Showing posts with label computer basic. Show all posts
Showing posts with label computer basic. Show all posts

Sunday, March 20, 2022

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বানানোর কথা ভেবে থাকেন তাহলে আপনার সর্বপ্রথম প্রয়োজন একটি ডোমেইন। যারা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে বা বানিয়ে দেয় তাদের সাথে আপনি যখন কমিউনিকেশন করবেন তখন অবশ্যই শুনে থাকবেন ডোমেইন হোস্টিং কে দিবে? বা ডোমেইন নাম বলুন ও হোস্টিং কত জিবি?

মূলত আজকের এই পোস্টে আমি ডোমেইন বিষয় বিত্যান্ত আলোচনা করবো। আমার এই আর্টিকেলটি পুরোটা পরলে ডোমেইন কি? কেন প্রয়োজন? কি কাজে কখন ব্যাবহার হয়? ডোমেইন কত প্রকার? এইসকল কিছু আজকে জানতে পারবেন।

ডোমেইন কী?

ডোমেইন কীঃ ডোমেইন হচ্ছে একটি নাম বা একটি ঠিকানা। বিষয়টা ক্লিয়ার হতে একটু রিয়ালিটিতে আশা যাক। ধরুন আপনার বাসায় আমাকে যেতে বললেন, কিন্তু ঠিকানা দিলেন না! এখন এই পর্যায় আপনার বাসায় যেতে হলে অবশ্যই আপনার ঠিকানা আমাকে জানতে হবে তারপর আমি আমার গন্তব্যে পৌছাতে পারবো। একিভাবে ডোমেইন কাজ করে। আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যখন ভিজিট করবেন অবশ্যই সার্সবারে আপনার ওয়েবসাইটের URL বা Address যেটাকে সবাই ডোমেইন বলি সেটা দিতে হবে। এরপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন। যেমন আমার ওয়েবসাটের ডোমেইন হচ্ছে www.mrantorali.com এটা একটি ডোমেইন বা ওয়েবসাইট এড্রেস। এটা আপনি সার্স করলে ১০০% আমার ওয়েবসাইট সামনে আসবে।  




বিঃদ্রঃ একটি ডোমেইন নেইম একবার মাত্র ব্যাবহার যোগ্য এবং যতক্ষন অইটার সময় বা Expired না হবে ততক্ষন অইটা আর কেউ ব্যাবহার করতে পারবেনা।

ডোমেইন গঠন 

একটী ডোমেইন কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয়। যেমন ধরুন google এর ওয়েবসাইটের নাম google.com বা https://www.google.com এখানে এই ডোমেইনটিতে ৪টি অংশে ভাগ করা। এটা যদি সহজে বুঝতে চান নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।



ডোমেইন এক্সটেনশন

ডোমেইন এক্সটেনশন এটা হয়ত অনেকেই জানেন না। ডোমেইন এক্সটেনশন কোনটাকে বলা হয়? আমার ওয়েবসাইট mrantorali.com এখানে আমার নামের পর অর্থাৎ mrantorali এরপরে যেই ওয়ার্ড আছে অইটাই হচ্ছে এক্সটেনশন। এখানে আকি যেটা ইউজ করেছি সেটি হচ্ছে  .Com তবে মার্কেটে এরকম হাজারো রকম এক্সটেনশন পাওয়া যায়। 

ডোমেইন নেইম কত প্রকার? 

ডোমেইন নেম অনেক প্রকার। বর্তমানে বাজারে কয়েকহাজারেরো বেশি এক্সটেনশন পেয়ে যাবেন। যার মধ্যে .Com .Net .Info .Org ইত্যাদি সব থেকে জনপ্রিয়। এবং এর বাহিরে কাউন্ট্রি বেসেড অনেক ডোমেইন এক্সটেনশন পাওয়া যায় এবং নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা আলাদা এক্সটেনশন আছে। 
  1.  .Gov (Government)
  2.  .Info (Information)
  3.  .Edu (Education)
  4.  .biz (Business) 
এই গুলো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য করা হয়েছে এর পাশাপাশি নিজ দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে
  1.   .Bd (Bangladesh)
  2.   .in (India)
  3.   .Cn (China)
  4.   .us (United State)
  5.   .uk (United Kingdom)
এরকম প্রত্যেক দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে। এবং প্রত্যেকটা ডোমেইন অর্থবহন করে।

আজ থেকে কয়েক দশক আগে এই ডোমেইন নেইম ছিলোনা তখনকার যুগে এটা IP Address দিয়ে করা হতো। আইপি এ্যড্রেসের সংখ্যার মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঢোকা যেতো। কিন্তু অতিরিক্ত সংখ্যা যা নামের তুলোনায় মনে রাখা কঠিন তাই পরবর্তিতে এটা নাম হিসেবে এক্সেস করার সিস্টেম তৈরি করা হয়। এবং বর্তমানে আমাদের মনে রাখার মতো আমরা ডোমেইন নেইম দেই তবে এর পিছনে এখনো একটি আইপি কাজ করে। আপনার হোস্টিং সার্ভার যেখানেই থাকুক তার সার্ভার এক্সেস করতে অবশ্যই আইপি এড্রেস দিয়ে কল করা হয়।

যেমন গুগল ওয়েবসাইট https://www.google.com এটা লিখে সার্স করলে ওপেন হয় তবে আপনি চাইলে এই সেম কাজ আইপি দ্বারাও করতে পারেন। যেমন এটার আইপি  হচ্ছে 142.250.72.110


হোস্টিং এবং ডোমেইন একসাথে কানেক্ট করার জন্য DNS Name Server ব্যাবহার করা হয়।

আরো পড়ুন

Friday, February 18, 2022

এইচটিএমএল পরিচিতি Introduction with HTML

এইচটিএমএল পরিচিতি Introduction with HTML

 এইচটিএমএল HTMLবা Hyper Text Mark-up Language এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল এইচটিএমএল যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড উইড ওয়েব (www) ফাইলে ডকুমেন্ট ফরমেট করতে প্রোগ্রামারগণ ব্যাবহার করেন। এটি সত্যিকার অর্থে কোন প্রোগ্রামিং ভাষা নয়। তবে প্রোগ্রামারজ্ঞণ ওয়েব পেইজে টেক্সট, অডিও, ভিডিও, গ্রাফিক্স বা এ্যানিমেশনকে সুন্দরভাবে সাজাতে বা ফরমেট করতে। এই ভাষা ব্যাবহার করেন। এইচটিএমএল ফাইল সাধারণভাবে ওয়েব পেইজ (Web Page) নামে পরিচিত। কার্যকর ভাবে, এইচটিএমএল হল প্লাটফররম স্বনির্ভর সমন্ময়। আরর এই সমন্ময়ের মাধ্যমে World Wide Web ডকুমেন্ট বিভিন্ন ধরনের উপাদান ও উপকরণ ফরমেট করা বা সাজানো যায়। জেনেভায় অবস্থিত CERN এ কাজ করার সময় টিম বার্ণার লী সর্বপ্রথম HTML আবিষ্কার করেন।



HTML ডকুমেন্ট তৈরি ও সংরক্ষন  

যে কোন ধরনের text এডিটর ব্যাবহার করে ওয়েব পেইজের জন্য নিয়ম মাফিক লেখাসমৃদ্ধ HTML ফাইল তৈরি করার যায়। এই ফাইল টেক্সট (Text) বা ASCII নামেও পরিচিত; সুধু ফাইলের এক্সটেনশন পরিবর্তন করে .html বা .htm করা হলে তাই হবে HTML ডকুমেন্ট। 

টেক্সট এডিটর

ইউন্ডোজের নোটপ্যাড, ম্যাকিন্টোশের Simple text বা ইউম্যাক্স মেশিনের Emacs বা VI এডিটর ব্যাবহার করে HTML ডকুমেন্ট তৈরি করা যাবে; তবে সেক্ষেত্রে ডকুমেন্ট সংরক্ষন করার সময় "text only with line breaks" ফরমেট বা Save as HTML অথবা Save as Webpage বেছে নিতে হবে।

উল্যেক্ষ যে, HTML ফাইলের এক্সটেনশন হল .html বা .htm নোট প্যাড বা ওয়ার্ড প্যাডে HTML ফাইল সংরক্ষন করার সময় ফাইলের এই এক্সটেনশন সঠিকভাবে দিতে হয়। অন্যথায় ভুল এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল ওয়েব সাইটে আপলোড (Upload) করা হলে তা ঠিকমত কাজ করবে না।

HTML Page Structure 

HTML পেইজের সাধারনত দুইটি প্রধান অংশ থাকে। 
  1. head অংশঃ এই অংশে Title বা শিরোনাম, ধরন, সার্চ ইঞ্জিনের জন্য কী-ওয়ার্ড ও প্রয়োজনীয় কোদ যা ওয়েব পেইজে তথ্য প্রদর্শনের জন্য দরকার তা থাকে।
  2. Body অংশঃ এটি ডকুমেন্টের মূল অংশ যাতে তথ্য প্রদর্শন করার হয়।

HTML Tag

এইচটিএমএল কে ট্যাগের ভাষায় বলা হয় কারণ বিভিন্ন ট্যাগের সমন্বয়ে ডকুমেন্ট তৈরি হয়। প্রতিটি ত্যাগ তার নিজস্ব নাম অনুসরণ করে কৌণিক (<>) ব্রাকেটে শুরু বা ওপেন হয়। এবং একে শুরু ট্যাগ বা ওপেনিং ট্যাগ বলে। ওপেন হওয়া ট্যাগ কৌণিক (</>) ব্রাকেট অনুসরণ করে ট্যাগের নামে শেষ বা বন্ধ করতে হয়। এবং একে শেষ ট্যাগ বা ক্লোজিং ট্যাগ বলে। লক্ষ্যনীয় যে, ট্যাগ বন্ধ করতে '/' চিহ্ন ব্যাবহৃত হয়। যেমন HTML কোড শুরু করার জন্য প্রথমে <HTML> টাইপ করা হয়। ফলে এ অংশ থেকে পেইজটিকে একটি HTML ডকুমেন্ট বা পেইজ হিসেবে ঘোষনা করা হয়। পেইজের শেষে </HTML> টাইপ করে শেষ বা বন্ধ করতে হয়।

নিচে একটি সরল HTML পেইজের কোড দেওয়া হল।

  
উপরের HTML কোডগুলোর নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডপ্যাড ব্যাবহার করে .html যুক্ত ফাইলে সংরক্ষন করে যে কোন ব্রাউজার যেমন- ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দ্বারা ওপেন করা হলে নিচের ওয়েব পেইজটি দেখা যাবে।

Tuesday, February 15, 2022

ইনফরমেশন সিস্টেম Information System

ইনফরমেশন সিস্টেম Information System

 অতি প্রাচীনকাল থেকেই সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যের ধরন এবং পদ্বতি স্তরে স্তরে পরিবর্তিত হয়ে আসছে।

কৃষি ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা এবং শিল্পভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থার সমান্তরাল অধুনা আমরা রক নতুন সমাজ ব্যবস্থায় পা দিয়েছি। আর এই সমাজ ব্যবস্থাকে বলা হচ্ছে তথ্যভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা যা Information age নামে বহুল পরিচিত। পৃথিবীতে ইনফরমেশন এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান বিষয়। যে দেশের তথ্য ভান্ডার যত বড় হবে এবং বুদ্ধিমত্তার সাথে সেই তথ্যকে কাজে লাগাতে পারবেন সে দেশই বিশ্ব অর্থনৈতিতে নেতৃত্ব দিবে। 

প্রকৃত পক্ষে ইনফরমেশন সিস্টেম নতুন কোন বিষয় নয়। প্রাচীনকাল থেকেই ইনফরমেশন সিস্টেম চালু ছিল তবে এর জটিলতা ও মেনুয়াল পদ্ধতির কারণে তখন জনপ্রিয় ছিল না। বর্তমানে কম্পিউটার ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাহায্যে অতি সহজে কম্পিউটার নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম (Computer Based Information System) CBIS প্রতিষ্ঠা করা যায়। তবে এখনও কিছু মেনুয়াল ইনফরমেশন সিস্টেম Manual Information System চালু আছে।

ডেটা সংগ্রহ, এর সত্যতা ও বৈধতা যাচাই, সংরক্ষণ, প্রসেস, উপস্থাপনা ও আপডেট করে আউটপুট হিসেবে তথ্য সরবারহ করাই হল ইনফরমেশন সিস্টেম। ইনফরমেশন সিস্টেম ইনপুট হিসেবে ডেটা গ্রহণ করে এবং ডেটাকে প্রসেস করে আউটপুট হিসাবে ইনফরমেশন উতপন্ন করে।



বিভিন্ন লেখক বিভিন্নভাবে ইনফরমেশন সিস্টেমকে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এই আর্টিকেলে আমি কিছু সংজ্ঞা উল্লেখ্য করছি।

ইনফরমেশন সিস্টেম হল এক সেট আন্তঃসম্পর্কিয় উপাদান যা সংঘটনের সিদ্বান্ত গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করার জন্য ডেটা সংগ্রহ বা উদ্ধার প্রসেস, সংরক্ষন, ও বন্টন করে থাকে। ম্যানেজার ও কর্মীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সমন্ময় এবং নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ইনফরমেশন সিস্টেম সমস্যা বিশ্লেষণ, জটিল বিষয় অনুধাবন এবং নতুন পণ্য তৈরিতে সহযোগিতা করে।

Information system can be defined technically as a set of interrelated components that collect or retrieve process, store, and distribute information to support decision making and control in an organization. In addition to supporting decision making, coordination, and control, information systems may also help managers and workers analyze problems, visualize complex subjects, and create new products.

ইনফরমেশন সিস্টেম হল মানুষ, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক,  এবং ডেটার একটি সুসংগঠিত জোট যা ডেটা সংগ্রহ ও রুপান্তর করে প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করে। 

An Information system can be any organized combination of people, hardware, software, communications networks, and data resources that collects, transforms, and disseminates information in an organization.

ইনফরমেশন সিস্টেম এমনই একটি কার্য পদ্ধতি যা ডটা সংগ্রহ, প্রেরণ, সংরক্ষণ, পুনররোদ্ধান, ম্যানুপুলেশন এবং প্রদর্শনের কাজের জন্য উৎসর্গকৃত এবং তা অন্যান্য কার্য পদ্ধতিকে সমর্থন করে। 

An information system is a working system whose business process is devoted to capturing, transmitting, storing, retrieving, manipulating and displaying information, thereby supporting work systems.

Wednesday, February 9, 2022

ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণের বহু উপাদান ও পদ্বতি আছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ডেটা মাইনিং প্রযুক্তি দিয়ে কিভাবে ডেটা বিশ্লেষন করা হয় তা জানবো। এবং কিছু টুল সমপর্কে জানবো। ডেটা বিশ্লেষণ এতে বৈচিত্র্যপূর্ণ বিভিন্ন নামের বিভিন্ন প্রযুক্তি, বিভিন্ন ব্যাবসা, বিজ্ঞান এবং সমাজ বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয় অন্তর ভুক্ত থাকতে পারে।

ডেটা মাইনিং

ডেটা মাইনিং একটি বিশেষ ডেটা বিশ্লেষন প্রযুক্তি যা ডেটাবেজ থেকে বিশেষ জ্ঞান আবিষ্কারের দিকে দৃষ্টি প্রদান অরে। ব্যাবসায়িক বুদ্ধিমত্তা (Business intelligence) ডেটা বিশ্লেষণের সহায়তার উপর নির্ভরশীল যা প্রদানত ব্যাবসায়িক তথ্যেরর দিকে দৃষ্টি প্রদান করে। পরিসংখ্যানমুলক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু গবেষক ডেটা বিশ্লেষনকে তিন ভাগে বিভিক্ত করেছে। এরা হলোঃ-

  1. বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান Descriptive Statistics বর্ণনামূলক পরিসংখ্যানে সংগৃহীত ডেটা সমগ্রের পরিমানবাচক বিভিন্ন বিশ্লেষন করা হয়। যেমনঃ কেন্দ্রীয় প্রবণতা পরিমাপ (গড়, মধ্যমা, প্রচুরক) বিচ্যুতি (Dispersion) সংশ্লেষণ (Corelation) রিগ্রেষন (Regression) বিভিন্ন ধরনের গ্রাফ ও চার্ট ইত্যাদি।
  2. অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ (Exploratory Data Analysis-EDA):- অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ ডেটার নতুন বৈশিষ্ট আবিষ্কার করার দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
  3. নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ (Confirmatory Data Analysis-CDA) নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ বিদ্যামান কোন তত্ত্ব নিশ্চিতকরণের দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
তাছাড়া অনুমানমূলক বিশ্লেষন (Predictive Analysis) অনুমানমূলক পুর্বাভাষ বা শ্রেণীকরণ জন্য পরিসংখ্যানমূলক বা কাঠামোমূলক মডেলের প্রয়োগের উপরর দৃষ্টি প্রদান করে। অন্যদিকে, পাঠ সংক্রান্তমূলক উৎস ও অকাঠামোগত  ডেটারর শ্রেণি থেকে তথ্য বের করে আনতে এবং শ্রেণীকরণ করতে পাঠ সংক্রান্ত বিশ্লেষন (Text Analysis) পরিসংখ্যানমূলক, ভাষাতাত্বিক এবং কাঠামোওত প্রযুক্তি প্রয়োগ করে। এসব কিছুই ডেটা বিশ্লেষণের বৈচিত্র।

কম্পিউটার ডেটা বিশ্লেষণ টুল 

  • মাইক্রোসফট এক্সেল (MS Excel)
  • ওপেন অফিস ক্যালক (Calc)
  • এসপিএসএস (SPSS)
  • ইভিউস (eViews)



Sunday, February 6, 2022

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়? কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার উপায় How to take screenshot on laptop or computer

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়? কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার উপায় How to take screenshot on laptop or computer

হেলো, সবাই বুঝতেই পারছেন আজকের আর্টিকেল কতটা গুরুত্বপূর্ন। জ্বী হ্যা আজকে এই পোস্ট পড়ে আপনারা জানতে পারবেন ল্যাপটব বা কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়।

ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার অনেক উপায় আছে। যার মধ্যে অন্যতম একটি হলো উইন্ডোজের ডিফল্ট সিস্টেম দিয়ে স্ক্রিনশট নেওয়া। প্রথমত আপনার প্রয়োজন একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এবং সাথে কি-বোর্ড মাউস। 



এবারে আপনাকে কি-বোর্ড দিয়ে জাস্ট ছোট্ট একটা ম্যাজিক করতে হবে।  আপনার কি বোর্ডের উইন্ডো বাটন বা স্টার্ট বাটনে চেপে ধরবেন এবং সেই সাথে আপনার কি-বোর্ডের সবার উপরে ডান দিকে Backspace বা F12 এই বাটনের পাশে Print Screen SysRq এই নামে একটা বাটন আছে অইটা ক্লিক দিবেন বাস স্ক্রিনশট নেওয়া কমপ্লিট।  (Window+Prirnt Screen SysRq) এই ২টা বাটন এক সাথে চেপে ধরবেন। 

এবারে হয়ত আপনি বুঝবেন না তবে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়ে গেছে। এবার আসে এই স্ক্রিনশট কোথাইয় গিয়ে সেভ হবে? জ্বী হ্যা এটার জন্য নির্দিষ্ট একটু যায়গা/পাথ আছে যেখানে এই স্ক্রিনশট গুলো সেভ হয়ে থাকে।

স্টেপ ১ 

নিচে দেখানো ছবিতে (Picture) ফোল্ডারে ক্লিক দিবেন.


স্টেপ ২

Picture এই অপশনে ক্লিক দেওয়ার পর নিচে দেখানো একটা স্ক্রিন পাবেন। এখান থেকে লাল মার্ক করা Screenshots এই ফোল্ডারে আপনার সকল স্ক্রিনশট এসে জমা থাকবে। 


এই ফোল্ডারে আপনার সকল স্ক্রিনশট জমা থাকবে।




আশা করি আজকের এই আর্টিকেলে সবাই উপকার পাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।