Saturday, September 24, 2022

৬৪ টি জেলার নাম । ৬৪ জেলার নাম

৬৪ টি জেলার নাম । ৬৪ জেলার নাম

আসুন জেনে নেই বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম। বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১৭ কোটি জনসংখ্যা। আর এই ১৭ কোটি মানুষ বসবাস করেন ৬৪ জেলাতে। দেশের ৮টি বিভাগের মধ্যে এই ৬৪ জেলা অবস্থিত। 

৬৪ জেলার নাম, 64 Jelar name, বাংলাদেশে মোট কয়টি জেলা? ৬৪ জেলার নাম কি কি, ৬৪ জেলার তালিকা, বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম

৬৪ জেলার নাম | বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম

1. Chittagong (চিটাগাং)

2. Bandarban (বান্দরবন)

3. Barguna (বরগুনা)

4. Barisal (বরিশাল)

5. Bagerhat (বাগেরহাট)

06.Chuadanga (চুয়াডাঙ্গা)

7. Brahmanbaria (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

08.Dhaka (ঢাকা)

9. Sylhet (সিলেট)

10. Bhola (ভোলা)

৬৪ জেলার নাম

11. Cumilla (কুমিল্লা)

12. Cox's Bazar (কক্সবাজার)

13.Chandpur (চাঁদপুর)

14. Dinajpur (দিনাজপুর)

15. Faridpur (ফরিদপুর)

16. Feni (ফেনী)

17. Gaibandha (গাইবান্ধা)

18. Gazipur (গাজীপুর)

19. Gopalganj (গোপালগঞ্জ)

20. Habiganj (হবিগঞ্জ)

৬৪ জেলার নাম

21. Jaipurhat (জয়পুরহাট)

22. Jamalpur (জামালপুর)

23. Jessore (যশোর)

24. Jhalakathi (ঝালকাঠী)

25. Jhinaidah (ঝিনাইদাহ)

26. Khagrachari (খাগড়াছড়ি)

27. Khulna (খুলনা)

28. Kishoreganj (কিশোরগঞ্জ)

29. Kurigram (কুড়িগ্রাম)

30. Kushtia (কুষ্টিয়া)

৬৪ জেলার নাম

31. Lakshmipur (লক্ষ্মীপুর)

32. Lalmonirhat (লালমনিরহাট)

33. Madaripur (মাদারীপুর)

34. Magura (মাগুরা)

35. Manikganj (মানিকগঞ্জ)

36. Meherpur (মেহেরপুর)

37. Moulavibazar (মৌলভীবাজার)

38. Munshiganj (মুন্সীগঞ্জ)

39. Mymensingh ( ময়মনসিংহ)

40. Naogaon (নওগাঁ)

৬৪ জেলার নাম

41. Narayanganj (নারায়ণগঞ্জ)

42. Narsingdi (নরসিংদী)

43. Natore (নাটোর)

44. Nawabgonj (নওয়াবগঞ্জ)

45. Netrokona (নেত্রকোনা)

46. Nilphamari (নীলফামারী)

47. Noakhali (নোয়াখালী)

48. Norail (নড়াইল)

49. Pabna (পাবনা)

50. Panchagarh (পঞ্চগড়)

51. Patuakhali (পটুয়াখালী)

52. Pirojpur (পিরোজপুর)

53. Rajbari (রাজবাড়ী)

54. Rajshahi (রাজশাহী)

55. Rangamati (রাঙ্গামাটি)

56. Rangpur (রংপুর)

57. Satkhira (সাতক্ষীরা)

58. Shariyatpur (শরীয়তপুর)

59. Sherpur (শেরপুর)

60. Sirajgonj (সিরাজগঞ্জ)

৬৪ জেলার নাম

61. Sunamganj (সুনামগঞ্জ)

62. Bagura (বগুড়া)

63.Thakurgaon(ঠাকুরগাঁও)

64.Tangail( টাঙ্গাইল)


৬৪ জেলার নাম

প্রেমিকার চিঠি মায়ের হাতে, অভিমানে আত্মহত্যা করলো পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী!

প্রেমিকার চিঠি মায়ের হাতে, অভিমানে আত্মহত্যা করলো পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী!

প্রেমিকের চিঠি মায়ের হাতে পড়ায় অভিমানে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। সোমবার (২২ আগস্ট) দুপুরে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌর এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্প আদর্শ গ্রাম থেকে ওই ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ওই স্কুলছাত্রীর নাম শৈলী। শৈলী ওই গ্রামের ছাইদুর রহমানের মেয়ে এবং আশ্রয়ণ প্রকল্প সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্রী।


বিষয়টি নিশ্চিত করে উল্লাপাড়া মডেল থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম জানান, রবিবার বিকেলে শৈলীর হাতের মুঠোয় একটি চিঠি দেখতে পান তার মা সোনেকা। শৈলী চিঠিটি লুকানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। পরে তার মা ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে খারাপ ভাষায় গাল-মন্দ করেন। এতে অভিমান করে শৈলী ওই রাতেই শোবার ঘরে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করে।



Friday, September 16, 2022

বাংলা ভাষা

বাংলা ভাষা

বাঙালি জনগোষ্ঠী যে ভাষা দিয়ে তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে তার নাম বাংলা ভাষা। বাংলা ভাষায় কথা বলে প্রায় ত্রীশ কোটি মানুষ। এর মধ্যে বাংলাদেশে ষোলো কোটি এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে দশ কোটি মানুষের বাস। এছাড়া ত্রিপুরা, আসাম, বিহার, ঝরখন্ড, ওড়িশাসহ ভারতের অন্যান্য প্রদেশে প্রায় তিন কোটি এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আরো প্রায় এক কোটি বাংলাভাষী মানুষ রয়েছে। মাতৃভাষী মোট জনসংখ্যার ভিত্তিতে বাংলা পৃথিবীর 6ষ্ট বৃহত্তম ভাষা। এটি বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা। 

পৃথিবির ভাষাগুলোকে ইন্দো-ইউরোপীয়, চীনা-তিব্বতীয়, আফ্রিকীয়, সেমীয়-হেমীয়, দ্রাবিড়ীয়, আস্ট্রো-এশীয় প্রভৃতি ভাষা পরিবারে ভাগ করা হয়ে থাকে। ইংরেজি, জার্মান, ফরকসি, হিস্পানি, রুশ, পর্তুগিজ, ফারসি, হিন্দি, উর্দু, নেপালি, সিংহলি প্রভৃতি ভাষার মতো বাংলা ভাষাও ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের সদস্য। বাংলা ভাষার নিকটতম আত্মীয় আহমীয়বো ওড়িয়া। দ্রুপদি ভাষা সংস্কৃত এবং পালির সঙ্গে বাংলা ভাষার রয়েছে ঘনিষ্ট সম্পর্ক।

ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের আদি ভাষা বহু বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার পরিণত হয়েছে। এই বিবর্তনে যেসব গুরুত্বপূর্ণ স্তর বাংলা ভাষাকে অতিক্রম করতে হয়েছে, সেগুলো হলো ইন্দো-ইউরোপীয়, ইন্দো-ইরানীয়, ভারতীয় আর্য, প্রাকৃত, বাংলা। আনুমানিক এক হাজার বছর আগে পুর্ব ভারতীয় প্রাকৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। বাংলা ভাষার লিখিত রুপের প্রাচীনতম নিদর্শন 'চর্যাপদ'।

বাংলা ভাষার রয়েছে কালগত ও স্বাতন্ত্র। এক হাজার বছর আগেকার ভাষা, পাচঁশো বছর৷ আগেকার ভাষা, এমনকি উনিশ শতকে প্রচলিত ভাষার সঙ্গে বর্তমান কালের ভাষা আলাদা। আবার ভৌগোলিক এলাকাভেদে বাংলা ভাষার নানা বৈচিত্র লক্ষ করা যায়। ভাষার এই আঞ্চলিক বৈচিত্র্যকে বলা হয় উপভাষা। 

বাংলা ভাষার নিজস্ব লিপি রয়েছে। এই লিপির নাম বাংলা লিপি। বাংলা লিপিতে মূল বর্নের সংখ্যা ৫০ টি, স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যাঞ্জনবর্ন ৩৯ টি। 

প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে উপমহাদেশে ব্রাম্মী লিপির জন্ম হয়। ব্রাম্মী লিপির পুর্ব-ভারতীয় শাখা দশম শতক নাগাদ কুটিল লিপি নামে পরিচিত লাভ করে। বাংলা লিপি এই কুটিল লিপির বিবর্তিত রুপ। আহমিয়া, বোড়ো, মনিপুরি প্রভৃতি ভাষাও বাংলা লিপিতে লেখা হয়। সংস্কৃত এবং মৈথিলি ভাষা এক সময়ে এই লিপিতে লেখা হতো। 

বাংলাদেশের জীবনযাত্রার প্রায় সব ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা ব্যাবহারের বিষয়টি সরকারিভাবে বাধ্যতামূলক।  এছাড়াও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা প্রদেশের অন্যতম দাপ্তরিক ভাষা বাংলা। 



Monday, September 5, 2022

একটি সফটওয়্যার কিভাবে তৈরি হয়? সফটওয়্যার তৈরি প্রক্রিয়া

একটি সফটওয়্যার কিভাবে তৈরি হয়? সফটওয়্যার তৈরি প্রক্রিয়া

সফটওয়্যার কথাটা মাথায় এলেই মনে হয় বিশাল একটা মহত জিনিস। আর সেই সাথে যদি নিজের নামের পাশে থাকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার? তাহলেত সব সময় অন্য ১০ জন থেকে নিজেকে আলাদাই ভাব্বেন এবং অন্য রকম একটি সম্মান পাবেন। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানান দিবো কিভাবে একটি সফটওয়্যার তৈরি হয় বা সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া করণ। 

{getToc} $title={Table of Contents}

একটি সফটওয়্যার তৈরিতে অনেক বাধা আসে আবার অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়। তার মধ্যে প্রথম চিন্তা হলো আপনি কি কারণে সফটওয়্যার বানাবেন বা সফটওয়্যারটির কাজ কি হবে? মুলত এটার উপর ভিত্তিত করেই সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া হবে। সুতরাং আগে বুঝতে হবে সফটওয়্যার কি কারনে বা কি কাজের জন্য বানাবেন?

আমরা আজকের আর্টিকেলে যেহুতু সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া জানাবো সেই ক্ষেত্রে এই পুরো আর্টিকেলে আমরা জানান দিবো যে কিভাবে একটি মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার তৈরি হয়। তাহলে আপনারা খুব সহজে বুঝতে পারবেন।

মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া

মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়ায় একটি ডেভেলপমেন্ট টিম (Development Team) কাজ করে যাতে প্রজেক্ট ম্যানেজার, স্টোরি বোর্ড, স্টোরি রাইটার, সিস্টেম এনালিস্ট, অডিও স্পেশালিস্ট, ভিডিও স্পেশালিস্ট, ডেভলপার, অ্যানিমেটর, টেকনিক্যাযল রাইটার ইত্যাদি জনবল থাকবে। ডেভেলপমেন্ট টিমের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার তৈরি হয়। মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়াটি বিভিন্ন ধাপে পরিচালিত হয়। নিচে ধাপগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো।

ধাপ-১ঃ পরিকল্পনাঃ সফটওয়্যার তৈরির উদ্দেশ্য এবং অডিয়েন্স চিহ্নিত করা

ডেভেলপমেন্ট টিমকে প্রথমে সফটওয়্যারটির উদ্দেশ্য এবং অডিয়েন্স (Audience) বা শ্রোতাদের নির্দিষ্টত করতে হয়। অডিয়েন্সের চাহিদা বুঝার জন্য ডেভেলপাররা অডিয়েন্সের কাছে বিভিন্ন প্রশ্ন করে ডেটা সংগ্রহ করে থাকেন। সফটওয়্যারটির উদ্দেশ্য এবং অডিয়েন্সের চাহিদার উপর ভিত্তি করেই পরবর্তী কার্যক্রম চালিত হয়।

ধাপ-২ঃ ডিজাইনঃ আউটলাইন এবং স্টোরিবোর্ড তৈরি করা 

মাল্টিমিডিয়া তৈরির বিভিন্ন ধাপসুমূহের মধ্যে মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার ডিজাইন করার ধাপটি সব চেয়ে বড়। এ ধাপে ডেভেলপমেন্ট টিম সফটওয়্যারটির একটি আউটলাইন ও স্টোরিবোর্ড তৈরি করে। এর মাধ্যমে ডেভেলপমেন্ট টিম মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার প্রোডাক্টের মৌলিক কাঠামোটি তৈরি করেন। বিভিন্ন পর্যায়ের আউটলাইনগুলো নির্ধারণ করে এবং স্ক্রিনে যেসব তথ্য আসবে তা ঠি করার মাধ্যমে এই ধাপ তৈরির প্রক্রিয়াটি শুরু হয়। এই সময়ে ব্যাবহারকারীর জন্য নেভিগেশন মেথড (Navigation Method) তৈরি করার সাথে সাথে প্রতিটি স্ক্রিনে কতটুকু টেক্সট গ্রাফিক্স, অডিও, ভিডিও, লিংক ইত্যাদি থাকতে তা ঠিক করা হয়। যেসব প্রোগ্রামের মধ্যে অনেক অ্যানিমেশ্ন ভিডিও এবং ছবি থাকে সেসব প্রোগ্রামকে স্টোরি বোর্ডের মাধযমে উপস্থাপন করা যায়। এছাড়া স্টোরিবোর্ডের মধ্যে বিভিন্ন ছবির স্কেচ, টাইমিং ও কাজ (Action) থাকে।

ধাপ-৩ঃ টুল নির্বাচনঃ মাল্টিমিডিয়ায় ব্যাবহৃত বিভিন্ন মিডিয়া তৈরি ও সম্পাদন

মাল্টিমিডিয়া ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের মিডিয়া তৈরি, সম্পদনা ও পরিচালনা ক্রয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার মাল্টিমিডিয়া ব্যাবহৃত করতে হয়। টেক্সট তৈরি করার জন্য ওয়ার্ড প্রেসেসর (Word Processor) ডিজিটাল ইমেজ তৈরির জন্য গ্রাফিক্স সফটওয়্যার, ভিডিওর জন্য ভিডিও-ক্যাপচার ও এডিটিং সফটওয়্যার এবং শব্দ ধারণের জন্য অডিও এডিটিং সফটওয়্যার ইত্যাদি ব্যাবহৃত করা হয়।

এইচটিএমএল সাধারনট মাল্টিমিডিয়া প্রোগ্রামের মধ্যে ব্যাবহৃত হয়। সে জন্য HTML Editor মাল্টিমিডিয়া ডেভেলপারদের জন্য একটি গুরুতকপূর্ন টূল। একই ভাবে ম্যাক্রোমিডিয়ায় শক ওয়েন ব্যাবহৃত করে ডেভেলপাররা মাল্টিমিডিয়া প্রোডাক্ট এবং ওয়েব-পেইজ অ্যানিমেশন সংযোজন করতে পারে। 

$ads={1}

ধাপ-৪ঃ কন্টেন্ট তৈরি করা

এই ধাপে ডেভেলপমেন্ট টিম মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যারের বিষয়বস্ত বা কন্টেন্ট তৈরি করেন। মাল্টিমিডিয়া বিভিন্ন ধরনের বিষয়বস্ত করে, ফলে মাল্টিমিডিয়া তৈরি ও পরিচালনা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে হয়। মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যারটির উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করার জন্য অডিয়েন্স যাতে সহজেই বিষয়বস্ত জানতে পারে সেভাবেই কন্টেট তৈরি করতে হবে।

ধাপ-৫ঃ মাল্টিমিডিয়া অথরিং

কন্টেন্ট প্রস্তত করার পর এটিকে যে প্রক্রিয়ায় একত্র করা হয় সেই প্রক্রিয়াকে মাল্টিমিডিয়া অথরিং বলা হয়। এই প্রক্রিয়াটি সম্পাদনের জন্য ভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। উদাহরণস্বরুপ ম্যাক্রোমিডিয়া ডিরেক্টর সফটওয়্যারটির বিভিন্ন ধরনের মিডিয়াকে সনাক্ত ও একত্র করতে পারে। তাদেরকে বিভিন্ন পর্যায়ে সাজাতে পারে এবং ব্যাবহারকারীর জন্য নেভিগেশন টুল তৈরি করতে পারে।

ধাপ-৬ঃ পরিক্ষা করা

ব্যাবহারকারীর জন্য তৈরি মাল্টিমিডিয়া প্রোগ্রামটি পরীক্ষা করা একটি অপরিহার্য বিষয়। টেস্টিং করার মাধ্যমে প্রোগ্রামাররা প্রোগ্রামে কোন ত্রুটি থাকতে তা ধরতে পারবে এবং তা ঠিক করতে পারবে। পরিক্ষা করারা সময় প্রোডাক্টটি যদি ঠিকমত কাজ না করে তখন ডেভেলপারকে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট সাইকেলের (Development Cycle) আগের পর্যায় ফিরে যেতে এবং উন্নত সাধন করতে হবে।


উপরে দেখানো এই ৬ টি ধাপে বা এর সাথে সফটওয়্যার অনুযায়ী আরো কিছু ধাপ অ্যাড হতে পারে। এই ধাপ গুলোর মাধ্যমেই একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। 

Sunday, September 4, 2022

How to SEO YouTube Video? ইউটুব ভিডিও কিভাবে এসইও করে

How to SEO YouTube Video? ইউটুব ভিডিও কিভাবে এসইও করে

আসসালামু আলাইকুম, আজকের এই আর্টিকেলটি অনেকের রিকুয়েস্টে বানানো। আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো কিভাবে ইউটুব ভিডিও এসইও করবেন।

ইউটুব ভিডিও এসইও করার পুর্বে জেনেনেই ইউটুব এসইও কি?

এসইও মানে হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে আপনার ভিডিওকে অপটিমাইজ করা বা সামনে নিয়ে আসা এক কথায় বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে কেউ যখন আপনার ভিডিও রিলেটেড টপিক নিয়ে সার্চ করবে তখন আপনার ভিডিও সর্ব প্রথম চলে আসে। 

ইউটুব এসইও করতে অনেক কিছুই করতে হয়। যার মধ্যে একটি হলো কি-ওয়ার্ড রিসার্চ।

ইউটুব ভিডিও এসইও

ইউটুব ভিডিও এসও করতে প্রথমত একটি ভালোমানের ভিডিও থাকা লাগবে। আপনি যেই ভিডিওটা ইউটুবে আপলোড করবেন অবশ্যই তার রেজুল্যাশন সর্বনিম্ন 720px এর বানাবেন, এর যত বেশি হবে ততই ভালো। ভিডিও এসইওর জন্য নিম্নে উল্যেখিত কাজ গুলো করতে হবে।
  1. ভিডিও এসইওর জন্য কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করা
  2. ভালো থাম্বনেইল তৈরি করা
  3. ডিটেইলস ভাবে ডেস্ক্রিপশন লিখা
  4. ভিডিওর মূল টপিক অনুযায়ী টাইটেল দেওয়া
  5. এসইওর জন্য ভিডিওতে ট্যাগ এ্যাড করা

ভিডিও এসইওর জন্য কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করা

কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য, আপনি ফ্রিতে অনেক টূল পাবেন। যেমন গুগল কি-ওয়ার্ড প্লেনার। গুগল কি-ওয়ার্ড প্লেনারে লগিন করে আপনি আপনার টপিক লিখলে অইখানে ওই টপিক রিলেটেড আরো অনেক টপিক পাবেন যার মধ্য থেকে আপনি লো কম্পিটিশন কি-ওয়ার্ড নিতে পারেন যেমন-


 এবার এখান থেকে দৈনিক কোন ওয়ার্ড কতবার সার্চ হচ্ছে গুগলে তা সব বিস্তারিত দেখতে পারবেন। এবং আপনি ভিডিওর টপিক অনুসারে আপনি কিছু কি-ওয়ার্ড কালেক্ট করবেন। কি-ওয়ার্ড কালেক্ট করতে যে কোন নোটপেড ইউজ করতে পারেন অথবা MS Word ব্যাবহার করতে পারেন।

আমি এখান থেকে আমার প্রয়োজন অনুসারে কিছু কি-ওয়ার্ড বেচে নিয়েছি যা আমার টাইটেল সহ ভিডীওর ডেস্ক্রিপশন বক্সে এ্যাড দিবো। সেম ভাবে আপনিও আপনার ভিডিওতে এ্যাড করবেন।

এর পর যেই কাজটি সব থেকে বেশি ইমপর্টেইন্ট সেটি হচ্ছে একটি ভালো মানের থাম্বনেইল তৈরি করা। যেই থাম্বনেইলটি দেখে জেনো ভিউয়ার এক চাঞ্চে আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে এবং দেখতে আগ্রহী হয়। একটি ভালো থাম্বনেইল আপনার চ্যানেল গ্রোথ করতে সহযোগিতা করে।

ভালো মানের থাম্বনেইল তৈরি করতে ক্যেনভা ব্যাবহার করতে পারেন।


অথবা কপিরাইটের ভয় থাকলে এ্যাডোবি ফটোশপ ব্যাবহার করতে পারেন। 

Thursday, September 1, 2022

১৫ সেপ্টেম্বর থেকে এসএসসি পরিক্ষা শুরু

১৫ সেপ্টেম্বর থেকে এসএসসি পরিক্ষা শুরু

আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। ১০০ নম্বরের পরিবর্তে পরীক্ষা  হবে ৪৫, ৫৫ এবং ৫০ নম্বরে।


পরীক্ষা হবে না যে বিষয়গুলো-

★তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

★বিজ্ঞান

★বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

★ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা


৪৫ নম্বরে যে সকল বিষয়ে পরীক্ষা হবে-

★পদার্থবিজ্ঞান

★রসায়ন

★জীববিজ্ঞান

★উচ্চতর গণিত

★গার্হস্থ্য বিজ্ঞান 

★কৃষি শিক্ষা

৫৫ নম্বরে যে  বিষয়ে পরীক্ষা হবে-

★বাংলা প্রথম পত্র

★বাংলা দ্বিতীয় পত্র

★গণিত

★পৌরনীতি

★অর্থনীতি

★ইতিহাস

★ভূগোল

★হিসাব বিজ্ঞান

★ব্যবসায় উদ্যোগ

★ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং


৫০ নম্বরের যে সকল বিষয়ে পরীক্ষা হবে-

★ইংরেজি প্রথম পত্র

★ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র


৪৫ নম্বরের মধ্যে কত নম্বর পেলে কোন গ্রেড-

A+  ৩৬ নম্বর,

A ৩১.৫ নম্বর,

A- ২৭ নম্বর,

B ২২.৫ নম্বর,

C ১৮ নম্বর,

D ১৫ নম্বর পেতে হবে


৫০ নম্বরের মধ্যে কত নম্বর পেলে কোন গ্রেড-

A+ ৪০ নম্বর,

A ৩৫ নম্বর,

A- ৩০ নম্বর,

B ২৫ নম্বর,

C ২০ নম্বর,

D ১৬ নম্বর পেতে হবে।


৫৫ নম্বরের মধ্যে কত নম্বর পেলে কোন গ্রেড-

A+ ৪৪ নম্বর,

A ৩৮.৫ নম্বর,

A- ৩৩ নম্বর,

B ২৭.৫ নম্বর,

C ২২ নম্বর,

D ১৯ নম্বর পেতে হবে।

পরীক্ষার্থী সকলের জন্য রইল শুভকামনা।