrial production system of today's world is almost entirely dependent on information and communication technology. From the very beginning of creation  of any product to the design, procurement, use, production  and marketing of raw materials, there has always been information and communication technology involvement in one way or another. Computers are the main collaborators of people in industries. The use of information technology in the field of equipment, design, equipment control etc. Has brought success...Moreover the importance of ICT In online payments for various types of online trading business is now immense...

ব্রাক ব্যাংক নিয়ে এলো ফ্রিল্যান্সার ম্যাট্রিক্স অ্যাকাউন্ট

ব্রাক ব্যাংক নিয়ে এলো ফ্রিল্যান্সার ম্যাট্রিক্স অ্যাকাউন্ট

আর থাকছেনা Payonner / Bkash এ পেমেন্ট আনার ঝামেলা। ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ব্রাক ব্যাংক নিয়ে এসেছে Freelancer Matrix Account. ইতি মধ্যে বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সারের আবির্ভাব ঘটছে কিন্তু পেমেন্ট কিভাবে রিসিভ করবে এটা নিয়ে সবাই রয়েছে অনেক ঝামেলায়। তাদের কথা মাথায় রেখেই ব্রাক ব্যাংকের এই উদ্যোগ। ফ্রিল্যান্সার ম্যাট্রিক্স অ্যাকাউন্টে রয়েছে অনেক সুবিধা যা আমি নিম্নে কিছু উল্যেখ করছি।
  • ডলার মার্কেটপ্লেস থেকে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আসবে। 
  • ডলার রেট পাওয়া যাবে ৩/৪ টাকা বেশি
  • অ্যাকাউন্টে জমা থাকবে আনলিমিটেড ডলার।
  • এন্ডোর্সমেন্ট এর কোন ঝামেলা থাকবে না।
  • রয়েছে সরকার ঘোষিত বিশেষ প্রণোদনা।
  • আস্থা অ্যাপ ব্যাবহার করে ঘরে বসেই পাচ্ছেন ২৪/৭ ব্যাংকিং সুবিধা। 
এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক সুযোগ সুবিধা যেমনঃ- ক্রেডিট কার্ড, লোন যা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অন্য কোন ব্যাংক করছেনা। এবং কোন চার্জ ছাড়াই অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে নিচে দেওয়া ব্রাকের কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন। অথবা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

Rima Sultana
Assistant Relationship Officer
BRAC Bank Limited, Head Office
Mobile: 01707566222



Tuesday, June 21, 2022

সি প্রোগ্রামিং ভাষার ইতিহাস

সি প্রোগ্রামিং ভাষার ইতিহাস

সি এর জনক হলেন Dennis Ritche, তিনি সর্বপ্রথম ইউনিক্স (Unix) অপারেটিং সিস্টেমে DEC PDP - 11 মেশিনে 'সি' প্রয়োগ করেন। 'সি' এসেছে BCPL নামের একটি কম্পিউটার ভাষা থেকে, যা থতেকে 'বি' নামে অপর একটি ভাষার উদ্ভব ঘটে এবং 'বি' এর পরের উন্নয়ন হলো 'সি' ভাষার উদ্ভবনের মধ্য দিয়ে।

প্রথমে 'সি' সরবরাহ হত Unix অপারেটিং সিস্টেমে। পরে 'সি' এর পর‍্যোগ ঘটে আরো বহুভাবে। যার ফলে অনুভুত হয় একটি আদর্শ 'সি' সংস্করণের। ANSI C হলো তার ফলশ্রুতি। ANSI C-তে UNIX চ এর সব ধরনের সুবিধাই দেওয়া হয়েছিল। ফলে ব্যাবহারকারীগন ANSI C ব্যাবহার করতে শুরু করে। পরে ব্যাবহারকারীদের জন্য সমন্বিত সি পরিবেশ (C User's Integrated Environment) দৃষ্টটি, দ্রুত ও দক্ষ কোম্পাইলকরণ এবং ANSI আদর্শের ধারাবাহিকতা আক্ষুন রাখার জন্য Borland কোম্পানী Turbo-C নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করে। 

সি কে মধ্যবর্তী কম্পিউটার ভাষা হিসেবে আখ্যায়ীত করা হয়। কারণ 'সি' দিয়ে ইচ্ছেমত Hardware নিয়ন্ত্রণ করে প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় এবং এইসব প্রোগ্রামগুলি বেশ নমনীয় (Flexible) হয়। 'সি' এর ডেটা বা উপাত্তগুলি বিভিন্ন ধরনের হলেও ডেটা টাইপগুলির রুপান্তর ও মিশ্রন খবই সহজ। এছাড়া বিট (Binary Digit) পর্যায়ে এবং Read/Write করা যায়। যা একে Assembly Language এর সমস্ত সুবিধা ব্যাবহার করার সুযোগ এনে দিয়েছে। এই সকল সুবিধার কারণজে এখনও 'সি' প্রোগ্রামিং ভাষা প্রচলিত আছে।


বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স মার্কেট সাইজ কত বড়?

বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স মার্কেট সাইজ কত বড়?

বর্তমানে বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স সেক্টরটির মার্কেট সাইজ ২.২৮ বিলিয়ন ডলার, যা ২০৩০ সাল নাগাদ ১০ বিলিয়ন ডলারে পৌছাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের অন্যতম এই গ্রোয়িং সেক্টটরটি ইতোমধ্যে অনেকাংশেই সয়ংসম্পুর্ন হয়ে উঠেছে। একসময় সতভাগ আমদানি নির্ভর বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স সেক্টরে বর্তমানে বেশীরভাগ প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির লিডার বাংলাদেশের লোকাল ব্রান্ড গুলো। বিশেষ করে লোকাল ব্রান্ড ওয়ালটন, এই সেক্টরের প্রায় প্রতিটি ক্যাটাগরিতেই এককভাবে মার্কেট লিড করছে। যার প্রেক্ষিতে, লোকাল মার্কেটের ডিমান্ড মেটাতে এবং লোকাল ব্রান্ডগুলোর এধরনের সাফল্য ইন্টারন্যাশনাল ব্রান্ডগুলোও লোকালি ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু করেছে। তবে এই সেক্টরের মেজর প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির দিকে প্রতিটি সেক্টরেই লোকাল ম্যানুফ্যাকচারারদে অধিপত্ব সবচাইতে বেশি।


বাংলাদেশ থেকে মালোশিয়া কর্মী প্রতি ১ লাখ টাকা

বাংলাদেশ থেকে মালোশিয়া কর্মী প্রতি ১ লাখ টাকা

সরাসরি ২৫ টি প্রতিষ্ঠানের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিবে মালোশিয়া। ব্যাবসাহীদের একাংশই অভিযোগ এ প্রক্রিয়ায় মালোশিয়ায় সিন্ডিকেত সহায়তা কারীদের কর্মী প্রতি ১ লাখ টাকা করে ঘুষ দিতে হবে, ফলে বিনা কিংবা কম খরচে কর্মী পাঠানোর সুযোগ থাকছেনা। তবে তা অস্বিকার করেছে কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠান গুলো। 

বাংলাদেশ থেকে ২০১৮ সালে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দেয় মালোশিয়া, মাত্র ১০ টি প্রতিষ্ঠানে সিন্ডিকেটে কর্মী পাঠাতে অনিয়ম ও দুর্নিতির অভিযোগে। এবার মালোশিয়া নিজেরাই এ পথে হাটছে। দেশটির মানব সম্পদ মন্ত্রী ঘষনা দিয়েছেন- সব নয় সরাসরি ২৫ টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিবেন তারা। তাদের অধীনে কাজ করতে পারবে ২৫০ টি এজেন্সি। শ্রমবাজারটিতে আবারও সিন্ডিকেট হওয়ায় আগের মতি দুর্নিতী হবে অভিযোগ ব্যাবসায়ীদের। 

সোর্সঃ Business Report Machranga
কোন নায়ক বেশি ধনী? শাকিব খান, জীৎ নাকি দেব?

কোন নায়ক বেশি ধনী? শাকিব খান, জীৎ নাকি দেব?

আমাদের দুই বাংলায় তিন সুপারস্টার। শাকিব খান, দেব এবং জীৎ এই তিন সুপার স্টারের রয়েছে দুই বাংলায় লখ্য লখ্য ফ্যান ফ্লোয়ার! এই তিন নায়ক এখন বেশ বড় বাজেটের এবং ভালো মানের সিনেমা উপহার দিয়ে আসছেন দুই বাংলায়। আবার এই তিন নায়কের মধ্যেই মিল হচ্ছে এরা ৩জনই সিনেমার পাশাপাশি সিনেমা প্রজযনও করছে। আজকে আমরা জানাবো এই তিন নায়কের মধ্যে কোন নায়ক সব চেয়ে ধনী? সুতরাং আজকের আর্টিকেলটি সবাই মনযোগ সহকারে পরবেন।

৩। জীৎ

২০০২ সালে তার অভিনিত প্রথম চলচিত্র সাথীর জন্য জীৎ সম্ভাবনাময় অভিনেতার পুরস্কার পান। এই সিনেমা দিয়ে সে সেই সময় ৯ কোটি টাকা আয় করে। ফলস্বরুপ তাকে আর পিছনে ঘুরে তাকাতে হয়নি, বর্তমানে তিনি প্রতিটি সিনেমার জন্য ৯০ লাখ থেকে ১.৫ (দের) কোটি রুপি পর্যন্ত নিয়ে থাকে। ২০১৯ সালের রিপোর্ট মোতাবেক বর্তমানে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩৫ টাকার সমপরিমাণ। 

২। দেব

অগ্নি শপথ চলচিত্রের মধ্য দিয়ে বাংলা চলচিত্রে পদার্পন করেন তিনি। তিনি কলকাতার সিনেমার জগৎ এর অন্যতম প্রধান নায়ক। দেব ২০১৪ সালের লকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচন করে এবং জয় লাভ করে। বর্তমানে দেব প্রতিটি সিনেমার জন্য ৭০-৮০ লাখ টাকা নিয়ে থাকে। পশ্চিম বঙ্গের ইলেকশন সমিকার ওয়াচের তথ্যমতে দেবের সম্পদের পরিমাণ ৩১ কোটি টাকা, এই পরিমান সম্পদ নিয়ে তিনি রাজ্যের দ্বিতীয় ধনী। তবে সবাই ধারনা করছে দেবের সম্পদের পরিমান এর থেকেও বেশি। ধারনা কর হয় দেবের সম্পদের পরিমান ১০০ কোটির টাকাও বেশি।

১। শাকিব খান

শাকিব খান বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়ক, প্রায় ২ যুগেরও বেশি সময় ধরে সিনেমা করে আসছে এই অভিনেতা। সুধু বাংলাদেশেই নয়! পশ্চিম বঙ্গেও শাকিব খানের তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। সিনেমার তুলনায়, জীৎ এবং দেবের তুলনায় অনেকটায় এগিয়ে রুয়েছে শাকিব খান। ১৯৯৯ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত (অনন্ত ভালোভাসা) চলচিত্রের মাধ্যমে শাকিব খান যাত্রা শুরু করেন। তারপর এই নায়ক বাংলা সিনেমায় প্রায় ৫০ জনেরও বেশি নায়িকার সাথে কাজ করেছেন। এছারা তিনি তার প্রথম স্ত্রী অপু বিশ্বাসের সাথেই প্রায় ৭০ টিরও বেশি সিনেমা করেছে। কিছুদিন আগেও শাকিব খান প্রত্যেকটা সিনেমার জন্য ৭০-৮০ লক্ষ্য টাকা পারিশ্রমিক নিতেন বলে জানা যায়, তবে করোনা আসার পর তিনি তার পারিশ্রমিক কমিয়ে দিয়েছেন। দীর্ঘ ২২ বছরের সিনেমা ক্যারিয়ারে বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছে এই নায়ক। জানা যায় তাত্র মোট অর্থ সম্পদের পরিমাণ ৪৭০ কোটি টাকার সমান। 

অথএব এই ৩ সুপারস্টারের মধ্যে কিংখান অরুপে শাকিব খান রয়েছে সবার শীর্ষে। 
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম কি?

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম কি?

১৯০১ সালে ইটালিয়ান পদার্থবিদ Guglielmo Marconi জাহাজ থেকে সমুদ্র উপকুলে মোর্শ কোড ব্যাবহার করে সর্বপ্রথম ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন। কোন প্রকার তার ব্যাবহার না করেই তথ্য আদান প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্বতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলে। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে অবস্থান করেন একে অন্যের সাত্থে বিভিন্ন প্রকার যোগাযোগ যেমন-অথা বলা, টেক্সট ম্যাসেজিং, চ্যাটিং ইত্যাদি কাজ খুব সহজেই দ্রুত সম্পন্ন করা যায়। এতে মোবাইল, বহনযোগ্য টু-ওয়ে রেডি (Portable two-way radio), পার্সোনাল ডিজিটাল এসিস্ট্যান্ট (Personal Digital Assistant-PDA) এবং তারবিহীন নেটওয়ার্কিং  (Wireless Networking) ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ওয়্যারলেস বা তারবিহীন প্রযুক্তির অন্যান্য উদাহরণের মধ্যে রয়েছে জিপিএস ইউনিট (GPS Unit) ওয়্যারলেস কম্পিউটার মাউস, কি-বোর্ড, হেডসেট (অডিও), হেডফোন, রেডিও রিসিভার, স্যাটেলাইট টেলিভিশন, ব্রডকাস্ট টেলিভিশন এবং কার্ডলেস টেলিফোন ইত্যাদি।

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টতেমে তারের সাহায্যে ছাড়া তথ্য স্থানান্ত করতে বিভিন্ন ধরনের শক্তি যেমন-রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি (Radio Frequency-RF), শব্দ সক্তি (Acoustic Energy) ইত্যাদি ব্যাবহৃত হয়। এই পদ্বতিতে স্বল্প ও দীর্ঘ উত্তম দুরত্বেই তথ্য স্থানান্তর করা যায়। নিম্নলিখিত মাধ্যমে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সম্পন্ন হয়-
  • রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি কমিউনিকেশন
  • মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশন। যেমন-শর্ট রেঞ্জ কমিউনিকেশন।
  • ইনফ্রোরেড (Infrared) শর্ট-রেঞ্জ কমিউনিকেশ্ন। যেমন রিমোট কন্ট্রোল (Remote Control). 
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রয়োগে পয়েন্ত টু পয়েন্ট কমিউনিকেশন, পয়েন্ট টু পয়েন্ট মাল্টিপয়েন্ট কমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য তাওবিহীন নেটওয়ার্ক সম্পৃক্ত রয়েছে। 


Monday, June 20, 2022

জিপিআরএস কাকে বলে? GPRS

জিপিআরএস কাকে বলে? GPRS

জিপিআরএস প্যাকেট সিস্টেম (Packet System) ডেটা আদান প্রদান করে। এটি একটি ননভয়েস সার্ভিস। এর দ্বারা ছবি, ইমেজ এবং ভিডিও পাঠানো যায়। জিপিআরএস এর সর্বোচ্চ গতি ১৭১.২ কিলোবাইট/সেকেন্ড। এই গতি জিএসএম নেটওয়ার্কের সার্কিট সুইচ ডেটার চেয়ে দশ গুন বেশি। এটি ব্যাবহার করার জন্য ডায়াল-আপ মডেম কানেকশনের প্রয়োজন নেই। প্রতিটি জিপিয়ারএস টার্মিনালের একটি নিজস্ব আইপি (IP-Internet Protocol) অ্যাড্রেস থাকে। জিপিআরএস এর ভিত্তি হচ্ছে একটি মডিউলেশন কৌশল বা (GMSK-Gaussian Minimum-Shift Keying) নামে পরিচিত। জিপিআরএস ইন্টারনেট এর ব্যাবহার সহজলভ্য করেছে।
GPRS হচ্ছে ২য় ও ৩য় প্রজন্মের সেলুলার কমিউনিকেশন সিস্টেমের GSM- এ প্যাকেট Oriented একটি ডেটা সার্ভিস। ইউরোপীয়ান টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ড ইন্সটিটিউট (European Telecommunications Standards Institute - ETSI) GPRS এর মান নির্ধারণ করে। এটি বর্তমানে তৃতীয় প্রজন্মের পার্টনারশীপ প্রজেক্ট দ্বারা রক্ষণাবেক্ষন করা হয়। 

GPRS এর বৈশিষ্ট্য নিচে বর্ণনা করা হলোঃ-

  1. GPRS সার্কিট সুইচিং ডেটার সাথে ভিন্নভাবে থাকে যেখানে বিশেষত সংযোগ সময়ের প্রতি মিনিটের জন্য বিল করা হয়। ব্যাবহারকারী ঐ সময়ে ডেটা স্থানান্তর করুক বা না করুক তা বিবেচনায় না নিয়ে।
  2. GPRS ডেটা বান্ডেল (Bundle) আকারে সরবরাহ করা হয়। যেমন ঃ প্রতি মাসে ৫ জিবি এর জন্য ফী (fee) নির্ধারন করা থাকে। অথবা ব্যাবহারের উপর ভিত্তি করে বিল প্রদান করতে হয়।
  3. ২য় প্রজন্মবের সিস্টেমে GPRS 56 - 114 কিলোবাইট/সেকেন্ড ডেটা রেট প্রদান করে। ২য় প্রজন্ম সেলুলার প্রযুক্তি GPRS এর সাথে সম্মিলিত ভাবে কাজ ক্রএ থাকে। তাই একে অনেক সময় ২য়  ও ৩য় প্রজন্মের মধ্যকার মোবাইল টেলিফোন প্রযুক্তি বা ২.৫ জি (2.5G) বলা হয়।
  4. অব্যবহৃত টাইল ডিভিশন মাল্টিপল একসেস (Time Division Multiple Access) চ্যানেল ব্যাবহার করে এটি মাঝারি গতির ডেটা স্থানান্তর করে। 
  5. বাইরের নেটওয়ার্ক যেমন ইন্টারনেটে (Internet Protocol) প্যাকেট রুপান্তর (Transmit) করতে GPRS Core Network 2G, 3G এবং WCDMA (Wide Band Code Division Multiple Access) কে অনুমতি প্রদান করে। GPRS সিস্টেম GSM নেটওয়ার্ক সুইচিং সাবসিস্টেমের একীভূত্ত অংশ।
  6. যদি GPRS এর মাধ্যএ SMS করা হয় তবে SMS রুপান্তর (Transmission) গতি ৩০ এসএমএস অর্জন করা যায়। এটা GSM এর মাধ্যমে সাধারণ SMS (গতি প্রতি মিনিটে ৬ থেকে ১০ টি ম্যাসেজ) ব্যাবহারের চেয়ে অনেক দ্রুত।
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কি জিনিস? NIC

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কি জিনিস? NIC

কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে যুক্ত করার জন্য যে ইন্টারফেস কার্ড ব্যাবহার করা হয় তাকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা নিক (NIC) কার্ড বলা হয়। একে ল্যান (LAN) কার্ড বা নেটওয়ার্ক কার্ডও বলা হয়। আবা অনেক সময় একে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারও বলা হয়। কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করার জন্য আগের দিনের কম্পিউটারে এই কার্ড এক্সপানশন স্লটে বসাতে হতো।  তবে আধুনিককালের সকল কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে এই কার্ড বিল্ট-ইন থাকে বিধায় পৃথক কোন কার্ড বসানোর প্রয়োজন হয় না। নেটওয়ার্ক কার্ডের বৈশিষ্ট্য হল এতে ৪৮ বিটের একটি অদ্বিতীয় কোড বা ক্রমিক নাম্বর থাকে, যার ফলে একটি কার্ডের সাথে অপরটির কোন মিল থাকে না। এই ক্রমিক নম্বরকে ম্যাক (MAC) অ্যাড্রেস বলে। এই ম্যাক অ্যাড্রেস কার্ডের রমে সংরক্ষিত থাকে। নেটওয়ার্কিং করার সময় নেটওয়ার্ক কার্ডে একটি আইপি অ্যাড্রেস বসাতে হয়। আইপি অ্যাড্রেস নিয়ে বিস্তারিত্ত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 


মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিজগণিত প্রশ্ন কিভাবে লিখবেন?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিজগণিত প্রশ্ন কিভাবে লিখবেন?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, একটি বহুম ব্যাবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। ইত মধ্যে বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার প্রযুক্তির এই যুগে আমার মনে হয়না এমন কোন ব্যাক্তি আছেন যে এই মাইক্রোসট ওয়ার্ডের নাম শুনেন নি। তবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যারা একদম নতুন ব্যাবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন প্রতিদিন নতুন নতুন সব কি-বোর্ড শর্টকাট শিখছেন যা আমাদের ওয়েবসাইটেও পেয়ে যাবেন। আমাদের আজকেই এই আর্টিকেলে আমরা শিখাবো মাইক্রোসফটের একটি অ্যাডভান্স ফিচার সম্পর্কে যেটা একজন স্টুডেন্ট ও টিচারের জানা খবই জরুরি। 

আমাদের মূল টপিক হচ্ছে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে আপনি কিভাবে ম্যাথ বা অংক ও বিজগনিতের মত যে কোন অংক  লিখতে পারেন। এমএস ওয়ার্ডে আমরা অনেক কিছুই পারি কিন্তু এই ম্যাথ লিখার সময় অনেকেই পারিনা। ইভেন আমি যখন কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করেছিলাম তখন আমাদের বাজারে ম্যাথে পরিক্ষার পেপার মেক্সিমাম আমি বানাতাম, যার অন্যতম কারণ হচ্ছে অন্যরা সব প্রশ্ন পেপার বানালেও ম্যাথ বানাতে চায়না কেউ। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে অংক লিখার জন্য আপনাকে প্রথমত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করতে হবে এবং একটি ব্লাংক পেজ বা খালি পেইজ ওপেন করতে হবে।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখতে পারছেন আমি একটি খালি পেইজ নিয়েছি। এবার এখানে আমি প্রশ্ন পেপারের মত একটি সিম্পল হেডার বানাবো। যা বানানোর পরেরি স্ক্রিনশট নিচের চিত্রে দেওয়া হলো।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখতেই পারছেন আমি একটি প্রশ্ন পত্র বানিয়েছি। এবং ১ম প্রশ্নটি লিখেছি নিচের বিজগনিতটি সমাধান করুন। এখন আমি দেখাবো কিভাবে বিজগনিত এখানে লিখবেন কারন সংখ্যা দিয়ে সরাসরি বিজগনিত লিখা যায়না। নিচের কিছু স্টেপ ফলো করলে ম্যাথ করতে পারেন।
  • a আমি চাচ্ছি a এর উপরে 2 পাওয়ার বসারে ঠিক এরকমভাবে a2  এখানে ২ উপরে কিভাবে বসাবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে? এটা ২ভাবে করা যায় একটি হচ্ছে শেপ নিয়ে, অন্যটি হচ্ছে Symbol এর সাহায্যে। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে অংক বা ম্যাথ করার সময় সবসময় সিম্বল নিয়ে কাজ করতে হয়। সিম্বল যখন আপনি নিবেন তখন আপনি অইখানে প্রি বুল্ডেড মানে তৈরি কৃত ম্যাথের ফর্ম পাবেন। সিম্বল ট্যাব পাবেন ইনসার্ট ট্যাবের মধ্যে। 
উপরের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো কিভাবে আপনি সিম্বল্গুলো খুজে পাবেন। এবং নিচের চিত্রে এর ব্যবহার দেখানো হলো।

ইপরের স্ক্রিনশটের ডান পাশে খেয়াল করলে দেখবেন বিভিন্ন ম্যাথের ফরমেট আছে যা আপনি প্রতিনিয়ত কাজে লাগাতে পারেন।

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য।