Friday, March 18, 2022

বাংলাদেশে ই-কমার্সের যাত্রা

বাংলাদেশে ই-কমার্সের যাত্রা

বিগত কয়েকবছর ধরে বাংলাদেশে ই-কমার্স গ্রথ দেখলেও বাংলাদেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এখনো ইনিসিয়াল পর্যায় রয়েছে। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪% অনলাইনে কেনাকাটা করে এবং সবাই ফিজিক্যালি বাজার বা কোন শোপং মোল থেকে ক্রয় করে। ফলে দেশের ই-কমার্স বিজনেস গুলো এখনো অতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। 

তবে করোনা (Covid-19) চলা কালীন যখন বাজার ও অন্যান্য শোপিং মোল কেনাকাটার জন্য বন্ধ ছিলো তখন ই-কমার্স ব্যাবসা গুলো বেশ ভালো এট্রাকশন পেয়েছিলো। 

আজকের এই পোস্টে বাংলাদেশের ই-কমার্স সেক্টরের শুরু থেকে নিয়ে আজ পর্যন্ত সকল তথ্য শেয়ার করবো। 

বাংলাদেশ ই-কমার্স যাত্রা

১৯৯৯ সালে হ্যান্ডি ক্রাফট, সিল্ক, চা ও চামড়া জাতীয়পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে মুন্সিজি টেকনলোজি লিমিটেড একটি ই-কমার্স ওয়েবাসাইট লঞ্চ করে। যেটি সবাই ধারনা করেন বাংলাদেশের প্রথম ওয়েবাসাইট। পরবর্তীতে ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসে Clickbd.com নামে আরেকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়। প্রথম দিকে এই ওয়েবাসাইটে বাংলাদেশের ইউজার পণ্য বেচাকেনা করতে পারতো। পরবর্তীতে প্লাটফর্মটি মার্কেটপ্লেসের পাশা পাশি অনলাইন স্টোর লঞ্চ করে। 




RAM র‍্যাম কী জিনিস?

RAM র‍্যাম কী জিনিস?

র‍্যাম হচ্ছে কম্পিউটার কর্ম এলাকা। মাইক্রোপ্রসেসর প্রাথমিকভাবে র‍্যাম এলাকায় প্রয়োজনীয় তথ্য জমা করে। র‍্যামে তথ্য জমা থাকে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে। র‍্যামে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে তথ্য জমা থাকে বলে র‍্যামের সব তথ্য অস্থায়ীভাবে থাকে। এ জন্য র‍্যামকে কম্পিউটারের অস্থায়ী Temporary সৃতি বলা হয়। 

কম্পিউটারের সুইচ বন্ধ করলে বা কোন কারণে বিদ্যুৎ চলে গেলে র‍্যামের সব তথ্যই অপসৃত হয়ে যায় বা হারিয়ে যায়। কাজেই কম্পিউটার কাজ করার সময় কিছুক্ষন পরপর সংসক্ষন (Save ) করতে হয় যে কোন ফাইল। 

কম্পিউটার কাজ করার জন্য যখন কোন অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম (Application ) চালু করা হয়, তখন মাইক্রোপ্রসেসর অ্যাপ্লিকেশন একটি কপি ডিস্ক থেকে র‍্যামে নিয়ে আসে। এরপর অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে যখন কোন কাজ করা হয় তখন এ কাজও অস্থায়ীভাবে র‍্যামে জমা হতে থাকে। র‍্যামের ধারনা ক্ষমতা বেশি হলে উন্নততর অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম দিয়ে কাজ করা যায় এবং কাজের গতি দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। 



আরো পড়ুনঃ 

Wednesday, March 16, 2022

ইন্ডিয়ান শীর্ষ টেক সিইও Indian Tech CEO

ইন্ডিয়ান শীর্ষ টেক সিইও Indian Tech CEO

টেকওয়ার্ল্ডে যে হারে ভারতীয় বংসগত সিইও বেড়ে চলেছে, তা ভারতীয়র জন্য একটি গর্ভের বিষয়। বিশ্যব্যাপি ইমিগ্রেন্ড দ্বারা টেক কোম্পানি প্রতিষ্ঠাতার মধ্যে ভারতে জন্ম গ্রহণকারী টেক এক্সপার্টরা একটি উল্লেখ যোগ্য যায়গা দখল করে আছে। বিশেষ করে এমেরিকার কথা বললে? দেশটির মোট জনসংখ্যার ১% ও সিলকন ভ্যালির ৬% মানুষ ভারতীয়। ভারতে বেশ কিছু টেক ইন্সটিটিউট রয়েছে যেখান থেকে হাজার হাজার টেক-এক্সপার্ট গ্রাজুয়েট কম্পলিট করছে। যাদের মধ্যে অনেকেই ভবিশ্যত প্রটেনশিয়াল সেইও (CEO)।

গ্লোবাল টেক ইন্ডাস্ট্রিতে ভারতীয়দের এমন সফলতা ভারতীয়দের ক্যারিয়ার হিসেবে টেককে বেছে নিতে বাধ্য করছে।



আজকের এই আর্টিকেলে আমি এরকম কিছু ভারতীয় সিইওদের কথা বলবো! যারা টেক ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক আবদান রেখেছে।

1. Sundor Picchai

গ্লোবাল টেক জায়েন্ট গুগল ও গুগলের পেরেন্ট কোম্পানি আলফাবেট কোম্পানির সিইও সুন্দর পিচ্চাই! বর্তমানে টেক ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম ইনফ্লুয়েন্স ব্যাক্তি। সুন্দর পিচ্চাইয়ের জন্ম ও বেড়ে উঠা ভারতে। 

2. Satya Nadella 

বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং সব চাইতে সাক্সেস টেকনলজি কোম্পানি মাইক্রোসফট এর সিইও (CEO) নাডেল্লার জন্ম ভারতে, এবং সেখানকার মানিপাল ইন্সটিটিউট অফ টেকনলজি (Manipal Institute of Technology) থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অফ ব্যাচেলার ডিগ্রি সমপন্ন করে। পরবর্তিতে তিনি মাস্টার ও MBA কমপ্লিট করার জন্য US (United State) চলে যান। নাডেল্লার ক্যারিয়ার শুরু হয় এমেরিকান কম্পিউটার ও সফটওয়্যার কোম্পানি Sun Microsystem থেকে।


3. Arvind Krishna

২০২০ সালে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেসিন বা IBM এর সিইও (CEO) হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর ২০২১ সালে জানুয়ারির মাসে ভারতীয় এই বংসবতকে IBM এর চ্যায়ারম্যান ও সিইও হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। 

4. Shantanu Narayen

এডোবির সিইও Adobe's CEO সান্তানু নারায়নের জন্ম ভারতের হায়দ্রাবাদে (Hyderabad) তিনি হায়দ্রাবাদের Osmani University থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এর উপর ব্যাচেলার ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর তিনি US এতে কম্পিউটার সাইন্স ও বিজনেস বিষয় পড়াশুনা করেন। সান্তানুর ক্যারিয়ার শুরু হয় Apple ও স্লিকন গ্রাফিক্সের প্রোডাক্ট ডেভলপার হিসেবে। 

5. Parag Agrawal 

পারাগ আগ্রাওয়াল, মাত্র ৩৭ বছরেই তিনি টুটার কোম্পানির সিইও হিসেবে নিযুক্ত হন। 




Top 10 Ecommerce Website in Bangladesh

Top 10 Ecommerce Website in Bangladesh

দিন যত যাচ্ছে বাংলাদেশ ততই উন্নত হচ্ছে। এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের লখ্যে দেশ এগিয়ে চলছে, সেই দ্বারাবাহিকতায় মানুষ দিন দিন আপডেট হচ্ছে ও প্রযুক্তির ব্যাবহার শুরু করেছে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে অনলাইনে কেনাকাটা। বাংলাদেশ বর্তমান ই-কমার্সের দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে। বেশ কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইন কেনাকাটার সুবিধা দিয়ে থাকে, তার মধ্যে আজকে আমি বিস্বস্ত কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম বলবো যারা দেশ ব্যাপি সকল যায়গায় প্রোডাক্ট হোম ডেলিভারিতে দিয়ে থাকে। সুধু তাইনা আমি যেই ওয়েবসাইট গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো তা থেকে আপনি সুই থেকে শুরু করে প্রায় সকল প্রয়োজনীয় পন্য পাবেন যা হয়ত মার্কেটে এভাইলেবেল না। এমনকি বই খাতা কলম, প্রতিদিনের বাজার ও রেডিমেট খাবারসহ সকল দ্রব্যাদী পেয়ে যাবেন এই ওয়েবসাইট গুলোতে। 

বিঃদ্রঃ কিছু বিদেশি ওয়েবসাইটের কথাও বলবো যারা বাংলাদেশেও সার্ভিস দিইয়ে থাকে। 

Top 10 Ecommerce Website in Bangladesh

  1. Daraz
  2. AjkerDeal
  3. FoodPanda
  4. ClickBD
  5. Pathao
  6. Bikroy.com
  7. BagDoom
  8. pickaboo
  9. Rokomari
  10. Chaldal
এর বাহিরেও বাংলাদেশে ডে বাই ডে অনেক ট্রাস্টেড শোপ আছে এবং কিছু সেলার বর্তমানে ফেসবুকের মাধ্যমেও ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। 

1. Daraz

দারাজ একটি B2C লিডিং প্লাটফোর্ম। এখানে বাংলাদেশের প্রায় ৩৪ হাজার সেলার প্রোডাক্ট সেল করে থাকে এবং সেই সাথে দারাজ তাদের নিজস্ব পণ্যত সেল করেই। ২০২১ সালের লাস্টের দিকে একটি জরীপ অনুযায়ী দারাজে প্রাইয় ২০ মিলিয়নের বেশি প্রোডাক্ট রয়েছে। 

2. AjkerDeal

আজকের ডিলে আপনি ফ্যাশন ও ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য বেশি পাবেন। এবং আজকের ডিলে ভিজিট করলে আমাদের দেশীয় ভাষা বাংলা ডিফল্ট হিসেবেই রাখা হয়েছে। 

3. FoodPanda

ফুডপান্ডা নাম শুনেই বুঝতে পারছেন একটা ফুড বা গ্রোসারি রিলেটেড ওয়েবসাইট। জ্বী হ্যা ফুডপান্ডা একটি ফুড রিলেটেড ওয়েবসাইট যেখানে আপনি যে কন সময় যে কোন খাবার অর্ডার করতে পারবেন। এবং এরা সর্বোচ্চ ১ ঘন্টার মধ্যে আপনাকে সার্ভিস দিতে সক্ষম। 





Tuesday, March 15, 2022

পেমেন্ট গেটওয়ে কি? ওয়েবায়াইট পেমেন্ট গেটওয়ে What is payment gateway?

পেমেন্ট গেটওয়ে কি? ওয়েবায়াইট পেমেন্ট গেটওয়ে What is payment gateway?

হেলো, সবাই কেমন আছে? আশা করি ভালো আছেন। আজকের এই আর্টিকেলে পেমেন্ট গেটওয়ে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। প্রথমেই জানবো পেমেন্ট গেটওয়ে কি? 



What is payment gateway?

Payment Gateway বা পেমেন্ট গেটওয়ে হচ্ছে একধরনের ফিনানশিয়ালি সার্ভিস যা কোন সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রোভাইড করা হয়। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের কাস্টমার বা ক্লায়েন্ট থেকে ডিজিটালি পেমেন্ট নিয়ে থাকে। মূলত অনলাইনে এই পেমেন্ট রিসিভ করার জন্যই পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যাবহার করা হয়। আপনি আপনার কাস্টমার থেকে খুব সহজেই পেমেন্ট নিতে পারবেন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে! 

দেশি বিদেশি অনেক পেমেন্ট গেটওয়ে কোম্পানি রয়েছে। যেই কোম্পানি থেকে আপনি পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিয়া ক্রয় করবেন, তারা আপনাকে একটি সফটওয়্যারের এক্সেস দিবে। সেই সফটওয়্যারটিকে আপনি আপনার সফটওয়্যারের সাথে কানেক্টেড করবেন। হতে পারে সেটা ওয়েবায়াইট, এন্ড্রয়েড অ্যাপ্স বা আইওএস। সাক্সেসফুল্লি কানেক্ট হবার পর, আপনার কাস্টমার আপনার সার্ভিস ক্রয়ের সময় আপনার ওয়েবাসাইট বা অ্যাপ্সেই পেমেন্ট করতে পারবে। তারা তাদের বিকাশ, মাস্টার কার্ড, ভিসা কার্ড, পেপাল ও ব্যাংক ট্রান্সফার যে কোন ভাবে পেমেন্ট করতে পারবে। 

পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেম কিভাবে কাজ করে❓এরকম প্রশ্ন যদি মাথায় এসে থাকে তাহলে নিচের ছবিতে দেওয়া চক্রটা লক্ষ করুন।


পেমেন্ট গেটওয়ে কাদের কাছ থেকে নিবো?

পৃথিবীতে ইন্টারন্যাশনাল ভাবে কিছু পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেম আছে যাদের লিস্ট আমি নিচে দিচ্ছি।

  1. Paypal
  2. Stripe
  3. 2Checkout
  4. SSLCommerz
এই গেটওয়ে গুলোর মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবেন এবং আপনার কাস্টমার যে কোন যায়গা থেকে পেমেন্ট করতে পারবে। 

আপনি যদি একজন বাংলাদেশি হয়ে থাকেন তাহলে পেপাল, স্ট্রাইপ ও ২চেকয়াউট থেকে বিরত থাকুন। কারন এইগুলো সব ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট গেটওয়ে যা বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সাপোর্টেড না। 

বাংলাদেশের জন্য সব থেকে ভালো পেমেন্ট গেটওয়ে হচ্ছে SSLCommerze যা দিয়ে প্রায় সকল পেমেন্ট আপনি খুব সহজে রিসিভ করতে পারবেন। SSLCOMERZE দেশিও একটি পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেম যা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। 

বন্ধুরা আপনাদের মতামত কি? SSLCOMMERZE কি বাংলাদেশের জন্য বেস্ট? নাকি এর বিপরিতে অন্যকিছু আছে তা অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।


Saturday, March 12, 2022

How to install xampp and WordPress

How to install xampp and WordPress

ওয়ার্ডপ্রেস একটি CMS (Content Management System) সফটওয়্যার আ মূলত তৈরি করা হয়েছিল ব্লগ আর্টিকেল শেয়ারের জন্য। তবে ওয়ার্ডপ্রেস কডিং ছাড়া হওয়ায় ও এত এত থিম, প্লাগিন হোয়াতে বর্তমানে সময়ে প্রায় ৫২% ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে বানানো। এর জন্য ছোট বা বড় সবাই ওয়ার্ডপ্রেস বেছে নিচ্ছে ও অনেকেই নিজের পেশা হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস বেছে নিয়েছে। নিশ্চয় আপনিও ওয়ার্ডপ্রেস শিখতে চান? তাইত আপনি এই আর্টিকেল পর্যন্ত এসেছেন।  আজকের এই আর্টিকেলে ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে ইন্সটল করে তা শেয়ার করবো। 

ওয়ার্ডপ্রেস লোকালহোস্টে রান করানো 

ওয়ার্ডপ্রেস যা ব্যাবহার করার জন্য ডোমেইন বা হোস্টিং কিনা লাগে। অনেকেই টাকার জন্য ডোমেইন হোস্টিং কিনতে পারছেন না এবং নিজের সপ্ন  বাস্তবায়ন করতে পারছেন না। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট খুবি গুরুত্বপুর্ন।





লোকাল হোস্টে বা লোকাল কম্পিউটারে ওয়ার্ডপ্রেস রান করানোর জন্য আপনার কম্পিউটারকে একটা সার্ভারে রুপান্তর করতে হবে। এর জন্য প্রথমেই আপনার একটি সফটওয়্যার প্রয়োজন যার নাম XAMP

বিঃদ্রঃ নিচের স্টেপ গুলো ধাপে ধাপে ফল করুন।

  1. Download Xampp - ক্সাম্প সার্ভার ডাউনলোড করতে গুগলে যান এবং লিখে সার্স করুন "Xampp Download"
  2. ডাউনলোড সম্পন্ন হলে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন।
  3. এর পর Apache and Mysql এই ২টা Start করুন।
এরপর আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে ডাটাবেস বানাতে হবে।

আপনাদের সুবিদার্থে নিচে একটি ভিডিও দেওয়া হলো-







Friday, March 11, 2022

ওয়েব ডিজাইনারের দরকারি কিছু ওয়েবসাইট Must useful website for web designer

ওয়েব ডিজাইনারের দরকারি কিছু ওয়েবসাইট Must useful website for web designer

একজন ওয়েব ডিজানার হিসাবে আমাদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের ডেমো অথবা লাইভ ওয়েবসাইট থেকে ইন্সপেক্ট কররে ছবি ডাউনলোড করতে হয়। যা খুবি সময় সাপেক্ষ ও বিরক্তিকর! কিন্তু আপনি চাইলেই খুব সহজেই অনলাইন থেকে ফ্রী সব ছবি একবারে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

এমনি বিভিন্ন কাজকে সহজে ও খুব কম সময়ে সম্পন্ন করার ৭টি দারুন ওয়েবসাইট আপনাদের সাথে আজকের এই পোস্টে শেয়ার করবো। আশা করি সবাই উপকৃত হবেন বিশেষ করে যারা নতুন ওয়েব ডিজাইন শুরু করেছেন। 

বিঃদ্রঃ সবুগুলো ওয়েবসাইট ফ্রী ব্যাবহার যোগ্য।  

  1. যেকোন ছবি ডাউনলোড এক ক্লিকেই।  ওয়েবসাইট নাম Unsplash
    লিংকঃ https://unsplash.com/
  2. পোস্টার, ব্যানার, কভার ফটোসহ ফাইবার গিগের ছবি বা ডিজাইনের জন্য Canva.
    লিংকঃ https://www.canva.com/
  3. কোন ওয়েবসাইটের ছবি যদি কোথায় না পেয়ে থাকেন সরাসরি অই ওয়েবসাইটের ছবি ডাউনলোড দিতে পারেন সেই ক্ষেত্রে Toolsbug Website Best.
    লিংকঃ https://www.toolsbug.com/images-downloader-online.php 
  4. কোন কালারের সাথে কোন কালার ম্যাচ করবে? বা কালার কোড কপি করার জন্য এই সাইটটি দারুন।
    লিংকঃ https://coolors.co/palettes/trending
  5. বক্স শেডো বানিয়ে নেন নিমিষেই।
    লিংকঃ https://html-css-js.com/css/generator/box-shadow/
  6. নিমিষেই ছবির ব্যাকগ্রান্ডন রিমুভ করুন, RemoveBG লিংকঃ https://www.remove.bg/upload
  7. বিভিন্ন আইকনের জন্য pngitem
    লিংকঃ https://www.pngitem.com/


এরকম আরো ইন্টারেস্টিং আর্টিকেল পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে

Wednesday, March 9, 2022

5G Network in Bangladesh পঞ্চম জেনেরেশন নেটওয়ার্ক

5G Network in Bangladesh পঞ্চম জেনেরেশন নেটওয়ার্ক

বিশ্বের অন্যান্য ব্রান্ড টেকনলোজির মত মোবাইল টেকনোলজিও প্রতিনিয়তী আপডেট হচ্ছে। আর এই আপডেটের অংশ হিসেবেই 5G বা Fifth Generation 5G Data নেটওয়ার্কে রেভুলিউশন্স নিয়ে আসছে।

একটি স্টান্ডার্ড 4G Connectivity সর্বোচ্চ 100Mbps অফার করতে পারে যেখানে 5G Data Connectivity 10Gbps পর্যন্ত পৌছাতে সক্ষম, যা 4G থেকে প্রায় ১০০ গুন ফাস্টার!

এর পাশাপাশি 4G নেটওয়ার্কের একটি কমান্ডের রেস্পন্স টাইম যেখানে ০.০৫০ মিলি সেকেন্ড সেখানে 5G ০.০০১ মিলি সেকেন্ডের কম সময়ে কমান্ড দিতে সক্ষম। 

South Koriya থেকে শুরু করে- China, Japan, USA, UK, Suiger Land & Philippines এর মত দেশগুলো এখন 5G নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করছে। এর পাশাপাশি ভারত এবং অস্ট্রলিয়ার মত বেশ কয়েকটি দেশ 5G Network তৈরির কাজ করছে।

সম্প্রতি ২০২১ সালের ১২ই ডিসেম্বর BTRC ঢাকার রেভিয়েন্স ব্লু হটেলে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর, টেলিটকের সাথে কলাব্রেশনে বাংলাদেশে 5G নেটওয়ার্কের ইনিশিয়াল লঞ্চ করে। 



Tuesday, March 8, 2022

ওয়ালটনের ইতিহাস Walton History

ওয়ালটনের ইতিহাস Walton History

মূলকথা

ওয়ালটন বাংলাদেশের অন্যতম ইলেক্টরনিক্স নির্মাতা ব্রান্ড। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রি যেমন- ফ্রিজ, টিভি, এসি থেকে শুরু করে ফ্যান, লাইট, অটোমেটিক চুলা এবং কিচেন গেজেডে সব কিছুই রয়েছে ওয়ালটনের। নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত এইসব পণ্য দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করছে প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশের টোটাল রেফ্রিজারেটরের মার্কেটের প্রায় ৭৫% এর বেশি মার্কেট শেয়ার রয়েছে ওয়ালটনের দখলে। 

২০২০ সালে ঢাকা এবং চট্টগ্রাম স্টোক এক্সচেঞ্জের লিস্টে ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড স্টোক মার্কেটে যাত্রা শুরু করে। এরপরই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের স্টোক মার্কেটেড লিস্টেড কোম্পানির মধ্যে শির্ষ মূল ধনি প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠে। 

ওয়ালটন তাদের প্রোডাক্ট কুয়ালিটি, ডিজাইন এবং এফর্ডাবল প্রাইসের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং দেশের বাহিরেও নিজেদের কাস্টমার বেইস তৈরি করে নিতে সক্ষম হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের ৪০+ টি দেশে ওয়ালটনের তৈরি পণ্য রপ্তানি হচ্ছে এবং ৩০ হাজারের ও বেশি কর্মী কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। 

ইতিহাস

ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা Nazrul Alhaz বা S.M Nazrul Islam. ২০২৯ সালে টাংগাইল জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করে। ছোট বেলা থেকেই সৎ নেয়পরায়ন ও স্বাধীন চেতা মানুষ S.M Nazrul Islam ১৯৭৭ সালে, পারিবারিক ব্যাবসা ছেড়ে দিয়ে, নিজেই ব্যাবসা শুরু করেন। সে বছরেই জনাব নজরুল ইসলামের বড় ২ ছেলে S.M NURUL ALAM REZVI এবং S.M SHAMSUL ALAM তাদের পারিবারিক ব্যাবসায় যোগ দেন। তাদের ব্যাবসাহীক দুর্দশায় ওয়ালটন গ্রুপের নতুন যুগের সুচনা ঘটে। 

১৯৯১ সালে ৩য় ছেলে S.M ASHRAFUL ALAM এবং ১৯৯২ সালে চতুর্থ ছেলে S.M MAHBUBUL ALAM ব্যাবসায় যোগ দিলে, ঢাকায় ওয়ালটনের ব্রাঞ্চ সম্পচারণ করা হয়। 

১৯৯৬ সালে পঞ্চম ছেলে S.M REZAUL ALAM চট্টগ্রামে ওয়ালটনের আরো একটি শাখা স্থাপন করেন। পরিবর্তনশীল পরিস্থিতিতে বিভিন্ন সময়ে ব্যাবসার সম্প্রচারনের মাধ্যমে ১৯৯৭ সালে ওয়ালটন ইলেক্ট্রনিক্স বিজনেস সোর্স যুক্ত হয়। 

২০০৭ সালে ওয়ালটন গাজীপুরে, ওয়ালটন টিভি, ফ্রিজ, এসি এবং মোটর বাইকের জন্য নিজস্ব ফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠা করে। ট্রায়েল প্রোডাকশন শেষে পরবর্তী বছরেই বানিজ্যিক উৎপাদন ও বিক্রির কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে ওয়ালটনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান Walton High Tech Industry Ltd. 

আরো পড়ুন
আইকন একাডেমি কোচিং মুকুল স্যার

আইকন একাডেমি কোচিং মুকুল স্যার

জীবননগরের ঐতিহ্যবাহী ও সাফল্যের শীর্ষে ১৫ বছর আইকন একাডেমি কোচিং। 

আইকন একাডেমি কোচিং এ ৫ম থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত পড়ানো হয়। এখানে বিজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্য ও বি.এম শাখায় ইংরেজী, তথ্য প্রযুক্তি সহ সকল বিষয়ে সৃজনশীল পদ্বতিতে পাঠদান করানো হয়। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে আরো অনেক সুবিধা।

শাখা সমূহ 

  1. জীবননগর প্রধান শাখা               {টি এন্ড টি রোড - জীবননগর কাজীপাড়া ৬নং ওয়ার্ড}
  2. হাসাদাহ শাখা                              {হাসাদাহ বাজার - পুরাতন শিশু কুঞ্জ স্কুল}
  3. গুড়দাহ শাখা                               {গুরদাহ হাইস্কুলের পূর্বে পার্শে - গুরদাহ}

কোচিং-এর বৈশিষ্ট্য সমুহঃ

  • প্রতিদিন ছাত্র/ছাত্রীর যত্ন সহকারে পাঠদানের ব্যাবস্থা।
  • লেকচার সীট ও হ্যান্ডনোট প্রদান।
  • প্রত্যেক বিষয়ের  উপর সাপ্তাহীক ও মাসিক পরিক্ষা গ্রহণ।
  • দুর্বল ছাত্র/ছাত্রীদের অতিরিক্ত ক্লাস ও পরিক্ষা গ্রহণ।
  • আভিভাবকদের সাথে নিয়মীত যোগাযোগ ও তাদের মতামতের মুল্যায়ন।
  • অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলি দ্বারা পাঠদান।
  • সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে পাঠদান। 
আপনার বাসা যদি জীবননগর বা উপরে দেওয়া কোন শাখার আশে পাশে হয়ে থাকে। তাহলে আপনি আইকন কোচিং এ ভর্তি হতে পারেন। 

পরিচালনায়



মুকুল স্যার

বিএ অনার্স, মাষ্টার্স (ইংরেজী)
মোবাইলঃ ০১৯৬৩-৭১০১৮৪
অফিসঃ ০১৭২৮-০৭৪০৪৬




ই-টিন সার্টিফিকেট কি What is E-TIN Certificate?

ই-টিন সার্টিফিকেট কি What is E-TIN Certificate?

ই-টিন কী?

ই-টিন হচ্ছে রাষ্ট্রয়ীয় টেক্স, ভ্যাট বা কর এই সংক্রান্ত জিনিস গুলো গভার্মেন্টের কাছে পৌছে দেওয়ার একটা ডিজিটাল মাধ্যম। বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশে সকল কিছুর সাথেই ই-টিন যুক্ত করা অত্যান্ত জরুরি তা না হলে সরকার আপনার বিরুদ্ধে যে কোন সময় আইন আনুগ ব্যাবস্তা গ্রহণ করতে পারে।

এককথায় বলতে গেলে আয়কর সংস্করনের একটি ডিজিটাল মাধ্যম হচ্ছে ই-টিন সার্টিফিকেট। 


ই-টিন কেন প্রয়োজন?

ই-টিন বাংক এ্যকাউন্ট, ব্যাবসায়ীক ট্রেড লাইসেন্স, গাড়ি বেচা কেনাসহ ব্যাক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সরকারি যে কোন কাজে ই-টিন অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। যার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটা একটি ডিজিটাল মাধ্যম যার দ্বারা আপনি আপনার ব্যাক্তিগত বা ব্যাবসার সকল টেক্স, ভ্যাট বা কর ইত্যাদি পরিষধ করতে পারবেন। আপনাকে আর সেই ইউনিয়ন বা কাউন্সিলে গিয়ে বিভিন্ন রেকোর্ড ঘাটাঘাটি করা লাগবেনা। বিশেষ করে প্রাতিষ্ঠানিক কাজে বেশি ব্যাবহৃত হয়। 

বর্তমান সময়ে ই-টিন রেজিস্টার করার জন্য গভার্মেন্ট একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বানিয়েছে যার দ্বারা খুব সহজেই আপনি ই-টিনে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন।

বিঃদ্রঃ একটি আইডি কার্ড দিয়ে  মাত্র একবার রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবে সুতরাং সাবধানে রেজিষ্ট্রেশন করবেন।


ই-টিন রেজিস্টার করতে কি কি লাগে?

ই-টিন রেজিস্টার করতে যা যা ডকুমেন্ট প্রয়োজন নিচে তার লিস্ট দেওয়া হলো-
  1. আইডি কার্ড
  2. মোবাইল নাম্বর
  3. ঠিকানা
মাত্র ৩ টা তথ্য ফিলয়াপ করেই আপনি ই-টিন রেজিস্টার করতে পারেন। 



আজব আমার বাংলাদেশ

আজব আমার বাংলাদেশ

মৌমাছিরা খুজে বেড়ায়

খাটি ফুলের মধু,

আজব যুগে আজব কান্ড

কাঠাঁল গাছে কদু।


গ্রামে গঞ্জে যায় না দেখা

লক্ষি শাকের বালায়, 

ইট সহরে যায় থাকা

গন্ধ মশার জ্বালায়।


পঁচা মুরগি, মরা গরু

নানান ঢংগে হোটেলে,

রক্ত বেচা পয়সা দিয়ে

বড্ড মজায় কি খেলে।


কাঠঁ বিড়ালি খাইনারে ফল

গাছের ডালে ডালে,

কোপাল পোড়া আমজনতা

ফরমালিনের জালে।


সততা আজ দৌঁড়ে পালাই

দেখলে সওদাগর,

মিথ্যা বলিতে লজ্জা হয়না

নাইরে মড়ার ডর।


রাজনীতি আজ বাসা খুজে

কোন দলেতে যাই,

চোর, বাতপার সবখানেতে

দেশ পিরীতি নাই।


টাকা চুরি, স্বর্ণ চুরি

চুরি পাথর, কয়লা,

স্বাধীনতার গায়ে চুরির

কেন দিলি তোরা ময়না।


আর কত তুই করবি চুরি

হুশ হবে তোর কবে,

ফ্লাইওভার ভেঙ্গে পড়ে

মরলো কেন সবে?


খোদার গজব আসবে মনা

একটু সবর কর,

এমপি মন্ত্রি চশমা চোখে,

চলছে জনম ভর।


মাদক নেশায় অবুজ বালক

মরন কূলে হাতছানি,

পুলিশ শালা ঘুষের টাকায়

খাচ্চে পোলাও গোস্ত বিরানী।


স্বাধীনতা মনের দুঃখে

কাঁদছে মুখটা ঢেকে,

ডাক্তার ভেজাল, খাদ্যে ভেজাল

ঔষধ ভেজাল দেখে।


কুত্তা এখন বন্ধু হলো

হায়রে মানব জাতি,

নিজের পায়ে নিজেই কুঁড়াল

করলি নিজের ক্ষতি।


মা বাবারা চিন্তিত আজ

বাড়ছে মনে জ্বালা,

যদি করে সন্তানেরা

আপনা ভুবন খালা।


মুসলমানি নাম রেখেছো

ধর্ম কর্মে আদত নাই,

বিয়ের নামে নরক জলসা

চলছে তোমার আঙ্গিনায়।


সয়তানেরা লাফায় হাসে

দেখে হাজী ভাই,

বেআদপরা সেল্ফি মারে

মক্কা মদিনায়।


মনুষ্য তুই সৃষ্টি সেরা

এটাই হলো খোদার শান,

সেই অপুর্ব সেলফি তুলে

মুখটা করে হনুমান।


ধর্ম মাঝে দ্বন্দ্ববাজী

নামাজ রোজা নাই,

মাজার পূঁজা, লেংটা পূঁজায়

আওয়াম, মোল্লারাই।


ভন্ড বাবার জিকির হলো

গরু, মহিষ চাই,

এইসব ছাড়া ভন্ড বাবার

আর তো জিকির নাই।


যদি বাংলাদেশে রওজা হতো

একটু মাটি নিয়ে, 

ষোল কোটি রোওজা হতো

মাটির ছোয়াঁ দিয়ে।


কোরআন হাদীস এলেম কালাম

নাইরে কিছু শুদ্ধ,

ব্রিটিশ দালাল ব্রিটিশ গোলাম

ধর্ম কর্মে মূর্খ।


পাকিস্তানের নয়রে গোলাম

নয়রে ভারত দাশ,

নিজের পায়ে দাড়ারে তুই

নইলে সর্বনাশ।


সালাম তোমার অন্তরে বাংলাদেশ 🇧🇩 







Monday, March 7, 2022

What is DNS? ডোমেইন নেইম সার্ভার

What is DNS? ডোমেইন নেইম সার্ভার

DNS বা ডোমেইন নেইম সার্ভার এটা আবার কি ভাই? What is DNS? যদি আপনি ইন্টারনেট ব্যাবহার করে থাকেন বা আইটি সমর্কে জ্ঞান অর্জন করতে চান তাহলে এটা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ন। আজকের এই আর্টিকেলে ডোমেনি নেইম সার্ভার কী? কেন? কখন? কোথায় ব্যাবহার হয়ে থাকে এইসকল কিছু শেয়ার করবো।

ডোমেইন নেইম সার্ভার কী? 

DNS যারর ফুল মিনিং হচ্ছে Domain Name System বা Domain Name Server অনেকে আবার Domain Name Service বলে থাকে। আমাদের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট এই গুলো সব একটার সাথে আরেকটা কানেক্ট থাকে। সব গুলো অটোমেটিক একটা আরেকটার সাথে কানেকটেড। এই আর্টিকেলটা আপনি যেইখান্ থেকেই পরেন না কেন এই সব গুলো সার্ভারের সাথে কানেক্ট আছে। আপনার মোবাইল সিম, যেমন- এয়ারটেল, রবি, গ্রামিন, বাংলালিংক এই সকল কিছু DNS এর মাধ্যমে কানেক্ট থাকে। 

আমরা খুব আরামেই গুগল, ফেসবুক, ইউটুব এই সকল ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকি। কিন্তু বাস্তবে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার Google.com, facebook.com বা youtube.com এই গুলো চিনেনা। তারা চিনে IP Address যখন আপনি কোন ব্রাউজারে google.com লিখে এন্ট্রি করেন তখন গুগলের সাইট ওপেন হয়। এটা আসলে কাজ করে IP এর মাধ্যমে। যখন কোন ব্যাক্তি ব্রাউজারে কন কিছু এন্টার করে তখন DNS এ কল করা হয় এবং কয়েক মিলি সেকেন্ডে একটা IP Address আসে এবং পুনরায় আইপি এড্রেসে ব্রাউজার DNS রিকুয়েস্ট করে এবং আপনার সামনে অই আইপি এড্রেসের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট চলে আসে।  

ডোমেইন নেইম সিস্টেম উদাহরণ

ধরুন আপনি আমাদের ওয়েবসাইট mrantorali.com এ ভিজিট করতে কোন একটি ব্রাউজার যেমন ক্রম এর সার্সবারে টাইপ করলেন, এরপর ব্রাউজার যদিও আমাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে চাচ্ছে কিন্তু সাথে সাথে তার মধ্য দিয়ে একটি আইপি চলে আসে এবং সেই আইপি ধরেই ব্রাউজার সার্ভারের কাছে রিকুয়েস্ট পাঠায় এবং সার্ভার থেকে ওয়েব পেইজ গুলো আপনার ব্রাউজে প্রদর্শন করানো হয়।







সুতরাং আইপি এড্রেস ছাড়া কোনদিন কোন ওয়েবসাইটকে এক্সেস করা সম্ভব নয়। 

আমাদের হিউম্যান অপরচনিটি হচ্ছে আমরা সব কিছু পার্ফেক্টলি মনে রাখতে পারিনা। আর পারলেও নামের দিকে তা বেশি এগিয়ে কিন্তু এত এত আইপি এড্রেসের নাম্বর যা মনে রাখা প্রায় অসম্ভব। এর জন্য মূলত আইপির পরিবর্তে ডোমেইন নেইম সিস্টেম অন করা হয়। যেমন আমার ওয়েবসাইটে এখন কেউ ইন্টার করলেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করছে যার অন্য তল রিজন ব্রাউজার অটোমেটিক আমার ওয়েবসাইটের আইপি ট্রাক করতে পারছে। 

আরো পরুনঃ




Sunday, March 6, 2022

100 Short Form Full Form ICT Word

100 Short Form Full Form ICT Word

 আইসিটি বিষয়ের ১০০টি শোর্ট ওয়ার্ডের পুর্নরুপ শেয়ার করবো আজকের এই আর্টিকেলে।

  1. Wifi এর পুর্নরুপ?  Wireless Fidelity
  2. HTTP এর পুর্নরুপ  Hyper Text Transfer Protocol
  3. HTTPS এর পুর্নরুপ  Hyper Text Transfer protocol Secure
  4. URL এর পুর্নরুপ  Uniform Resource Locator
  5. IP এর পুর্পরুপ  Internet Protocol
  6. Virus এর পুর্নরুপ Vital Information Resource Under Seized
  7. SIM এর পুর্নরুপ Subscriber Identity Module
  8. 3G এর পুর্নরুপ 3rd Generation
  9. GSM এর পুর্নরুপ Global System for Mobile Communication
  10. CDMA এর পুর্নরুপ Code Division Multiple Access 
  11. UMTS এর পুর্নরুপ Universal Mobile Telecommunication System
  12. RTS এর পুর্নরুপ Real Time Streaming
  13. AVI এর পুর্নরুপ Audio Video Interleave
  14. SIS এর পুর্নরুপ Symbian OS Installer File
  15. AMR এর পুর্নরুপ Adaptive Multi-Rate Codec
  16. JAD এর পুর্নরুপ Java Application Descriptor 
  17. JAR এর পুর্নরুপ  Java Archive
  18. MP3 এর পুর্নরুপ MPEG Player III
  19. 3GPP এর পুর্নরুপ 3rd Generation Partnership Project
  20. 3GP এর পুর্নরুপ 3rd Generation Project 
  21. MP4 এর পুর্নরুপ MPEG-4 Video File
  22. ACC এর পুর্নরুপ Advanced Audio Copping 
  23. GIF এর পুর্নরুপ Graphic Interchangeble Formet
  24. BMP এর পুর্নরুপ Bitmap
  25. JPEG এর পুর্নরুপ Joint Photographic Expert Group
  26. SWF এর পুর্নরুপ Shock Wave Flash
  27. WMV এর পুর্নরুপ Windows Media Video
  28. WMA এর পুর্নরুপ Windows Media Audio
  29. WAV এর পুর্নরুপ Waveform Audio
  30. PNG এর পুর্নরুপ Portable Network Graphics
  31. PDF এর পুর্নরুপ Portable Document Format 
  32. M3G এর পুর্নরুপ Mobile 3d Graphic
  33. M4A এর পুর্নরুপ MPEG-4 Audio FIle
  34. DOC এর পুর্নরুপ Document (Microsoft Corporation)
  35. NTH এর পুর্নরুপ Nokia Theme



পরিক্ষার রেজাল্টের পূর্ণরূপ PSC, JSC, SSC, HSC Full Form

পরিক্ষার রেজাল্টের পূর্ণরূপ PSC, JSC, SSC, HSC Full Form

স্বাধারন প্রশ্ন উত্তর যা জানা সকলের অনেক গুরুত্বপুর্ন। আজকের এই আর্টিকেলে বিভিন্ন ইডুকেশনাল শোর্ট ফর্মের ফুল ফর্ম শেয়ার করবো।

যেই ফুল ফোর্ম গুলো জেনে রাখা উচিত

  1. JSC - এর পুর্নরুপ = Junior School Certificate
  2. SSC - এর পুর্নরুপ = Secondary School Certificate
  3. HSC - এর পুর্নরুপ = Higher Secondary Certificate
  4. A.M - এর পুর্নরুপ = Ante Meridiam
  5. P.M - এর পুর্নরুপ = Post Meridiam 
  6. B.A  - এর পুর্নরুপ = Bachelor of Arts
  7. B.B.S - এর পুর্নরুপ = Bachelor of Business Studies 
  8. M.B.A - এর পুর্নরুপ = Master of business administrator
  9. B.C.S - এর পুর্নরুপ = Bangladesh Civil Services
  10. M.A - এর পুর্নরুপ = Master of Arts
  11. B.Sc ag- এর পুর্নরুপ = Bachelor of Science in Agriculture
  12. M.Sc ag - এর পুর্নরুপ = Master of Science in Agriculture
  13. M.B.B.S - এর পুর্নরুপ = Bachelor of Medicine and Bachelor of Surgery 
  14. M.D - এর পুর্নরুপ = Doctor of Medicine / Managing Director
  15. M.S - এর পুর্নরুপ = Master of Surgery 
  16. Ph.D. / D.Phil - এর পুর্নরুপ = Doctor of Philosophy (Arts & Science)
  17. D.Litt/Lit  - এর পুর্নরুপ = Doctor of Literature / Doctor of letters
  18. D.Sc - এর পুর্নরুপ =Doctor of Science
  19. B.C.O.M - এর পুর্নরুপ = Bachelor of Commerce 
  20. M.C.O.M - এর পুর্নরুপ = Master of Commerce
  21. B.ed - এর পুর্নরুপ = Bachelor of Education




What is QR Code? QR Code

What is QR Code? QR Code

QR Code is a two-dimensional barcode that is readable by smartphone. It allows to encode over 4000 character in a two dimensional barcode. QR Codes may be used to display text to the user, to open a URL, Save a contact to the address book or to compose text message. "QR Code" is a registered trademark of DENSO WAVE INCORPORATION.

To read QR Codes with a smartphone, you can just use the default camera app.

On desktop devices, you can just bookmark the Scan section of (QR Code Ganeratore Website) Than can be useful to send a link from a phone to your desktop browser for example.  



Friday, March 4, 2022

10 Chrome Tips & Tricks

10 Chrome Tips & Tricks

গুগল ক্রম এখনকার সময়ের সব চেয়ে জনপ্রিয় ইন্টারনেট ব্রাউজার। ইউন্ডোজ কিং বা এন্ড্রয়েড বা অন্য যে কোন প্লাটফোর্ম সব যাগাতেই আমরা গুগল ক্রম ইউজ করি। কিন্তু গুগল ক্রমের ফুল পটেনশিয়াল আমরা সবাই ইউজ করতে পারিনা কারণ গুগল ক্রমের অনেক হিডেন ফিচার আছে, অনেক টিপস আছে যে গুলো বিষয় আমরা সবাই অবগত না! 

আজকে আমি গুগল ক্রোমের ১০টি টিপস আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো যেই গুলো জানলে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজিং আরো এঞ্জয়েবল হয়ে উঠবে। 

10 Most Useful Tips For Google Chrome

  1. Tab Grouping 
  2. Specific Text Highlight
  3. Seamless syncing
  4. Specific page on starrtup
  5. Flags
  6. Search Google for Word
  7. Reopen closed tab
  8. Chrome Task Manager
  9. Desktop shortcut for website
  10. Cycle through tabs

1. How to grouping tab in chrome

ট্যাব গ্রুপিং যা অত্যান্ত প্রয়জনীয় একটি ফিচার। অনেকসময় আমরা ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে করতে অনেক গুলো ট্যাব করে ফেলি এবং ১৫-২০ টা ট্যাব হয়ে গেলে ট্যাবের আইকন গুলো অনেক ছোট ছট হয়ে যায় এবং সহজে বোঝা যায়না কোনটা কোন ওয়েবসাইট। সেইক্ষেত্রে, আপনি Tab Grouping Future টি ব্যাবহার করতে পারেন।

Tab Group করার জন্য প্রথমের আপনাকে কির্দিষ্ট কিছু ট্যাব ওপেন করতে হবে যেই গুল হতে পারে সেম ক্যাটাগরির। এরপর আপনি যে কোন একটা ট্যাবের উপর রাইট বাটন ক্লিক দিবেন এবং Add Tab to new group এই অপশনে ক্লিক দিতে হবে। এর পর আপনি গ্রুপের নাম ও কালার দিতে পারেন। 

বিঃদ্রঃ আর্টিকেল না বুঝলে নিচের ছবিটি ফলো করুন!


2. Specific Text Highlight

ধরুন কোন ওয়েবসাটের কোন একটা টেক্সট কাউকে দেখাতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনি তাকে বোঝাতে পারছেন আপনি ঠিক কোন টেক্সেরর কথা বলছেন। এই ক্ষেত্রে সব থেকে ইউজফুল টেকনিক হচ্ছে টেক্সট মার্ক করে দেখানো আর এটা করা খুবি ইজি এবং অল্প সময়ে আপনারর সমস্যা যে কোন কারো কাছে শেয়ার করতে পারেন। 
টেক্সট হাইলাইট করার জন্য নির্দিষ্ট একটি টেক্সট সিলেক্ট করুন। এবং রাইট বাটন ক্লিক করে Copy link to highlight এই অপশনে ক্লিক দিন। এবং আপনার জন্য দেখবেন গুগল অটোমেটিক একটা লিংক তৈরি করে দিবে। 

বিঃদ্রঃ আর্টিকেল না বুঝলে নিচের ছবিটি লক্ষ্যনীয়!



Thursday, March 3, 2022

Free Video Editing Software

Free Video Editing Software

আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি,  এই আর্তিকেল পর্যন্ত যদি আপনি পৌছে থাকেন তারমানে আপনি নিশ্চয় একটি ভিডিও এডিটিনং সফটওয়্যার খুজছেন তাও ফ্রী। তাহলে আপনি একদম কারেক্ট যায়গায় এসেছেন। কারন আজকের এই আর্টিকেলে প্রায় ১০ টা ভিডিও এডিটর সফটওয়্যারের সন্ধান দিবো যা খুব সহজেই ফ্রিতে ব্যাবহার যোগ্য।

আজকে আমি যেই ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার গুলোর কথা বলবো তাতে রয়েছে অনেক ইন্টারেস্টিং ফিচার। 

  • ফ্রি
  • প্রফেশনাল
  • ফটোমার্ক ছাড়া
হ্যা বন্ধুরা যদিও কথাটি অবিশ্বাস্য তবে আজকে আমি এরকম ফিচার সম্মিলিত ১০ টি সফটওয়্যারের কথা বলবো। আর সব থেকে মজার বিষয় হচ্ছে আজকে যেই সফটওয়্যার গুলোর কথা বলবো এই গুলো Windows, MacOS, Linux সব গুলোতেই সাপোর্ট করবে।




Free video editing software for pc

  1. VSDC
  2. Openshot
  3. Movie Maker
  4. Blender
  5. iMovie
  6. Shortcut
  7. VideoPad
  8. DaVinciResolve
  9. LightWorks
  10. Final Cut Pro

VSDC Video Editing Software

এটা অনেক পপুলার ও জনপ্রিয় একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার, এটা দিয়ে আপনি রেগুলার বেসিসের যে কোন ভিডিও এডিট করতে পারবেন।  VSDC আপনি এটা গুগলে লিখে সার্স করলেই সবার প্রথম এর অফিসিয়াল লিংক চলে আসবে অই লিংকে ক্লিক দিয়ে এটা ডাউনলোড করে নিতে পারেন। 

VSDC Future

  • 4k Video Editing
  • 3D videos
  • Supports VRR & 360 Video
  • Live Color Correction
  • Motion Tracking

Openshot video editing software

গুগলে গিয়ে সার্সবারে Openshot Video Editorr লিখে সার্স করলেই সর্বপ্রথম এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট চলে আসবে এবং আপনি খুব ইজি এটা ব্যাবহার করতে পারবেন। 

এই সফটওয়্যারটি অনেক ইজি এবং সিম্পল ও ক্লিন ইন্টাররফেস, আপনি যদি কম্পিউটারে একদম নতুন হয়ে থাকেন এবং ভিডিও এডিটিং শিখতে চান তাহলে এই সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করতে পারেন। 

Wednesday, March 2, 2022

What is Data Science

What is Data Science

টেক ইন্ডাজট্রিজ এর মধ্যে মেসিন লার্নিং এবং ডেটা সাইন্সের উপর অনেক বেশি টাকা পেমেন্ট করে থাকে। এবং এই চাকরির সব থেকে বেশি ডিমান্ড আইটি সেক্টরে। যার অন্যতম কারন এই সেক্টরে দক্ষ ডেভেলপার খুব কম পাওয়া যায়।  এর সাথে সাথে একটা রিসার্স এ জানা গেছে ২০২৫ পর্যন্ত বাংলাদেশে ডেটা সাইন্সের যেই সেক্টর আছে তা ৯ বিলিয়ন ডলারের থেকেও বেশি। 

আজকের এই পোস্টে আমি আলোচনা করবো ডেটা সাইন্স নিয়ে! ডেটা সাইন্স কি? কেন শিখবেন ডেটা সাইন্স এবং ডেটা সাইন্স কিভাবে কাজ করে এইটার রোড মেপ সহ আরো অনেক কিছু।

ডেটা সাইন্স কী?

উদাহরন

আমাদের মধ্যে প্রায় সকলেই ইউটুব ফেসবুকের মত সোসিয়াল সাইট গুলোর মত আরো অনেক ওয়েব এ্যপ্লিকেশন ব্যাবহার করেছি। এইসব প্লাটফোর্মে লক্ষ্য করলে দেখবেন আপনি কোন একটি ভিডিও অনেক্ষন ধরে দেখলে বা সার্স করলে এর পর থেকে অটোমেটিক তার নিচে বা সাইডে অই রিলেডেট ভিডিও শো করানো হয়। যেমন ধরুন আপনি একটু ভূতের ছবি দেখছেন ইউটুবে, এখন লক্ষা করলে দেখবেন এই ভিডিওর নিচের সকল ভিদিও ৯৯% ভূতের ছবি রিলেটেড। এ ছাড়াও আমরা যদি ইমেইল চেক করি তাহলে লখ্য করবেন মাঝে মাঝে Spam এই অপশনে কিছু ইমেল থাকে যা হয়তো কোন হেকিং রিলেটেড বা কন প্রোমশনাল ইমেল। আর এই ইমেল গুলো ইমেইস সার্ভার বা সিস্টেম অটোমেটিক ট্রাক করতে পারে।

ডেটা সাইন্স কী?

এই অটো সিস্টেম অটো কম্পিট এই সকল ফিচার গুলো ডেটা সাইন্স এর মাধ্যমেই কাজ করে। ডেটা সাইন্সের মানে হলো অনেক গুল ডেটা একসাথে করা এবং অইটাকে এনালাইসিস করা, এবং অই ডেটাকে প্রসেস করা অইটাতে প্যটার্ন খুজে বের করা ইত্যাদি। Artificial intelligence, Machine learning, Deep Learning এই সকল কিছু ডেটা সাইন্সের অংশ।




ডেটা সাইন্স ৩ ভাগে বিভক্ত

  1. ডেটা কালেক্ট করা
  2. ডেটাকে এনালাইস করা
  3. ডেটা থেকে কিছু ইউজফুল তথ্য বের করা
আজকের তারিখে সোসিয়াল মিডিয়া অনেক বেশি, ইন্টারনেট ব্যাবহার কারীও অনেক বেশি। প্রতিদিন পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে কত ডেটা স্টোর হয় যা বলার বাহিরে। 

প্রথমে যখন ইন্টারনেট আবিষ্কার হয়, যখন মানুষ টেকনোলজি খুব একটা ব্যাবহার করতোনা। তখন ডেটা অনেক কম ছিলো। তখন ডেটা স্প্রেড ফোর্ম বা এক্সেল ফোর্মে লিখে রাখতো। তখন ২-৩ টা কোম্পানি থাকতো এই ডেটা গুলো নট করার জন্য ও এনালাইস করার জন্য। কিন্তু আজকের দিনে ডেটা এত্ত বেশি যে ডেটাকে এখন ডেটা বললে ভুল হবে ডেটাকে এখন বিগ ডেটাও বলা হয়। 

এত এত ডেটা প্রসেস, এনাইলাইস করা কোন স্বাধারন মানুষের পক্ষে কোন ভাবেই সম্ভব না । তাই বর্তমানে এরকম সফটওয়্যার আছে, এলগরিদম আছে তাছাড়া এরকম মেসিন আছে যা আমাদের হয়ে ডেটা এনালাইসিস করে দিবে। 

এইসকল জিনিস গুলো নিয়েই ডেটা সাইন্স এবং ডেটা সাইন্সের মধ্যে আরো অনেক ইন্টারেস্টিং কন্সেপ্ট আছে। 

ডেটা সাইন্সের সুবিধা 

ডেটা সাইন্স অনেক পাওয়ারফুল একটি টেকনোলজি, যা দিয়ে বর্তমান সময়ে- বিজনেস সমস্যার সমাধান, রিয়াল লাইফ সমস্যার সমাধান, মজাদার প্রজেক্ট তৈরি করা। গুগল সার্স ইঞ্জিনের মত প্রযুক্তি ডেটা সাইন্স ও এলগরিদমের মত টেকনলজি অনুসরন করে। ফেসবুকে, ইউটুবে লখ্য করলেই দেখা যায় গুগলে যেই বিষয়টা নিয়ে বেশি সার্স করি ফেসবুক তা অটো মেটিক আমাদের সামনে উপস্থাপনা করে একিভাবে ইউটুবত আছেই। টেক ইন্ডাজট্রিজ ডেটা সাইন্স ছাড়া কিচ্ছু না। 

ডেটা সাইন্স কিভাবে শিখবো

ডেটা সাইন্স শেখার অনেক উপায় আছে আমি নিচে কিছু স্টেপ দিচ্ছি যা ফ্লো করে আপনি ডেটা সাইন্স শিখতে পারবেন।
  1. Learning a programming language. ডেটা সাইন্স শেখার জন্য প্রোগ্রামিং সব থেকে গুরুত্বপুর্ন। বর্তমান সময়ে ২টা মোস্ট পপুলার ভাষা আছে ডেটা সাইন্সের মধ্যে যার মধ্যে #১ হচ্ছে Python এং #২ হচ্ছে R. ২টাই খুব জনপ্রিয় তবে Python সবাই বেশি ব্যাবহার করে কারন এটাতে লাইব্রেরি বেশি থাকে যা R Programming এর তুলনায় কম।
  2. Learn Statistics বেসি স্ট্যাটিস্টিক তো আমরা ক্লাস ৯-১০ এই শিখেছি! কিভাবে কি শিখলে মনে থাকে এবং 11-12 এ থাকতে আমরা যেই ম্যাথ গুলো শিখেছি সেই গুলো মনে থাকলেই যথেষ্ট।
  3. Data Visualisatione এখন ডেটাকেত আমরা দেখে নিলাম কিন্তু এক্সেল বা কোন স্প্রেড শীটে থাকা তথ্য গুলো পরা বা বুঝা অনেক গুরুত্বপুর্ন যা সহজে বোঝাও অনেক মুশকিল। এবং এর জন্যই আমরা ডেটা ভিজুলাইজ করতে পারি। এক্সেল বা অন্যান্য স্প্রেড সিস্টেমে গ্রাফ বানাতে পারি ইত্যাদি।

Tuesday, March 1, 2022

e sim bd

e sim bd

আসসালামু আলাইকুম, আমি মোঃ অন্তর। যারা আসলে আমার মতই অনেকদিন ধরে ই-সিমের জন্য অপেক্ষা করছিলেন তাদের জন্যই আসলে আজকে একটা গুড নিউজ দিবো এ ছাড়াও ই-সিমের সকল সুবিধা অসুবিধা এবং ই-সিম কী?



ই-সিম কী?

ই-সিম আসলে ইম্বাডেড সিম। অনেকে এটাকে ইলেক্ট্রনিক সিম বলে থাকেন। নর্মালি আমরা সিম কিনলে আমাদেরকে একটা সিম কার্ড পাই যা বর্তমান সময়ে ৩ টা ভাগে বিভক্ত। যা আমরা ফিজিকালি সকল মোবাইলেই ব্যাবহার করে থাকি। আরেকটা সিম আছে যেটা মূলত কোম্পানি থেকে ইনবিল্ড করে আপনার ফোনে ইন্সটল থাকে যা মোবাইল বানানোর সময় ফিজিকালি বসানো থাকে এরপরে এটা ব্যাবহার করার জন্য আপনাকে সুধু সিম কোম্পানি থেকে প্রোফাইল আপডেট করে আপনার ডাটা অই ফোনে বসিয়েই আপনি সিমটি ব্যাবহার যোগ্য করে তুলতে পারবেন। এবং এই সিমটাকেই ই-সিম (eSIM) বলা হয়।

ই-সিম কাজ করে কিভাবে?

এটা মুলত সেম টু সেম ফিজিকাল সিমের মতই কাজ করে। সুধু ফিজিক্যাল সিমে আপনাকে একটা সিম কার্ড দেওয়া হতো তবে এটাতে সিম কার্ড থাকবেনা সুধু একটা কিউয়ার কোড (QR Code) থাকবে যেইটা স্ক্যান করে আপনি সিমটা ব্যাবহার করতে পারবেন। এবং এর পরেই সিমটা আপনার মোবাইলে এ্যাক্টিভেট হবার পর আপনি এটা দিয়ে ফিজিক্যাল সিমের মতই সব কিছু করতে পারবেন। 

ই-সিম সুবিধা কি কি? 

ই-সিমের সুবিধা অনেক আমি নিচে কিছু সুবিধা উল্যাখ্য করছি-

  • সিম হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়ার কোন ভয় থাকবেনা।
  • স্বাধারন সিম অনেক কারন বসত ড্যেমজ হতে পারে তবে ই-সিম কোন ভাবে ড্যামেজ হবেনা বা ভেংগে যাবেনা।
  • আপনার মোবাইলে যদি ই-সিম সাপোর্ট থাকে তাহলে আপনি একটা ফোনের মধ্যে অনেক গুলো সিম ব্যাবহার করতে পারবেন।
  • ফিজিক্যাল সিম চেঞ্জ করার জন্য বার বার খোলা লাগতো তবে ই-সিমে এই ঝামেলা একেবারেই নেই।
  • ই-সিম লাগানো কালীন মোবাইল যদি কোন ভাবে চুরি হয়ে যায়, তাহলেও আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। স্বাধারন ফিজিক্যাল সিমের সাথে মোবাইল চুরি করলো তারা সিম খুলে ফেলে দিতো তবে ই-সিম সহ মোবাইল হারিয়ে গেলে তার এটা খুলতে পারবেনা। কোন ভাবে তারা ইন্টারনেক এক্সেস করলেই আপনি তাদের উপর আইন ব্যাবস্থা গ্রহন করতে পারবেন।
সুতরাং সব মিলিয়ে ই-সিম একটি ডিজিটাল সিম, যা আপনাকে ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে কানেক্টেড করিইয়ে দিবে।