Saturday, July 16, 2022

নিউরোলিংক কি? নিউরো লিংক কিভাবে কাজ করবে?

নিউরোলিংক কি? নিউরো লিংক কিভাবে কাজ করবে?

নিউরোলিংক এমন একধরনের প্রযুক্তি যা মানুষের মস্তিষ্ক ও কম্পিউটারের মধ্যে সমন্বয় ঘটাবে। আমাদের মস্তিষ্ক হয়ে উঠবে একটি স্বয়ংক্রীয় কম্পিউটার। মানুষ হয়ে উঠবে অতি মানব, যার ফলে শুধু মাত্র চিন্তা ভাবনার সাহায্যে কম্পিউটার বা মোবাইলের মত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস পরিচালনা করা সম্ভব হবে। কম্পিউটারের মত বিভিন্ন ছবি, গান, মুভি কিংবা ডকস ফাইল সরাসরি মস্তিষ্কে ডাউনলোড করে রাখা যাবে। স্কুল কলেজে আর নতুন করে কিছু শেখানো লাগবে না। শিখতে হবেনা নতুন কোন স্কিল। শুধু মাত্র মস্তিষ্কে ডাউনলোড করেই ব্যাবহার করা যাবে সব কিছু।

আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানাবো নিউরো লিংক সম্পর্কে তাই সবাইকে মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। এবং সাতজেই থাকুন Mr AnTor Ali ওয়েবসাইটের সাথে।

কোন কিছু জানার জন্য আর গুগল করতে হবেনা। প্রশ্ন এলেই উত্তরটা ঘুরপাক খাবে আপনার মাথায়। শারিরিক ভাবে অক্ষত একজন ব্যাক্তি শুধু মাত্র চিন্তা ভাবনার সাহায্যে মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যাবহার করে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন। মানুষের অতিতের কোন কিছু আর ভুলবেনা সব কিছু সারাজীবন মনে রাখতে পারবে। আবার চাইলে নিজের ম্যামরিকে অন্য কোন ডিভাইস বা অন্য কোন শরিরে সংরক্ষন করে রাখা যাবে। 

মানুষকে অতি মানব বানাতে এলন মাস্কের নিউরোলিংক তৈরি করছে এমনি এক ব্রেইন মেসিন ইন্টারফেস। যা আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাকে কয়েকগুন বারিয়ে দিবে। 

কিভাবে কাজ করবে নিউরোলিংক?

আমাদের মস্তিষ্ক নিউরোনের তৈরি। একজন মানুষের শরিরে প্রায় ৮৬ বিলিয়ন নিউরোন রয়েছে। যেগুলো তথ্য আদান প্রদানের কাজ করে। একটি নিউরোনের ৩ টি অংশ থাকে। সেগুলো হলো-
  1. ডেনরাইড
  2. ছোমা
  3. এক্সন
ডেনরাইড বিভিন্ন সিগনাল গ্রহণ করে আর ছোমা সেগুলোকে বোঝার চেষ্টা করে। এক্সন সেই সিগনালকে আবার অন্য একটি নিউরোনের ডেনরাইডে পাঠিয়ে দেয়। অর্থাৎ একটি নিউরোনের ডেনরাইড আরেকটি নিউরোনের এক্সনের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। এতে সংযোগ স্থলকে বলে সাইনেপ্স! ডেনরাইড ও এক্সনের সংযোগের সময় সাইনেপ্সে এক ধরনের আনুবিকণার সৃষ্টি হয় যে গুলো নিউরোনের মধ্যে এক প্রকার তরিত প্রবাহের সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে বাইরে থেকে একটি ইলেক্ট্রর যদি এই নিউরোন গুলোর সংযোগ স্থলে বসানো হয় তাহলে সেই ইলেক্ট্রিক সিগনালকে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। আর এই কাজটি করতে নিউরোলিংক মানুষের মস্তিষ্কে একটি চিপসেট স্থাপন করবে যা নিউরো থেকে আসা সিগনাল শনাক্ত করতে পারবে। এবং সেই হিসেবে নির্দিষ্ট কোন কাজের জন্য যেই বৈদ্যুতিক এমপস তৈরি করতে হয় সেটা উতপন্ন করবে। এর ফলে নউরোনটি সক্রিয় হবে এবং সেই কাজ করতে পারবে। 

নিউরো লিংক এর চিপসেটটির সাথে অনেকগুলো ইলেকট্রিক তার যুক্ত থাকবে। মানুষের চুলের চাইতেও কয়েকগুন পাতলা তার গুলোলে মানুষের মাথায় নিউরো সার্জারির সাহায্যে স্থাপন করা হবে। এই জটিল কাজটি সহজ করতে একটি রবট বানিয়েছে নিউরো লংক। মাত্র এক ঘন্টায় নিউরো সার্জারির মাধ্যমে চিপসেটটি মানুষের মাথায় স্থাপন করতে পারবে। 

ইতি মধ্যে এই চিপসেটটি একটি বানরের উপরে পরিক্ষা করে সফল হয়েছে নিউরোলিংক, এবং খুব দ্রুত তারা মানুষের উপর এটা পরিক্ষা চালাবেন। 


Friday, July 15, 2022

ফেসবুকের নতুন পলিসি | নতুন রুলস না মানলে আপনার আইডি বন্ধ হয়ে যেতে পারে

ফেসবুকের নতুন পলিসি | নতুন রুলস না মানলে আপনার আইডি বন্ধ হয়ে যেতে পারে

ফেসবুক বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় একটি সোসিয়াল প্লাটফর্ম। বিশ্ব ব্যাপী ফেসবুকের নাম শুনে নি এরকম মামুষ আদোতে খুজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ২ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যাবহার করে। 

ফেসবুক এত জনপ্রিয় হবার অন্যতম কারণ ফেসবুক একদম ফ্রীতে যে কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যাবহার করতে পারবে, আবার বিভিন্ন নাম করা ব্যাক্তি বিষিষ্ট বা কোন কর্পোরেট এর জন্য কোম্পানির নাম দিয়ে পেইজ খোলা যায়। ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করেন। 

আমি আমার ব্যাক্তিগত ব্যাবসা এবং আমার কোম্পানির বিজনেস ১০০% পেইজের মাধ্যমেই করে থাকি, আস্তে আস্তে F-Commerce নামে পরিচিত লাভ করেছে ফেসবুকের এই ব্যাবসা।

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে ফেসবুকের কিছু নতুব পলিসি বা রুলস, যা অমান্য করলে আপনার ফেসিবুক আইডি ডিজাবল হতে পারে এবং ফেসবুক পেইজ রিজেক্ট হতে পারে। সুতরাং আজকের আর্টিকেল সবাইকে মনোযোগসহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

ফেসবুক আপডেট ২০২২

২০২২ সালে ফেসবুক বেশ কয়েকবার আপডেট করেছেন তাদের UI (User Interface) এবং সিকিউরিটি। যার মিধ্যে সর্বশেষ আপডেট দেওয়া হয় জুন মাসে। জুন মাসের আপডেট অনুসারে জেইসব কাজ করলে আপনার আইডি ডিজাবল বা রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে তার লিস্ট নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

১/ কমেন্টে বা কারো সাথে এসএমএস করার সময় কাউকে মা"রার কথা বা কাউকে ইনডাইরেক্টলি বাজে ভাষায় গালি-গালাজ এবং হ-ত্যা করার মত হুমকি দেওয়া যাবেনা। যদি এরকম কাজ করে থাকেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ডিজাবল বা রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে। যদি রেস্ট্রিকটেড হয় তাহলে সর্বোচ্চ ৩ বাস সুযোগ থাকবে। ৩ বার রেস্ট্রিকটেড হলে আইডি ডিজাবল হয়ে যাবে। 

২/ কারো সাথে ফেসবুজ মেসেঞ্জারে এসএমএস করার সময়, বাজে ছবি বা হাড় মাংস ইত্যাদির ছবি কাউকে সেন্ড করবেন না। এটা সম্পুর্ন পলিসির বাহিরে। বিশেষ করে নীল-জগতের কোন ছবি যদি কাউকে সেন্ড করেন তাহলে যে কোন মুহুর্তে আপনার আইডি ডিজাবল হয়ে যাবে। এতে কোন প্রকার সন্দেহ নেই। 

৩/ ফেসবুকে আপনি যদি একটা ইমেইল অ্যাকাউন্ট বা একই মোবাইল নাম্বর দিয়ে একাধিক অ্যাকাউন্ট করে থাকেন তাহলে আপনার সব গুলো অ্যাকাউন্ট সাস্পেন্ড হতে পারে। বিশেষ করে একই নাম্বর দিয়ে খোলা যদি ২ টি অ্যাকাউন্ট হয় এবং একটি অ্যাকাউন্ট কোন কারণে ডিজাবল বা রেজিসট্রেক্ট হয়ে থাকে তাহলে তার প্রভাব অন্য আইডি গুলোতেও পারবে। যদিও বিষয়টা আপনি যানবেন না তবে ফেসবুক আপনার বেহাবিয়র সবসময় ফলো করবে, তাই সতর্ক থাকা খুব জরুরি।

ফেসবুক মার্কেটিং পলিসি

বর্তমান বাংলাদেশে ফেসবুকের মাধ্যমে অনেকেই তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করছেন যেমন তার মধ্যে আমি একজন। এবং অনেকেই ফেসবুকের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করছেন এবং বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ফ্রীল্যান্সার হিসেবেও কাজ করছেন। তাদের জন্য এই পলিসিটা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন এই রুলস গুলো আপনি না মানলে আপনার আইডি বা অ্যাড ম্যানেজার এমনকি আপনার বাণিজ্যিক পেইজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 

কোন একটি কেম্পেইন রান করার পুর্বে অবশ্যই যথাযথ বাজেট আপনার ব্যাংক কার্ডে রাখুন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ফেসবুক অটো আপডেট নিচ্ছে কিনা। যদি না নিয়ে থাকে তাহলে আপনি ইচ্ছাকৃত ভাবে পেমেন্ট করুন। ২-৩ ডলার ডিউ হলেই সাথে সাথে পেমেন্ট দিন। মনে রাখবেন ২০২২ সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী যদি আপনি ১ সেন অর্থাৎ 0.01 $ ও ডিউ রাখেন তাহলে আপনার বুস্ট কৃত পেইজটি অ্যাডস থেকে রিজেক্ট করা হবে অতএব আপনি আর কখনই বুস্ট চালাতে পারবেন না উক্ত পেইজে। যদিও রিভিউ করে পর্যাপ্ত ডকুমেন্ট দিয়ে ভেরিফাই করে নিলে আবার হবে তবে ভেরিফাই বর্তমানে ফেসবুক এক্সেপ্ট করেনা। বিশেষ করে রিজেক্ট হবার পর। 

ভায়েরা ও বন্ধুরা আমার এই পর্যন্ত বড় বড় প্রায় ৩ টি পেইজ এরকম হয়েছে আর তার অভিজ্ঞতা থেকেই এই তথ্য গুলো আপনার মাঝে শেয়ার করা হলো। আমার এই তথ্যের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্ট করে আপনার মতামত জানাবেন।


Tuesday, July 12, 2022

বিকাশের ইতিহাস | মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলো?

বিকাশের ইতিহাস | মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলো?

এর পুর্বের একটি আর্টিকেলে জানিয়েছিলাম বাংলাদেশে বিকাশের মার্কেট কত টুকু? এর পর অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিকাশের ইতিহাস সম্পর্কে। বিকাশ এর সম্পুর্ন ইতিহাস ও যাত্রা আমাদের আজকের আর্টিকেলে জানানো হবে। আপনি যদি একজন বিকাশ ব্যাবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেল একদমি মিস করা উচিত নয়। তাহলে চলুন এবারে শুরু করা যাক!

বিকাশের ইতিহাস

২০০৯ সালে কামাল কাদির এবং ইকবাল কাদির নামে দুই ভাই USA (United State Of America) তে Money in Motion LLC নামে একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠা করে। মানি ইন মশন এর সাথে 'নিক হিউজ' নামে একজন যুক্ত ছিলেন যিনি কেনিয়াতে মোবাইল মানি ট্রান্সফার সার্ভিস ''M-Pesa' লঞ্চ করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো একটি রিলায়েবল কনভিনিয়েন্স মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেওয়া।

সে সময় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ভিসা, মাস্টারকার্ড ও পেপালের মত সার্ভিস গুলো জনপ্রিয়তা পাচ্ছিল। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে বাংলাদেশে যথাযথ টেকনোলজি ও ইনফাক্ট্রেকচরের অভাবে এসব সার্ভিস আসতে পারছিলোনা। অন্যদিকে যেহুতু মোবাইল ফোনের ইউজার বারছিলো তাই তারা বাংলাদেশের মার্কেটে মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছিলো। যেখানে ইন্টারনেট, ATM বা আনুসাংগিক কোন যন্ত্রাংশের প্রয়োজন নেই।

এই চিন্তার কিছুদিন পর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ব্যাংকের আওতায় অন্যান্য ব্যাংক গুলোকে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস অপারেট করার অনুমতি দেওয়া হয়। ফলে ২০১০ সালে ব্রাক ব্যাংক মানি ইন মশনের (Money in Motion) সাথে যৌথ উদ্যগে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস বিকাশ চালু করে।  অন্যান্য ব্যাংক যেখানে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস চালু করতে আগ্রহ ছিলোনা সেখানে ব্রাক ব্যাংক এই সুযোগটি কাজে লাগায়। বিকাশের কার্যক্রম শুরু করার জন্য মানি ইন মশন (Money in Motion LLC.) 5 Million Doller বিনিয়োগ করে, এবং কামালকাদিরকে বিকাশের CEO ঘোষনা করা হয়। 

২০১১ সালের জুলাই মাসে Robi Axita Ltd. কে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সহযোগী হিসেবে নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্যক্রম শুরু করে বিকাশ। এই ছিলো বিকাশের ইতিহাস।

বিকাশের যাত্রাটা মূলত এখান থেকেই শুরু হয়। বিকাশের রেভেনিউ ও মার্কেটিং স্ট্রেটেজিসহ ফাইনান্সিউয়াল রিপোর্ট নিয়ে আমাদের টিম এনালাইসিস করছে যা খুব দ্রুত আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হবে। 



Monday, July 11, 2022

বাংলাদেশে বিকাশ মার্কেট আদোতে কত বড়? How big bkash market in bangladesh

বাংলাদেশে বিকাশ মার্কেট আদোতে কত বড়? How big bkash market in bangladesh

বিকাশের যাত্রাটা খুব বেশিদিনের না। এমনকি কিছুদিন আগেই মোবাইল ব্যাংকিং কনসেপ্টটি আমাদের দেশে একদমই নতুন ছিলো। বর্তমানে ২০২২ সালে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৮.২৫ কোটি মোবাইল ব্যাংকি ইউজার আছে কিন্তু এর মধ্যে অ্যাক্টিভ ইউজার আছে প্রায় ২.৬৮ কোটি। তবে এই অ্যাক্টিভ ইউজারের মধ্যে বিকাশের ইউজার আছে ২.২০ কোটি। সুতরাং অ্যাক্টভ ইউজারের দিক থেকে বিকাশের মার্কেট শেয়ার ৮০% এর বেশি। এমনকি ২০১৫ সালে বিকাশ ছিলো বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানি। 

বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ২২ শতাংশ মানুষের বিকাশ অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ২০২০ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রতিদিন ৬০ লাখেরও বেশি লেনদেন হচ্ছে। যা ২০২২ সালে এসে ১ কোটি ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারনা করা যায়। বলা হয়ে থাকে বিগত বছরগুলোতে অর্থ লেনদেনের জন্য নিরাপদ, সহজ এবমগ দ্রুততম মাধ্যম হিসেবে বিকাশ বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। 

বিকাশ গ্রাহকদের কাছ থেকে ক্যাশ আউট চার্জ হিসেবে ১৮.৯০ টাকা করে কেটে নেয় যা বিকাশের উল্যেখযোগ্য রিভেনিউ জেনেরেটিং সোর্স। তবে বিকাশ কত টাকা আয় করে ও বিকাশের ইতিহাস এই নিয়ে খুব দ্রুত আমাদের ওয়েবসাইটে আপডেট পাবেন। তাই সকলেই ভিজিট করুন দৈনিকভাবে আমাদের ওয়েবসাইটে।



Saturday, July 9, 2022

পলাশীর যুদ্ধের কারণ কি ছিলো?

পলাশীর যুদ্ধের কারণ কি ছিলো?

পলাশীর যুদ্ধের বেশকিছু কারণ বিদ্যমান ছিল। এ কারণগুলো আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো। 

পলাশীর যুদ্ধে অনেক কারণ ছিলো, নিম্নে আমি সব গুলো কারণ পর্যায় ক্রমে উল্যেখ করছি। 


প্রথম কারণ

সিরাজ যখন মসনদে বসেন তখন প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী অন্য ইউরোপীয় বণিকগণ উপঢৌকনসহ তাকে অভিনন্দন জানায়, কিন্তু ইংরেজি বণিকরা তা করেনি। এ স্বীকৃত রীতি উপেক্ষা করায় নবাবের প্রতি অসম্মান করা হয়। এতে সিরাজ আপমানিত বোধ করেন ক্ষুব্দ হন।


দ্বিতীয় কারণ

বাণিজ্য শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ইংরেজরা ব্যাক্তিগত ব্যাবসায়ে অবাধে ❝দস্তক❞ ব্যাবহার শুরু করলে এদেশীয় ব্যাবসায়ীরা অত্যান্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নবাব বাণিজ্য শর্ত মেনে চলার নির্দেশ প্রদান করলে ইংরেজরা তা অমান্য করে। ফলে নবাব ইংরেজদের প্রতি ক্ষুব্দ হয়ে উঠেন।


তৃতীয় কারণ

ইংরেজরা নবাব আলীবর্দী খানের সময় বাণিজ্য করার অনুমতি পেলেও দুর্গ নির্মাণ করার অনুমতি পায়নি। কিন্তু সিরাজের রাজত্বকালে দাক্ষিণাত্যের যুদ্ধের অজুহাতে ইংরেজরা কলকাতায় এবং ফরাসিরা চন্দননগরে দুর্গ নির্মাণ শুরু করলে সিরাজ তাদের দুর্গ নির্মাণ বন্ধ করতে আদেশ দেন। এ আদেশ ফরাসিরা মান্য করলেও ইংরেজরা তা অমান্য করে। এজন্য নবাব তাদের অপর অত্যান্ত ক্ষুব্দ হন।


চতুর্থ কারণ 

ইংরেজরা নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে সন্ধির যাবতীয় শর্র ভঙ্গ করে জনসাধারণের ওপর অত্যাচার শুরু করে ও নবাবকে কর প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়। ফলে নবাবের সঙ্গে ইংরেজদের সম্পর্কে অবনতি ঘটে।


পঞ্চম কারণ

নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য তার বিরুদ্ধে ষরযন্ত্র করেছিলেন তার খালা ঘসেটি বেগম এবং আরেক খালা মায়মুনার পুত্র পুর্ণিয়ার বিদ্রোহী শাসক শওকত জং। এতে নবাব ইংরেজদের ওপর অসুন্তুষ্ট হন।


ষষ্ট কারণ

নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার খালা ঘসেটি বেগমের পক্ষ অবলম্বনকারী রাজা রাজবল্লভের পুত্র কৃষ্ণদাস ও তার পরিবার প্রচুর ধনদৌলতসহ কলকাতায় পালিয়ে গিয়ে ইংরেজদের কাছে আশ্রয় গ্রহণ করে। কৃষ্ণদাসকে নবাব সরাসরি তার নিকট সমর্পণের জন্য নারায়ণ দাসকে দূত হিসেবে ইংরেজদের কাছে পাঠান। কিন্তু ইংরেজ গভর্নর ড্রেক নবাবের দূতকে কলকাতা থেকে অপমানিত করে বের করে দেন এবং কৃষ্ণদাসকে ফেরত পাঠাতে অস্বীকার করেন। ইংরেজদের এসব আচরণে নবাব অত্যান্ত ক্ষুব্দ হন।

১৭৫৬ খ্রিষ্টাব্দে নবাব ইংরেজদের ধৃষ্টতায় অতিষ্ঠ হয়ে তাদের শাস্তি দেওয়ার জন্য ৪ জুন এক বিরাত সৈনিকবাহীনি নিয়ে কলকাতা অভিমুখে যাত্রা করেন। পথিমধ্যে নবাব কাশিমবাজারের ইংরেজ কুঠি দখল করেন। নবাবের এ অতর্কিত আক্রমণে বীত হয়ে গভর্নর ড্রেক ও তার সঙ্গীরা ফোর্ট ইউলিয়াম ছেড়ে ফুলতা নামক এক স্থানে আশ্রয় নেয়। ফলে সহজেই নবাব কলকাতা দখল করেন ও আলীবর্দী খানের নামানুসারে এর নাম রাখেন 'আলীনগর'। ১৭৫৬ খ্রীষ্টাব্দের ২০ জুন মি.হলওয়েল ও তার সঙ্গীরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।  আত্মসমর্পণের পএ কোনো ইংরেজের ওপর অত্যাচার করা হয়নি। অথচ হলওয়েল মুক্তি পেয়ে মিথ্যা প্রচারণা চালায় যে, নবাবের আদেশে ১৪৬ জন ইংরেজ বন্দিকে ১৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪.১০ ফুট প্রস্তবিশিষ্ট ছোট একটি কক্ষে রাখা হয়েছিল। জুন মাসের প্রচন্ড গরমে এদের মধ্যে ১২৩ জন শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মা-রা যায়। বাকি ২৩ জন কোনো রকএ বেঁচে যায়। হলওয়েল কর্তৃক প্রচারিত এ কাহিনি ইতিহাসে 'অন্ধরুপ হত্যা' নামে পরিচিত। অন্ধরুপ হত্যা কাহিনির পিছনে কোনো ঐতিহাসিক সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায় না। ইংরেজদেরকে নবাবের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করাই ছিল এ কল্পিত কাহিনির উদ্দ্যেশ্য।

নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলকাতা অধিকার করার পর সেনাপতি মানিক চাঁদকে কলকাতা রক্ষার দায়িত্বে রেখে রাজধানী মুর্শিদাবাদ ফিরে যান। ইতোমধ্যে অন্ধরুপ হত্যা কাহিনি এবং নবাব কর্তৃক কলকাতা দখলের সংবাদ মাদ্রাজের পৌঁছালে ইংরেজ সেনাপতি ওয়াটসনবো রবার্ট ক্লাইভ মানিক চাঁদের নামমাত্র প্রতিরোধ ভেঙ্গে কলকাতা পুনরায় দখল করেন। নবাব চারদিকে ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল লক্ষা করে ইংরেজদের সাথে এ অবস্থায় এক অপমানজনক সন্ধি করতে বাধ্য হন। এ সন্ধিই বিখ্যাত 'আলীনগিরের সন্ধী' নামে খ্যাত। এ সন্ধির সর্তানুসারে নবাব দিল্লির সম্রাট কর্তৃক ইংরেজদের প্রদত্ত বাণিজ্য সুযোগ সুবিধা, যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি প্রদান, টাকশাল নির্মাণ এবং দুর্গ সংস্কার করার অনুমতি প্রদান করতে বাধ্য হন। কিন্তু উচ্চাবিলাষী ক্লাইভ এরপরও নবাবের ওপর সন্তুষ্ট হতে পারলেন না। বাংলায় ইংরেজী কোম্পানির স্বার্থ সংরক্ষনের জন্য তিনি সিরাজকে সংহাসনচ্যুত করার লক্ষ্যে কিছু স্বার্থান্বেষি, ক্ষমতালোভী কুচক্রী, দেশদ্রোহী ও বিশ্বাসঘাতক ব্যাক্তিদের সমন্মে গঠিত একটি শক্তিশালী দলের সাথে গোপনে ষড়যন্ত্র শুরু করলেন। 

এই ছিলো যুদ্ধ কেন হয়েছিলো তার মূল ঘটনা। ধন্যবাদ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। 



Thursday, July 7, 2022

ইন্টারভিউতে ঘটে যাওয়া ৪ টি ঘটনা

ইন্টারভিউতে ঘটে যাওয়া ৪ টি ঘটনা

🍂🍁 ইন্টারভিউতে ঘটে যাইয়া ৪ টি ঘটনা🍁🍂

ঘটনা - ১

ইন্টারভিউ টেবিলের স্যার কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন । তারপর, ভারী গলায় বললেন - বাহ ! তোমার সার্টিফিকেট তো বেশ ভালো ! তোমাকে আর প্রশ্ন করতে চাচ্ছি না । ধরে নাও তুমি চাকরিটি পেয়ে গেছো । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে । এক সপ্তাহের মধ্যে টাকাটা জমা করে দাও । তারপর তোমার নিয়োগ হবে । ছেলেটি ইন্টারভিউ রুম থেকে বের হয়ে বাড়িতে এসে তার বাবাকে জানালো, ৫ লাখ টাকা না হলে তার চাকরিটা হবে না । গ্রামের সহজ সরল বাবা নিজের ছেলের চাকরির জন্য ভিটা বাড়ি বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা জোগাড় করলেন । তারপর বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ছেলেটি চাকরি পেয়ে গেলো ।


ঘটনা - ২

আজ বড় স্যারের ছেলের জন্মদিন । বাড়িতে বিশাল পার্টির আয়োজন করা হয়েছে । তিনি বাড়িতে ঢুকেই তার ছেলের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন । ছেলে কাছে আসতেই বড় স্যার “হ্যাপি বার্থডে মাই সান” বলতে বলতে ছেলের হাতে ৫ লাখ টাকার বাইকের চাবি তুলে দিলেন । বাইক পেয়ে ছেলেটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বললো - আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা ।


ঘটনা - ৩

বড় স্যারের ছেলে আজ বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে রাজপথে ছুটে চলেছে বাইক । হঠাৎ ট্রাকের সাথে ধাক্কা সবকিছু থেমে গেলো । বড় স্যারের ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হলো হাসপাতালের বড় ডাক্তার সাহেব জানালেন আপনার ছেলের অবস্থা ভালো না, খুব জটিল একটা অপারেশন করাতে হবে, কাউন্টারে ১০ লাখ টাকা জমা করে দিন । বড় স্যার কোনও উপায় না দেখে মেয়ের বিয়ের জন্যে ব্যাংকে জমিয়ে রাখা টাকাটা কাউন্টারে জমা করে দিলেন ।


ঘটনা - ৪

বড় ডাক্তার সাহেব আজ খুব খুশি । ৩-৪ লাখ টাকার অপারেশনের জন্য ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন, পুরোটাই লাভ । খুশিতে তিনি তার একমাত্র মেয়ের জন্য স্বর্ণের নেকলেস কিনে বাসায় ফিরলেন । বাসায় ঢুকেই তিনি তার কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে মামুনি মামুনি বলে ডাকতে শুরু করলেন । ডাক্তার সাহেবের বউ কাঁদতে কাঁদতে বললেন, তাদের মেয়ে এখনও বাসায় ফেরেনি । বড় ডাক্তার সাহেব তার মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করলেন, কোথাও কোনও খোঁজ না পেয়ে তিনি যখন দিশেহারা হয়ে পড়লেন, ঠিক তখনই অপরিচিত এক নাম্বার থেকে ফোন এলো । ফোনেও ঐ প্রান্ত থেকে জানালো, আপনার মেয়ে আমাদের কাছে, মেয়েকে ফেরত পেতে হলে...

এই আর্টিকেলটি আমার এক বড় বোনের থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এখানে কিছু কথা এখনো বাকি আছে যা ভবিষ্যতে পরিবর্তিত হতে পারে।



Wednesday, July 6, 2022

কম্পিউটার বিষয় ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

কম্পিউটার বিষয় ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

আজকের এই পোস্টে আমি শেয়ার করবো ১০০ টিরও বেশি প্রশ্ন এবং প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর। সুতরাং আজকের এই আর্টিকেল পতলে আপনি কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান লাভ করতে পারবেন।

কম্পিউটার প্রোগ্রাম কি?

সমস্যা সমাধান বা কোন বিশেষ কার্য সম্পাদনে উদ্দেশ্য কম্পিউটার প্রোগ্রামের ভাষায় ধারাবাহিক ভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে কম্পিউটার প্রোগ্রাম বলে।


মেশিন ভাষা কাকে বলে?

কম্পিউটার সুধু ০ (শূন্য) এবং ১ (এক) চিনতে পারে। আর এই ০ ও ১ দিয়ে লেখা ভাষাকে মেশিন ভাষা বলে।


অ্যাসেম্বলি ভাষা কি? 

অ্যাসেম্বলি ভাষার ক্ষেত্রে নির্দেশ ও ডেটার অ্যড্রেস বাইনারি বা হেক্স সংখ্যার সাহায্যে না দিয়ে সংকেতের সাহায্যে দেওয়া হয়।


অনুবাদ সফটওয়্যার (Translator Software) কি?

উৎস (Source) প্রোগ্রামকে বস্ত (Object) প্রোগ্রামে পরিনিত করতে যে সফটওয়্যারের প্রয়োজন তাকে বলে অনুবাদক।


কম্পাইলার কি জিনিস?

কম্পাইলারের কাজ হাই লেভেল ভাষার উৎস প্রোগ্রামকে বস্তত প্রোগ্রামের অনুবাদ করা। তবে কম্পাইলার যেখানে সম্পুর্ন প্রোগ্রামকে অনুবাদ করে তারপর তা কার্যে পরিণত কর ইন্টারপ্রেটার সেখানে একটি নির্দেশ মেশিনভাষায় অনুবাদ করে তা কার্যে পরিণত ক্রএ, তারপর পরবর্তী নির্দেশে হাত দেয়।


অ্যাসেম্বলার কী?

অ্যাসেম্বলারের কাজ অ্যাসেম্বলি ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে মেশিন ভাষার বস্ত প্রোগ্রামে অনুবাদ করা।

বাগ (Bugs) কি?

প্রোগ্রামের ভূলকে বাগ বলা হয়।

অ্যালগরিদম কাকে বলে?

অ্যালগরিদম শব্দটি আরব দেশের গণিতবিদ ''আল খারিজমী' এর নাম থেকে উৎপত্তি হয়েছে। অ্যালগরিদম অর্থ ধাপে ধাপে সমস্যা সমাধান অর্থাৎ একটি সমস্যাকে কয়েকটি ধাপে ভেংগে প্রত্যেকটি ধাপ পরপর সমাধান করে সমগ্র সমস্যা সমাধান করা।

ফ্লোচার্টিং কি?

প্রোগ্রাম কিভাবে কাজ করবে তাত ছবি একে ফ্লোচার্টে দেখান হয়। ফ্লোচার্ট হলো এমন কতগুলো ছবি যা থেকে বোঝা যায় সমস্যা সমাধান করতে হলে পরপর কিভাবে অগ্রসর হতেত হবে।

সূডোকোড কি?

সুডোকোড দিয়ে একটি প্রোগ্রামকে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয় যা কোনো নির্দিষ্ট কম্পিউটার বা প্রোগ্রামিং ভাষার উপর নির্ভরশীল নয়। এতা সুন্দর ও সহজ ইংরেজী ভাষায় সমস্যা সমাধানের প্রতিটি ধাপ বর্ণনা করে।  

ডেটা বা উপাত্ত কি জিনিস?

সুনির্দিষ্ট আউটপুট বা ফলাফল পাওয়ার জন্যে প্রসেসিংয়ে ব্যাবহৃত কাঁচামাল সমূহকে ডেটা বা উপাত্তত বলে। ডেটা একটি একক ধারণা অর্থাৎ ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম এককই হচ্ছে ডেটা।

ইনফরমেশন কাকে বলে? 

ইনফরমেশন বা তত্থ্য হলো সুশৃঙ্খলভাবে সাজানো ডেটা যা সহজবোধ্য, কার্যকর ও ব্যাবহারযোগ্য (Useful).

জ্ঞান বা নলেজ কাকে বলে?

জ্ঞান বা নলেজ কোন বিষয়ে ব্যাবহারযোগ্য ইনফরমেশনের উপযুক্ত সংগ্রহ। অন্যভাবে বলা যায় যে, অভিজ্ঞতা অ শিক্ষার মাধ্যমে তাত্বিক ও ব্যাবহারিকভাবে কোন বিষয়ের ইনফরমেশনকে হৃদয়ংগম করে অর্জন করা বিশেষ দক্ষতা ও নৈপুণ্য হলো জ্ঞান।

প্রজ্ঞা বা ইউসডম

অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জ্ঞান বা নলেজকে হৃদয়ংগম করে তা ব্যাবহার করতে পারলেই অর্জিত হয় প্রজ্ঞা বা ইউসডম।

ডেটা প্রসেসিং কি?

প্রয়োজনীয় বিশ্লেষন, বিন্যাস ইত্যাদির মাধ্যমে ডেটাকে অর্থপূর্ণ তথ্যে বা ইনফরমেশনে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে বলা হয় ডেটা প্রসেসিং।

ডেটা টাইপ কী?

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর ডেটা নিয়ে কাজ করতে হয়। এই ডেটার টাইপ বা প্রকৃতি আবার বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যথা-টেক্সট বা ক্যারেক্টার, নাম্বর বা নিউমেরিক, ইয়েস/নো বা যুক্তিমূলক, তারিখ/সময়, মেমো, কারেন্সী ইতট্যাদি।

কোয়েরি কাকে বলে?

কোয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা, নির্দিষ্ট শর্তানুসারে প্রদর্শন করা এবং তা ছাপিয়ে উপস্তথাপন করা যায়। কোয়েরিত্তে এক্সপ্রেশন, অপারেটর, ফিল্ড ইত্যাদি ব্যাবহার করে সুবিধামত ডেটা নির্বাচন করা যায়।

ইনডেক্স কি?

ইনডেক্স হচ্ছে সুসজ্জিতভাবে বা সুবিন্যাস্তভাবে তথ্যাবলীর সূচী প্রনয়ন করা। ডেটাবেজ থেকে ব্যাবহারী কোন ডেটা যাতে তাড়াতাড়ি খুজে বের করতে পারে সেজন্য ডেটাকে একটি বিশেষ অর্ডারে সাজিয়ে রাখা হয়। ডেটাবেজের টেবিলের রেকর্ডসমূহকে এরুপ কোন লজিক্যাল অর্ডারে সাজিয়ে রাখাকেই ইনডেক্স বলে।

ডেটবেজের মধ্যে রিলেশন

একটি ডেটা টেবিলের ডেটাত্র সাথে অন্য এক বা একাধিক ডেটা টেবিলের ডেটার সম্পর্কে রিলেশন বলে।

One to One রিলেশন কাকে বলে?

যখন দুটতি ডেটা টেবিলের মধ্যে রেলশন স্থাপন করা হয় এবং ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের জন্যে অন্য ডেটা টেবিলে কেবলমাত্র একটি রেকর্ড থাকবে।

One to Many রিলেশন কাকে বলে?

কোন ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ড অন্য টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে রিলেশন রক্ষা করে।

ডেটাবেজ রিপোর্ট কি?

ডেটা টেবিলে বিভিন্ন রকম ডেটা বিভিন্নভাবে সাজানো থাকে। ডেটাবেজ থেকে প্রয়োজনীয় ডেটাসমূহ প্রতিবেদন আকারে প্রদর্শনের ব্যাবস্থাকে রিপোর্ট বলে।




Tuesday, July 5, 2022

এসইওর ইতিহাস SEO History

এসইওর ইতিহাস SEO History

আজকের এই এসইও অনেক পরিবর্তনের ফলাফল, যা আমরা মূলত গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে দেখতে পাই। ১৯৯১ সালে ৬ আগষ্ট Tim Berners Lee এর হাত ধরে প্রথম ওয়েব পেইজ পাবলিশ করা হয়। এর কয়েকবছরপর ১৯৯৭ সালে প্রথম অফিসিয়াল এসইও এর যাত্রা শুরু হলেও ২০০১ সাল থেকে এসইওর গুরুত্ব বৃদ্বি পেতে থাকে। 

Jerry Wang এবং David Filo ১৯৯৪ সালের জানুয়ারি মাসে Yahoo Search Engine প্রতিষ্ঠা করেন। তারা পাশাপাশি Yahoo ডাইরেক্টরি তৈরি করেন। ১৯৯৮ সালে ৪ই সেপ্টম্বর Larry Page এবং Sergey Brin এর হাত ধরে গুগল প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে গুগল Google অন্যতম এবং প্রধান। 

পুরো বিশ্বে প্রতিদিন যা সার্চ হয় তার মধ্যে ৯০% সার্চ গুগলেই করা হয়, এবং এছাড়াও গুগলের রয়েছে জনপ্রিয় কিছু প্রোডাক্ট/সার্ভিস।  

এসইও যার পুর্নরুপ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সার্চা ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হলে সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে নিজের ওয়েবসাইট ইনডেক্স করতে হবে এবং সেটা টপে নিয়ে আসা লাগবে। যার মাধ্যমে কেউ যদি সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে কোন কিছু সার্চ করে যেটা আপনার ওয়েবসাইটের সাথে মিল আছে তখন যেনো আপনার ওয়েবসাইট সবার প্রথমে আসে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করলে ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক পাওয়া যায় এবং আপনার প্রোডাক্ট ও সার্ভিস বেশি বেশি সেল হবার সম্ভবনা থাকে।


Monday, July 4, 2022

ডেটা মার্ট কি? ডেটা মার্ট কি কাজে ব্যাবহৃত হয়? Data Mart

ডেটা মার্ট কি? ডেটা মার্ট কি কাজে ব্যাবহৃত হয়? Data Mart

ডেটা মার্ট (Data Mart) হচ্ছে ডেটা ওয়্যারহাউজের সাধারণরুপ যা একটি একক বিষয় অথবা ব্যাবহারিক ক্ষেত্র যেমন বিক্রয় বা বিপণন, অর্থ অথবা মার্কেটিং ইত্যাদির প্রতি দৃষ্টি প্রদান করে। ডেটা মার্ট একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একক কোন বিভাগ দ্বারা প্রায়ই গঠিত এবং নিয়ন্ত্রিত। ডেটা মার্টকে ডেটা ওয়্যারহাউজের সাবসেট (subset) ও বলা হয়। এটা ডেটা ওয়্যারহাউজ থেকে ডেটার সাপসেট ধরে রাখে যা একটি কোম্পানীর বিশেষ দিক যেমন একোটি ডিপার্টমেন্ট অথবা একটি বিশেষ ব্যাবসা প্রক্রিয়ার দিকে মনোযোগ প্রদান ক্রএ। বিভিন্ন একক বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি প্রদান করে ডেটামার্ট সাধারণত কিছু উৎস থেকে ডেটা উত্তোলন করে। উৎসটি অভ্যন্তিরীণ পরিচালনা পদ্বতি থেকে, কেন্দ্রীয় ডেটা ওয়্যারহাউজ থেকে অথবা বাইরের অনয কোন উৎস থেকে প্রাপ্ত ডেটা হতে পারে।

ডেটা মার্ট দুই ধরনের হয়। এরা হলো-
  1. নির্ভরশীল ডেটামার্ট (Dependent Data Mart)
  2. স্বাধীন ডেটামার্ট (Independent Data Mart)
নির্ভরশীল ডেটামার্ট কেন্দ্রীয় ডেটা ওয়্যারহাউজ থেকে ডেটা উত্তোলন করে যা ইতঃপুর্বে সৃষ্ট। নির্ভরশীল ডেটামার্ট প্রক্রিয়া কিছুটা সহজ কারণ বিন্যাসকৃত এবং সারসংক্ষেপকৃত (পরিষ্কার) ডেটা ইতঃপুর্বে কেন্দ্রীয় ডেটা ওয়্যারহাউজে বোঝাই করা হয়েছে।

নির্ভরশীল এবং স্বাধীন ডেটামার্টের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো কিভাবে ডেটামার্ট পপুলেট (Populate) করা হয় অর্থাৎ কিভাবে ডেটা উৎসে প্রবেশ করান হয় এবং ডেটা মার্ট থেকে তা বের করে আনা হয়। এই পদক্ষেপকে বলা হয় এক্সাট্রাকশন - ট্রান্সফরমেশন - লোডিং (Extraction - Transformation - Loading) বা (ELT) প্রক্রিয়া যেখানে পরিচালনামূলক পদ্বতি (Operational System) থেকে ডেটা সরানো, পরিস্রুতকরণ এবং ডেটা মার্টে বোঝাই করা হয়। 

নির্ভরশীল ডেটামার্টের জন্য ELT  প্রক্রিয়া হচ্ছে বাছাইকৃত ডেটা মার্ট বিষয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট ডেটার সঠিক সাপসেট চিহ্নিতকরণ এবং এর একটি অনুলিতি সারাংশ আকারে সরানোর একটি প্রক্রিয়া।

স্বাধীন ডেটা মার্ট অনেকটা কেন্দ্রীয় ডেটা ওয়্যারহাউজের মতই ELT প্রক্রিয়ার সকল দিক নিয়ম কাজ করে। এর উৎস সংখ্যা অপেক্ষাকৃত কম এবং ডেটা মার্টের সাথে সম্পৃষ্ট ডেটারপরিমান ডেটা ওয়্যারহাউজ থেকে কম। এটা একটি বিষয়ের দিক সৃষ্টি প্রদান করে।

এই দুই ধরনের ডেটা মার্ট সৃষ্টির পিছনে যে উদ্বুদ্বকরণ কাজ করে তাও বিশেষত ভিন্ন। নিরদিষ্ট বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট ডেটার স্থানীয় অ্যাকসেস ফলস্বরুপ নির্ভরশীল ডেটা মার্ট সাধারণত স্বল্পতর টেলিযোগাযোগ খরচ, অপাক্ষাকৃত ভালো নিয়ন্ত্রণ এবং প্রাপ্যতা ও উন্নয়ন পারফরম্যান্স অর্জনের জন্য নির্মাণ করা হয়। স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাধানের প্রয়োজনে স্বাধীন মার্ট সৃষ্টি হয়।

ডেটা ওয়্যারহাউজ প্রায়ই সংগঠনব্যাপী হিসেবে অবহিত করা হয়। এটা সংগঠন ট্রাকের সকল তথ্যের সরমর্ম ধারন করে। নিরাপত্তা জনিত বা অন্য কোন কারণে কিছু লকের ডাটা ওয়্যারহাউজ তথ্যের কেবল একটি অংশে প্রবেশাওধিকার প্রয়োজন। এক্ষেত্রে একটি সংগঠনেক বা একাধিক ডেটামার্ট সৃষ্টি করতে পারে।


Sunday, July 3, 2022

ইন্টারনেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন Internet Introduction

ইন্টারনেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন Internet Introduction

ইন্টারনেট পৃথিবীর বিস্তৃত একটি ওয়াইড এরিয়া কম্পিউটার। এটি অসংখ্য LAN, MAN, এবং WAN নেটওয়ার্কের সংযোগ তৈরি একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক। ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত নেটওয়ার্কে সংখ্যা বর্তমানে হাজার হাজার এবং সংযুক্ত কম্পিউটারের সংখ্যা প্রায় দশ কোটির বেশি, আর এসব সংখ্যা দ্রুত বেড়েই চলেছে।

আরপানেট (ARPANET) দিয়ে ইন্টতারনেটের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ একটি গবেষনা প্রকল্পের আওতায় দেশের চারটি বিশ্ববিদ্যালয়কে পরীক্ষামূলক কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হয়। এ নেটওয়ার্কের নাম আর্পানেট। প্রাথমিক অবস্থায় গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এ নেটওয়ার্কের ব্যাবহার উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু এ অবস্থা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি।

১৯৮২ সালে বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগের উপযোগী টিসিপি/আইপি (TCP/IP Transmission Control Protocol/Internet Protocol) প্রোটোকল উদ্ভাবনের সাথে ইন্টারনেট শব্দটি চালু হয়। ১৯৮৩ সালের আরপানেটে টিসিপি/আইপি প্রোটোকল ব্যাবহার শুরু হয়। এর পর ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যায়। 

ইন্টারনেট সম্প্রসারণের প্রক্রিয়াকে তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা যায়। ১৯৬৯ হতে ১৯৮৩ পর্যন্ত পরিক্ষামূলক পর্যায়, এ সময়ে নেটওয়ার্কের সম্প্রসারণ হয় ধীর গতিতে এবং এ পর্যায়ের শেষে বিশটি দেশে সংযুক্ত কম্পিউটারের সংখ্যা ছিল প্রায় দুইশত। 

সম্প্রসারণের দ্বিতীয় পর্যায় হলো আশির দশক। ১৯৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সায়েন্স ফাউন্ডেশন নেটওয়ার্ক (NSFNET) প্রতিষ্ঠার ফলে আরপানেটের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় এবং এটি ইন্টারনেট নামে পরিচিতি লাভ করে। ১৯৮৯ সালে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বা সার্ভিস প্রোভাইডার চালুর ফলে সকলে জন্য ইন্টারনেট ব্যাবহারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। ১৯৯২ সালে ইন্টারনেট সোসাইটি (ISOC) প্রতিষ্ঠিত হয়।

ইন্টারনেট ব্যাবহারের জন্য প্রধানত নিম্নলিখিত জিনিসগুলো প্রয়োজন-
  1. কম্পিউটার বা ডিজিটাল কোন ডিভাইস
  2. মডেম
  3. টেলিফোন
  4. ইন্টারনেট সংযোগ
  5. সফটওয়্যার
এছাড়াও ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীর প্রয়োজনবোধে ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, স্ক্যানার ইত্যাদি ব্যাবহার করা যেতে পারে।

কম্পিউটার

ইন্টারনেট সংযুক্তির জন্য নুন্যতম ৮০৩০৬ প্রসেসরযুক্ত কোন কম্পিউটার, ৪ মেগবাইট র‍্যাম এবং অপারেটিং সিস্টেমসহ প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার দরকার পড়ে। তবে আধুনিক ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার ব্যাবহার করা হলে ইন্টারনেট বিচরণ স্বাচ্ছন্দ হয়। অনেকেই এজন্য বর্তমানে ১ গিগাবাইট বা তদুর্ধ্ব র‍্যাম সম্পন্ন পেন্টিয়াম কম্পিউটার ব্যাবহার করে থাকেন। ইন্টারনেট থেকে তথ্যবলী ডাউনলোড করে সংরক্ষন করার জন্য কম্পিউটার মেমরিতে অর্থাৎ হার্ডডিস্কে ফাঁঁকা যায়গা থাকা প্রয়োজন। 

মডেম

ইন্টারনেট ব্যাবহার করার জন্য মডেম আরেকটি অপরিহার্য হার্ডওয়্যার। মডেম কম্পিউটার এবং টেলিফোন লাইন, মোবাইল ফোনের সংযোগের জন্য ব্যাবহার করা হয়। মডেম বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যদি ডিজিটাল সাবস্ক্রাইবার লাইনের মাধ্যমে সংযোগ নেওয়া হয় তাহলে DSL মডেম প্রয়োজন। রেডিও লিংকের মাধ্যমে সংযোগ নেওয়া হলে ওয়ারলেস মডেম প্রয়োজন।


টেলিফোন লাইন বা মোবাইল ফোন বা অন্য কোন নেটওয়ার্ক

টেলিফোন লাইন তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। কম্পিউটারে সংযুক্ত মডেমকে টেলিফোন লাইনের সাথে সংযুক্ত করা হয়। এ লাইনের মাধ্যমে ISP এর সার্ভারের সাথে সংযোগ করা যায়। এ্যানালগ বা ডিজিটাল যে কোন ধরনের টেলিফোন লাইনের ইন্টারনেট ব্যাবহার করা সম্ভব। তবে ব্যাবহারকারী সরাসরি যে সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে চান তা একই এলাকায় হলে লোকাল টেলিফোন, অন্য এলাকায় হলে এসটিডি টেলিফোন কিংবা অন্য দেশে হলে আই এস ডি লাইন প্রয়োজন হবে। টেলিফোন লাইন ছাড়াও ডিজিটাল সাবস্ক্রাইবার লাইন কিংবা রেডিও লিংক কিংবা অন্য কোন নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়া যায়।


সফটওয়্যার

ইন্টারনেট ব্যাবহার করার জন্য উহার কাজের ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার প্রয়োজন হয়। যেমন- সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্য সফটওয়্যার, ইমেইল প্রেরণ বা গ্রহণ করার জন্য সফটওয়্যার, ইন্টারনেট ব্রাউজিং করার জন্য সফটওয়্যার ইত্যাদি। সাধারনত সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্য TCP/MAN ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক, ইমেইলের জন্য ইন্টারনেট মেইল, ইউডোরা প্রো, ব্রাউজিং করার জন্য নেটস্কোপ নেভিগেটর, নেটস্কোপ গোল্ড, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, রিয়াল টাইম চ্যাটের জন্য MIRC ইত্যাদি সফটওয়্যার ব্যাবহৃত হয়।

বর্তমানে অনলাইনে ইন্টারনেট সম্পুর্ন আইপি অ্যাড্রেসের উপর বেস করেই কন্ট্রল করা হয়।
About Dmand Fashion Shoe online shop

About Dmand Fashion Shoe online shop

Dmand Fashion Shoe, a reliable company for online shoe shopping. Dmand Fashion Shoe has been successfully operating online and offline for over 1 year now.

"Dmand Fashion shoes" has been providing all types of quality shoes at the most affordable prices. We provide high quality shoe in-stock service for men & women through which you will get all our services at home. We have skilled workers, we import quality shoes product from different countries including Italy, China and serve the wholesale / showroom traders all over Bangladesh by skilled workers.
We believe time is valuable to our fellow Dhaka residents, and that they should not have to waste hours in traffic, brave bad weather and wait in line just to buy basic necessities like eggs! This is why "Dmand Fashion shoes" delivers everything you need right at your door-step and at no additional cost.

All in all, their service is much better. If you want to shop online, you can order shoes online from Dmand Fashion Shoe.



Wednesday, June 29, 2022

আপনার কন্টেন্ট ইউনিক কিনা তা সহজেই যাচাই করুন

আপনার কন্টেন্ট ইউনিক কিনা তা সহজেই যাচাই করুন

আজকের আর্টিকেলে খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।  আমার এই ওয়েবসাইটে যারা ভিজিট করেন, তাদের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষ ওয়েব ইন্ডাস্ট্রির সাথে নানানভাবে জড়ীত। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা নিজের ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের আশাইয় প্রতিনিয়ত আর্টিকেল লিখে যাচ্ছেন। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় আপনি মনিটাইজেশন পান না, এবং ফলশ্রুতিতে আপনার কষ্ট বিফল! ভালোমানের কন্টেন্ট নিজ হাতে টাইপ করে লিখে কিভাবে বুঝবেন এর আগে সেটা কেউ লিখছেনা কিনা? বা কোথায় কোতায় মডিফাই করা উচিত। একটি ভালোমানের আর্টিকেল লিখার পর অবশ্যই তা জাচাই করা উচিত যে সেটা কতটুকু ইউনিক হয়েছে। 



আপনার আর্টিকেল ইউনিক কিনা, তা যাচাই করার জন্য রয়েছে অসংখ্য টুল। যার মধ্যে Plagiarism চেকার সব থেকে বেশি ব্যাবহৃত হয়।  আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো কিভাবে আপনি প্লাজেরজম চেক করতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্টের বা আপনার লিখা কোন প্যারাগ্রাফের।

কিভাবে প্লাগরিজম চেক করবেন?

প্লাজিরিজম চেক করার জন্য আপনার কন্টেনট আগে আপনাকে রেডি করতে হবে। কন্টেন্ট রেডি করার পর উক্ত কনটেন্ট যদি লাইভে থাকে তাহলে তার লিংক কপি করুন। অন্যথায় কন্টেন্টের পুরো টেক্সট কপি করুন।

টেক্সট কপি করার পর গুগল সার্চবারে গিয়ে টাইপ করুন। plagiarism checker small seo tool এটা লিখে সার্চ করলে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মতো একটি স্ক্রিন আসবে।

এখান থেকে সবার প্রথম লিংটা ওপেন করতে হবে।

এবার এই লিংকে যাওয়ার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মতো একটি স্ক্রিন আসবে, যা ওয়েবসাইটের ইন্টারফেস।

উপরে দেখানো স্ক্রিনশটতে যে ইনপুট ফিল্ড আছে অইখানে আপনার লিখা কন্টেন্ট গুলো কপি করে পেস্ট করুন, অথবা আপনার কন্টেন্টট পাবলিশ করা URL দিন url ফিল্ডের মধ্যে।

 উপরে দেখানো স্ক্রিনশট লখ্য করলে দেখবেন, এখানে আমি আমার লিখা কন্টেন্ট পেস্ট করেছি। এবারে একটু নিচের দিকে মাউস স্ক্রল করুন তাহলে একটি বাটন পাবেন। 

নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম কি?

নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম কি?

কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সকল কাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য বর্তমানে সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যাবহার করা হয়। নেটওয়ার্কের অধীন সকল রিসোর্স (Resources) বা সম্পদ ব্যাবস্থাপনা, নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা বিধান ও ইউজার বা ব্যাবহারকারী ব্যাবস্থাপনার জন্য ব্যাবহৃত সিস্টেম সফটওয়্যারকে নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম (Network Operating System) বলা হয়। নেটওয়ার্কে ব্যাবহৃত সার্ভার (Server) এবং ক্লায়েন্ট (Client) নিয়ন্ত্রণকারী সফটওয়্যারই হলো নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম। নেটওয়ার্কিং সার্ভার ব্যাবহৃত অনেক অপারেটিং সিস্টেম আছে, যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো-
  • লিনাক্স (Linux)
  • ইউনিক্স (Unix)
  • আইবিএম ওএস/২ (IBM OS/2)
  • সান সোলারিস (Sun Solaris)
  • মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ এনটি সার্ভার, ২০০০ সার্ভার (Microsoft Windows NT, 2000 Server) ইত্যাদি।
নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সহযোগিতা ছাড়া শুধু মাত্র মানুষের দ্বারা বড় আকারের নেটওয়ার্ক একসাথে কাজ করান এবং ব্যাবস্থাপনা করা খুব সহজ নয়। এ ধরনের সিস্টেমের জটিলতার কারণে স্বয়ংক্রিয় নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থাপনা টুলসের দরকার হয়। নেটওয়ার্ক তদারকি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেক ধরনের টুলসের সমন্বয়ে নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থাপনা সিস্টেম ব্যাবহৃত হয়। নানাবিধ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রোগ্রামের সমন্বয়ে গটথিত এই ব্যাবস্থা নেটওয়ার্কের সব ধরনের কর্মকান্ডের নিয়ন্ত্রক। 

নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ডিজাইন এমন ভাবে করা হয় যাতে সমগ্র নেটওয়ার্কটি একটি একক ইউনিট হিসাবে কাজ করতে পারে এবং নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত সকল কম্পিউটার  বা ব্যবহারকারী একই ধরনের সুবিধা পেতে পারে। নেটওয়ার্কের কার্যকরী অংশসমূহ প্রতিনিয়ত নেটওয়ার্কের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বা সার্ভারে প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠায়। নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট করার জন্য অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগকারী সিস্টেম সফটওয়্যার (Communication Software) থাকে।


কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?

বিভিন্ন কম্পিউটার কোন যোগাযোগ ব্যাবস্থা দ্বারা একসংগে যুক্ত থাকলে তাকে বলে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সুবিধা হলো অনেকগুলি কম্পিউটার পরস্পর যুক্ত থাকায় দু-একটি খারাপ হয়ে গেলেও সব কাজ বন্ধ হয়ে যাবে না। ভালোগুলো দিয়ে সে কাজ করিয়ে নেওয়া যাবে।

কম্পিউটতার প্রযুক্তির সর্বাধুনিক বিকাশ হচ্ছে বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে প্রসারিত করা। ইতিমধ্যেই নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান নিজেদের কাজের সুবিধার জন্য নিজস্ব কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছে। যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারগুলো একটা নেটওয়ার্ক দ্বারা যুক্ত থাকলে তাদের প্রত্যেক অন্যদের গবেষণাওলব্দ্ব ফলগুলো মুহুর্তের মধ্যে জেনে যেতে পারে।

এতে শুধু বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণার পরিধি অনেকগুণ বৃদ্ধ্বি পায়। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণা কেন্দ্রেই নয়, এখন বিভিন্ন কোম্পানি, সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গৃহসমবায় সমূহ এবং অন্যান্যয অনেক প্রতিষ্ঠান নিজস্ব কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছে। এতে তারা সুফলও পাচ্ছে। এসব ছোট ছোট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করেই বড় নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায়। যেমন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত Internet হচ্ছে পৃথিবীর বৃহত্তম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। এই নেটওয়ার্ক লক্ষ লক্ষ হোস্ট কম্পিউটার-এর মাধ্যমে কয়েক মিলিয়ন ব্যাক্তির মধ্যে সংযোগ ঘটাতে সক্ষন হয়েছে।


Tuesday, June 28, 2022

পেনড্রাইভ কিভাবে বুট করবেন? কিভাবে অফিসিয়াল USB Flash Drive বানাবেন?

পেনড্রাইভ কিভাবে বুট করবেন? কিভাবে অফিসিয়াল USB Flash Drive বানাবেন?

মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ (Microsoft Windows) আমার মনে হয়না বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই সময়ে  এটার নাম শুনেন নি এমন কেউ আছেন। আমি ধরে নিচ্ছি বিশ্বের ৯০ ভাগ মানুষ মাইক্রোসফট কোম্পানির নাম জানেন,  এবং কোননা কোন ভাবে মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ কম্পিউটারের কথা শুনেছেন। 

ইউন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বিশ্বের প্রায় 1.4  বিলিয়নের বেশি মানুষ ব্যাবহার করে। মাইক্রোসফট ইউন্ডোজ ব্যাবহার করতে হলে সর্বপ্রথম একটি কম্পিউটারে ইউন্ডোজ সেট-আপ করা লাগে।ইউন্ডোজ সেট-আপ করার জন্য প্রয়োজন হয় মাইক্রোসফটের ISO ফাইল। যা স্বাধারনত কোন কম্পিউটার সার্ভিস দোকানে গেলে ৩০-১০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন, যা একটি ডিস্ক বা সিডিতে থাকবে। তবে এটা ব্যাবহার করা মোটেও উচিত নয়! কারণ এটা সম্পুর্ন (পাই-রে-টে-ড) একটি ফাইল। এটা ব্যাবহার করলে আপনার কম্পিউটার ও আপনার তথ্যের ক্ষতি হতে পারে এবং দেখা দিবে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো কিভাবে আপনি বাজার থেকে ডিস্ক না কিনে নিজে একটি ISO বা USB Flash Drive বানাতে পারেন যা দিয়ে খুব সহজে আপনি যে কোন কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেট-আপ করতে পারবেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমি সুধু ফ্ল্যাশ ড্রাইভ বানানো শেখাবো। ইউন্ডোজ কিভাবে সেট-আপ দেয় তা নিয়ে পরবর্তী পোস্টে আলোচনা করা হবে। 

আজকের এই পোস্টে আমি যেই প্রসেসটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো এটা সম্পুর্ণ ফ্রী এবং ১০০% অরিজিনাল ISO সরাসরি মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে দেখাবো। যা সম্পুর্ণ অটোমেটিক প্রসেসে হবে।

USB Flash Drive কী? 

ইউ.এস.বি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ (USB Flash Drive) এটি এক ধরনের হার্ড ড্রাইভ যাকে স্বাধারনত রিমুভাল ড্রাইভ হিসেবে কাজ করে। একটি স্বাধারন পেনড্রাইভ যখন ফ্ল্যাশ ড্রাইভে পরিনিত করা হয় তখন সেটা হার্ড ড্রাইভ আকারে কাজ করে। সেটা যে কোন প্রসেসে হতে পারে, যেমন- কোন সফটওয়্যার ইন্সটলশ ফাইল সেট-আপের জন্য, কোন অপারেটিং সিস্টেমের আই-এস-ও ফাইল বা অন্য কোন কিছুর জন্য। এটাকে ইংরেজীতে বলা হয়ে থাকেঃ- A flash drive is a small, removable hard drive that plugs into a USB port on your computer.  একটি USB Flash Drive দিয়ে অনেক কিছুই করা যায়, তবে বর্তমান সময়ে সব থেকে বেশী অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার জন্যই ব্যাবহার করা হয়। 

কিভাবে ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ বানাতে হয়?

ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ বানাতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে নুন্যতম ৮ জি.বি একটি ভালোমানের পেনড্রাইভ। এরপর আপনি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন অন করে ব্রাউজারে ওপেন করবেন (যে কোন ব্রাউজার)। ব্রাউজার ওপেন করার পর সার্চবারে টাইপ করবেন Media Creation Tool  এটা লিখে সার্স করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন আসবে। এখান থেকে নিচে দেখানো লাল মার্ক করা এই লিংটাতে যাবেন। 


উপরে দেখানো লিংকে ক্লিক করার পর নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো এরকম একটি স্ক্রিন পাবেন। এখান থেকে একটু নিচের দিকে আসলেই Download নামে একটি অপশন পাবেন।


এখানে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে অটোমেটিক আপনার Media Creation Tool ডাউনলোড হবে। যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 


এবার এটা ডাউনলোড কমপ্লিট হলে। আপনি চলে যাবেন আপনার কম্পিউটারের ডাউনলোড ফোল্ডারের মধ্যে। এবং অইখানে ডাউনলোড কৃত এই ফাইলটি পেয়ে যাবেন, যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 



এবার এই সফটওয়্যারটির উপরে রাইট বাটন ক্লিক করুন, তাহলে পাশে অনেক গুলো অপশন আসবে, অপশনগুলো থেকে Administration এই অপশনে ক্লিক করতে হবে যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো।
 

Run as Administrator এই অপশনে ক্লিক করার সাথে সাথে সফটওয়্যারটি ওপেন হবে। তবে সফটওয়্যারটি ওপেন করার পুর্বে আপনার কম্পিউটারে একটি পেনড্রাইভ লাগাতে হবে যেটা আপনি বুট বা ফ্লাশ ড্রাইভ বানাতে চাচ্ছেন। 

সফটওয়্যারটা ওপেন হবার পর কিছু ডকুমেন্টেশন দিবে যা পড়ে নেওয়া উচিত। সব শেষে তাদের কথায় এক মত হলে Accept বাটনে ক্লিক করতে হবে।


এখানে ক্লিক দেবার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মতো একটি স্ক্রিন আসবে। আপনি যদি আপনার কম্পিউটার আপগ্রেড করতে চান সেই ক্ষেত্রে Upgrade this pc now এই অপশনটি সিলেক্ট করবেন। তবে আমি এখানে চাচ্ছি একটি ফ্লাশ ড্রাইভ তৈরি করার জন্য, অতএব আমি নিচের অপশনটি বেছে নিচ্ছি যেতাতে লিখা আছেঃ- Create Installation Media (USB Flash Drive, DVD, or ISO file).  এখানে এটা সিলেক্ট করার পর আবার Next বাটনে ক্লিক করতে হবে। 


উপরে দেখানো স্ক্রিনশট দেখে আইডিয়া করতেই পারছেন এখানে আপনার পেন-ড্রাইভটি শো করছে। এরপর এখান থেকে Next বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং সব শেষে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন আসবে।


এটা কিন্তু অলরেডি ফ্লাশ ড্রাইভ বানানোর কাজ শুরু করে দিয়েছে। যা ইতি মধ্যে ১% হয়ে গেছে। এবং এটা যখন ১০০% হবে তখন ডাউনলোড ভেরিফিকেশনের জন্য এরকম  আরো একটি ইন্টারফেস আসবে।


আমার কন্টেন্ট লিখতে লিখতে এটা ৯৮% ডাউনলোড হয়ে গেছে। ১০০% হবার পর এরকম আরো একটি পেইজ আসবে যার স্ক্রিনশট নিচে দেওয়া হলো।


এবার ডাউনলোড ভেরিফিকেশনের এটা ১০০% হলেই আপনার পেনড্রাইভ বুট-এবেল পেনড্রাইভে রুপান্তর হবে। ভেরিফিকেশন ১০০% হবার পরের স্ক্রিনশট নিচে দেওয়া হলো।


এখান থেকে Finish বাটনে ক্লিক করলেই বাস এবার ম্যাজিক! আপনার কম্পিউটার (My Computer) ওপেন করুন।


উপরে স্ক্রিনশটে স্পষ্ট দেখতেই পারছেন আমার পেনড্রাইভ কিন্তু বুট হয়ে গেছে। 

পেনড্রাইভ বুট করার সময় কোন রকমের সমস্যা ফেস করলে কমেন্টে জানান। ধন্যবাদ আমাদের আর্টিকেল পরার জন্য।

Monday, June 27, 2022

পদ্মা সেতুর টোল এত বেশী কেন? দেশের অর্থে তৈরি পদ্মাতে কেন টোল দিতে হবে? Why Padma Bridge Toll So High?

পদ্মা সেতুর টোল এত বেশী কেন? দেশের অর্থে তৈরি পদ্মাতে কেন টোল দিতে হবে? Why Padma Bridge Toll So High?

বাংলাদেশের প্রতিটি মেগা প্রজেক্টই দেশের উন্নয়ন ও দেশের মানুষের জীবনকে আরো সহজ করে তোলার জন্য বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে এর মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতুটি নির্মাণ প্রকল্পটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ড্রিম প্রজেক্ট, যা সম্পুর্ন দেশীয় অর্থায়নে তৈরি করা হয়েছে। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিন আঞ্চলের ১৯টি জেলা রাজধানী ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে নিরবিচ্ছিন সড়ক যোগাযোগ ব্যাবস্থার আহতায় আসাতে উক্ত অঞ্চলের মানুষের জীবন যাত্রার পরিবর্তন এসেছে।

দক্ষিন অঞ্চলের জেলা গুলোর সাথে দেশের অন্যান্য জেলা গুলোর ব্যাবসা বাণিজ্য বেড়েছে যা দেশের অভারঅল GDP বৃদ্ধিতে কন্ট্রিবিউট করছে। সেতুটি উদ্ভবনের পুর্বে ২০২২ সালের মে মাসে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় পদ্মা সেতুতে চলাচলের জন্য বিভিন্ন ক্লাসের পরিবহনের হার নির্ধারণ করেছে। কিন্তু সেতুতে টোলের পাড়াপাড় হার নির্ধারণ এর পর টোলের হার নিয়ে দেশের জনগণের মধ্যে তৈরি হয়েছে অনেক প্রশ্ন। বেশিরভাগ জনগণেরই ধারনা পদ্মা সেতুর টোলের হার অনেক বেশী। এছাড়া সম্পুর্ন দেশীয় অর্থায়নে তৈরি এই সেতুতে কেন টোল দিতে হবে? এটা নিয়েও চলছে অনেক কথা বাত্রা। আমার আজকের এই আর্টিকেলে আমি জানাবো কেন পদ্মা সেতুতে টোল দিতে হচ্ছে এবং টোলের হার কেন এত বেশি?


২০১৩ সালে বাংলাদেশ সরকার নিজস্ব অর্থায়নে দেশের সর্বোচ্ছ অগ্রাধিকার প্রাপ্ত মেগা প্রজেক্ট পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষনা দেয়। ২০১৪ সালে মূল সেতু নির্মাণে China Major Bridge Engineering Co. Ltd  এবং রিভার ট্রেনিং এর জন্য Sinohydro Corporation Limited এর সাথে চুক্তির মাধ্যমে সে বছরের ডিসেম্বর মাসে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। 

পদ্মা সেতুটি নির্মাণ কাজে ব্যায় হয়েছে ৩০,১৯৩ কোটি টাকা। মূল সেতু ও মূল সেতুটির মোট দৈর্ঘ ৯.৩০ কিলোমিটার। এছাড়াও সেতুটির জন্য ১২ কিলোমিটার আপ্রোচ রোডের পাশাপাশি এ প্রকল্পের জন্য ব্রিজের ২ পাশে ১৪৭১ হেক্টোরস জমি অধিগ্রহণ এবং ১৪ কিলোমিটারের রিভার ট্রেনিংয়ের কাজ করা হয়। প্রজেক্টির মেইন ব্রিজের উভয় পাশে আপ্রোচরোড, সার্ভিস এরিয়া ও জমি অধিগ্রহণ সহ আরো অনেক কিছু বাস্তবায়নের কাজ করেছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। দ্বিতল হওয়ায় পদ্মা সেতুর উপরের অংশে চলছে বাস ও যানবাহন এবং নিচের অংশে চলবে রেইল। 

পদ্মা ব্রিজ পাড়াপাড়ে প্রতিটি যানবাহনের জন্য নির্দিষ্ট টোল ফি রাখা হয়েছে। যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।
নাম টোল রেট
বাইক ১০০৳
কার বা জী ৭৫০৳
মাইক্রোবাস ১৩০০৳
ছোট বাস ১৪০০৳
বড় বাস ২৪০০৳
পিকয়াপ ১২০০৳
৫ টোনের ছোট ট্রাক ১৬০০৳
৩ এক্সেলের বড় ট্রাক ৫৫০০৳
৩ এক্সেলের বেশি বড় ট্রাক ৬০০০৳
পদ্মা সেতুর টোলের হার বর্তমানে পদ্মা  নদীতে চলমান ফেরীর ভাড়ার চেয়ে গড়ে প্রায় দের গুন বেশি। অন্যদিকে দেশের দ্বিতীয় দৈর্ঘতম ৪.৮ কিলোমিটারের বংগবন্ধু সেতুর টোলের তুলনায় পদ্মা সেতুর টোল প্রায় দ্বিগুন! 

পত্রপত্রিকা সহ সোসিয়াল মিডিয়াতে রয়েছে পদ্মা সেতুর টোল নিয়ে নানা প্রশ্ন ও মোতামোত দেখা গেছে। অনেকেই কনফিউসড যে দেশের অর্থায়ন তৈরি পদ্মা  সেতুতে টোল কেন দিতে হবে? আর দিলেও তা কেন এত বেশি। 

এবারে এক্সপ্লেইন করা যাক আসলেইকি পদ্মা সেতুর টোল বেশি? আর বেশি হলেও অন্যান্য টোলের তুলনায় এত বেশি কেন?

পদ্মা সেতুতে টোল এত বেশি কেন?

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সুত্রে স্বাধারণত বিদেশী অর্থায়নে তৈরি সেতু নির্মাণ করা হলে, সেতুর টোল হার নির্ধারনে দাতা সংস্থা বা ঋণ প্রদান কারী রাষ্ট্রের বিভিন্ন শর্ত ও পরামর্শ থাকে। কিন্তু দেশীয় অর্থায়নে সেতু নির্মিত সেতুর ক্ষেত্রে এ ধরনের কোন বাধ্যকথা থাকেনা! যার প্রেক্ষিতে স্বাধারণত সেতু চালু হবার আগে ফেরীতে যে হার ভাড়া নেওয়া হতো, সেই অনুযায়ী সেতুর টোলের হার নির্ধারন করে থাকে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। তবে প্রথম আলোর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, সেতু বিভাগের সিনিয়র সচীব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান- বিদ্যমান ফেরীর চেয়ে সেতুর টোলের হার দেরগুন নির্ধারন করাটা স্টান্ডার্ড প্রেক্টিস। তবে টোল হার বেশী হলে সরকার তা কমাতেও পারে। 

অর্থাৎ ফেরী ভাড়ার চেয়ে পদ্মা সেতুর টোলের যে পার্থক্য তা সরকারি স্টান্ডার্ড মেনেই ঠিক করা হয়েছে। তবে ফেরীর চেয়ে উচ্চ মূল্য হলেও আদতে টোল হার বেশী নয়। আর সেতুতে টোল কালেকশন সুধু বাংলাদেশেই নয়, বরং বিশ্বের ছোট বড় প্রায় সব দেশেই টোল কালেকশন করা হয়। এমনকি বিভিন্ন দেশের এক্সপ্রেস ওয়ে থেকেও টোল আদায় করা হয়। 

যেমন-Financial Express এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১-২২ অর্থবছরে ভারতের হাইওয়ে গুলো থেকে ৩৮ হাজার কোটি রুপিরও বেশি টোল কালেকশন করা হয়েছে। এছাড়াও US এর বিভিন্ন এক্সপ্রেস ওয়ে ও ছোট খাটো ব্রিজ থেকেও টোল নেওয়া হয়।  

বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেস ওয়ে ঢাকা মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতেও রয়েছে টোল। 

সবই বুঝলাম কিন্তু এই টোলের টাকা কি করা হবে?

পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করেছে সেতু বিভাগ। অর্থ মন্ত্রণালয় সেতুটি নির্মাণের জন্য ১% ইন্টারেস্টে ৩০,১৯৩ কোটি টাকা ঋন হিসেবে দিয়েছে সেতু বিভাগকে, যা আগামী ৩৫ বছরে অর্থমন্ত্রণালয়কে ফেরত দিবে সেতু বিভাগ! প্রথম আলোর একটি রিপোর্ট অনুসারে জাপান সরকারের ঋণ মওকুফ ফান্ডের ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবেনা। সুতরাং সেতু বিভাগকে আসল  ২৯,৯০০+ কোটি টাকা এবং ১% ইন্টারেস্ট সহ মোট পরিশোধ করতে হবে ৩৬,৪০৩ কোটি টাকা। তার মধ্যে প্রথম বছরেই সরকারকে ৬০০ কোটি টাকা কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া সেতুটি রক্ষণা বেক্ষনায় প্রতি বছরেই ব্যায় করতে হবে। 

পদ্মা সেতুতে প্রতিবছর বিভিন্ন  সার্ভিসিং করতে হবে। যার খরচ টোল আদায়ের মধ্য দিয়েই হবে। সব মিলিয়ে আমার মতে একটি দেশের GDP ঠিক রাখতে হলে যেমন ইনভেস্ট প্রয়োজন ঠিক তেমনি যেই প্রজেক্টে ইনভেস্ট করা হচ্ছে সেই প্রজেক্ট থেকে কিছু অংশ ইন্টারেস্ট দেশের ভবিশ্যতের জন্য অবশ্যই আশা করা যায়।  

Sunday, June 26, 2022

কাজ না করে প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ইনকাম

কাজ না করে প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ইনকাম

আসসালামু আলাইকুম, আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপুর্ণ। ইদানিং সোসিয়াল মিডিয়া ও গুগলে সব থেকে বেশি সার্স করা বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি টপিক হচ্ছে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়? এই টপিকটা ব্যাসিক্যালি সার্স করেন যারা অনলাইন সেক্টরে একদম নতুন বা একজন টেকনিসিয়ান পার্সোন যখন অনলাইন যগৎ থেকে ইনকার করতে চায় তারা। আজকে আমাদের এই পোস্টে আমরা এই কনসেপ্টটা পুরো পুরি ক্লিয়ার করে দিবো এবং জানাবো আদতে অনলাইনে কাজ না করে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়।

অনলাইনে কাজ না করে ইনকাম এটা কত টুকু সত্যি? 
টি বা সাদ ছাড়া যেমন ঘর ঠিক তেমনি কাজ না করেই অনলাইন থেকে ইনকাম একদম সেম। আসলে অনলাইনে কখনই কাজ ছাড়া টাকা পাওয়া সম্বব না। তবে হ্যা কোন স্কিল ছাড়া হয়ত অল্প কাজ করেই টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তবে এইসব কাজ একদম ভিত্তিহীন এবং ওয়ানটাইম। এইসব কাজ করে আপনার হয় MB কেনার টাকাও উঠবেনা। এই সব কাজে একদম সিমীত্ত পেমেন্ট করে থাকে। আর এইসব কাজের মেক্সিমাম কাজ হচ্ছে টাস্ক কমপ্লিট করা। টাস্ক গুলো হচ্ছে (বিভিন্ন অ্যাডসে ক্লিক করা) এর মাধ্যমে আপনাকে প্রতি টাস্কে ২-৫ টাকা করে দিবে বা তার কম টাকা দিবে। এই কাজ গুলো করার জন্য গুগল প্লে স্টোরে অনেক অ্যাপস আছে এবং অনলাইনে রয়েছে অসংখ্যা অ্যাপস। আমি নিম্নে কিছু অ্যাপ্সের নাম উল্যেখ করছি।
  1. Earning House BD
  2. Massive Income BD
  3. Earn Money BD
  4. Taka income
  5. BD Reward Cash
  6. Earning BD
এরকম আরো হাজারো অ্যাপস যা গুগল প্লে স্টোরে এভেলেব্ল আছে। আপনারা চাইলে এইসব অ্যাপস থেকে কিছুদিন কাজ করে দেখতে পারেন।

অনলাইনে এইসব কাজ করে ইনকাম করা থেকে নিজের যে কোন একটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট করুন। এতে করে আপনি ফ্রীল্যান্সিংয়ের মত অন্য যে কোন কাজ ঘরে বসে করতে পারেন। যেমন আমি করে থাকি। 

আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে কন্টেনট লিখে ইনকাম করতে চান তাহলে কর করুন এই (01644803771) নাম্বরে।

আমাদের ওয়েবসাইটে রয়েছে ৫০০+ আর্টিকেল যার মধ্যে আশা করি প্রত্যেকটা কনটেন্ট আপনার কোন না কোন কাজে আসবেই। ধন্যবাদ আগ্রহ সহকারে আমাদের লিখা গুলো পড়ার জন্য।


Saturday, June 25, 2022

ডেটা কী? উপাত্ত কি জিনিস? ডেটা বা উপাত্তর ব্যাখ্যা

ডেটা কী? উপাত্ত কি জিনিস? ডেটা বা উপাত্তর ব্যাখ্যা

সুনির্দিষ্ট আউটপুট বা ফলাফল পাওয়ার জন্যে প্রসেসিংয়ে ব্যাবহৃত কাঁঁচামাল সমূহকে ডেটা বা উপাত্ত বলে। ডেটা একটি একক ধারণা অর্থাৎ ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম এককই হচ্ছে ডেটা। 

ডেটা 

Datum শব্দের বহুবচন হলো ডেটা (Data) যার অর্থ ফ্যাক্ট (Fact) কোন ধারণা (Idea), বস্ত (Object), শর্ত (Condition), অবস্থান (Situation), ইত্যাদির ফ্যাক্ট, চিত্র (Figure) বা বর্ণনা (Description) ডেটার অন্তরভুক্ত। প্রতিটি কার্যকলাপ ডেটার জন্ম দেয়। কোন ঘটনায় (Event) বহু ডেটা জড়িত থাকে। ডেটা এক বা একাধিক বর্ণ চিহ্ন বা সংখ্যা বিশিষ্ট হতে পারে।

কম্পিউটারের নুন্যতত্ম সময়ে শ্বল্প মেমরি ব্যাবহার করে ডেটা প্রসেসিং করার সুবিধার্থে ডেটার শ্রেণিবিভাগ করা হয়। কারণ বিভিন্ন ধরনের ডেটার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণ মেমরি দরকার এবং প্রসেসিংয়ের সময় এবং কাজেরও তারতম্য হয়। বিভিন্ন লেখক বিভিন্নভাবে ডেটার শ্রেণীবিভাগ করেছেন। অধিকাংশ লেখকের মতে ডেটা প্রধানত তিন ধরনের, যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।
  1. নিউমেরিক (Numeric) ডেটা 
  2. অ-নিউমেরিক (Non-Numeric) ডেটা
  3. বুলিয়ান বা লজিক্যাল (Boolean) ডেটা

নিউমেরিক (Numeric) ডেটা

যে সকল ডেটা কোন পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে তাদেরকে নিউমেরিক ডেটা বলে। যেমনঃ 20, 100.25, 445.75 ইত্যাদি। নিউমেরিক ডেটাকে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা-ইন্টিজার (Integer) বা পুর্ন সংখ্যা এবং ভগ্নাংশ সংখ্যা (Floating Point).


অ-নিউমেরিক (Non-Numeric) ডেটা

যে সকল ডেটা কোন পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে না তাদেরকে অ-নিউমেরিক ডেটতা বলে। যেমন- M, Y, a, c ইত্যাদি ক্যারেক্টর কিংবা মানুষ, দেশ, জীবিকা, জাতি ইত্ত্যাদির নাম, কোন ছবি, শব্দ ও ভিডিও প্রভৃতি।
অ-নিউমেরিক ডেটা বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যথা ক্যারেক্টর (Character), স্ট্রিং (String), এবং অবজেক্ট। M, Y, a, c ইত্যাদি ক্যারেক্টর ডেটা। কতগুলো ক্যারেক্টার ডেটা একত্রে নিলে স্ট্রিং ডেটা হয়। মিরাজ, সুমাইয়া, ঢাকা, ইত্যাদি স্ট্রিং ডেটার উদাহরণ। ছবি, শব্দ ও ভিডিওকে অবজেক্ট ডেটা বলা হয়।


বুলিয়ান বা লজিক্যাল ডেটা

যে সকল ডেটার শুধুমাত্র দুটি অবস্থা থাকতে পারে যেমন সত্ত্য বা মিথ্যা, হ্যা বা না, ০ অথবা ১ ইত্যাদি। সে সকল ডেটাকে বুলিয়ান বা লজিক্যাল ডেটা বলে।


How to become a software engineer | Basic Guideline

How to become a software engineer | Basic Guideline

How to be a software engineer, to be a skilled software engineer, you need to understand programming and algorithms very well. Programming is about following a process which works out how to write code, how the code will be used, and how much the software will work. But what we are missing here is not the fact that we need a great programmer, we also need someone who can make this code work, that is, understand it, read it and modify it to suit the task. This is the most important part of being a programmer. You cannot do your job well without a good understanding of the algorithm, or the core of it. Understanding the algorithms behind the technology is also a skill you will have to learn if you want to work as a professional software developer. There are many software development institutes that offer courses and courses to teach this. The best way to get into this is to start your career as an expert. It is a bit difficult but the only way you can do this in this world is by taking the right courses. Read on to know the best courses for you.


Read More:
What is Programming?
The Basics of Programming
C# and C++ - The Complete Beginners Guide
Java - Programming with Java
HTML, CSS, jQuery - A Beginner's Guide


What is Broadband? Broadband in details

What is Broadband? Broadband in details

Broadband is the transmission of wide bandwidth data over a high speed internet connection.Broadband can be broken down into several categories. Broad-band includes cable and DSL.Cable is cable, which can travel over the public streets. DSL is DSL, the same as cable but with amuch lower speed. The speed and capabilities of broadband connections vary considerablyby provider and by region . Cable and Dsl : Cable andDSL, BroadBand, Cable TV * Cable: is usuallyused to access the internet on your home computer or other device. It allows you to stream internetcontent to your computer . DSLP is used when you want to download videos or music and has ahigher download speed than cable. *: DSL (Digital Subscriber Line) is typically used in large citiesto provide high-speed internet service. Most DSL users have a computer and a modem. However,there are also many people who use DSL to connect to the network directly,to enjoy the benefits of cable service without having to pay for the cable modem or to make theircomputer connect through a cable-mod em.

Cable modem: A modem that connects your cable TV to an internet-capable computer. A cableprovider connects the broadband connection directly to you. You do not need a separate modemto receive the high speeds. Other modem types include the DSL modem, cable internet modem (CIM) and copper-to-digital (CTD) modem. * . CIM: The type of modem used for your Internet serviceprovider, often the modem on the box. Sometimes called modem rental.

There are two types of Cim: Cable-Modem-Based: Cables with the Cable Modem,CMC, are a newer type that is more efficient and is designed to match the speeds of DSL connections.They also have the advantage of being more stable and reliable. One advantage is that you can getthe highest speeds from a single cable connection, up to 10 Mbit . Cable: a broadband service thatuses coaxial cable to carry the data. This service can offer download speeds up from 4 Mbs to 1 Gbit.Using coax is an easy way to get broadband access. Coax is also used where coax isn't available,like in rural areas .

DSL: In the US, this is often called a telephone service, which includes a line or a number of linesconnecting a central office to your house or office. It uses a connection that has many differentwires to send and receive data at high rates. Although DSL is considered broadband, most DSLconnections are low-bandwidth. Also, DSL does not use the same wire for every data stream.

In most cases, the different lines will carry different streams and your phone company will needto use different cables to attach to each line. An alternative to DSL in the UK is called E-Connect ,an acronym for Enhanced Capability. E*Connector: When your ISP wants to get you online, it mustmake a copy of your computer's operating system and install software on it, allowing it tocommunicate with your modem and modem-box. They will also likely ask you to install applications like Adobe Photoshop and Illustrator. This ensures that your data can flow seamlessly over theinternet. Broadband: This is generally a service or data connection where the speed of datatransmission is higher than DSL, as they are both connection-based.

Most providers have access to this kind of service .

The speed varies by speed. (1Gbps = 10 megabits per second, 2G = 100 megabytes per seconds,3G= 1000 megabit persecond, 4G (which is being rolled out) = 1,000 megbaud).