বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট মার্কেট সাইজ কত বড়?

প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা মার্কেট সাইজ নিয়ে কাঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের অন্যতম গ্রোয়িং সেক্টর। একসময় সতভাগ আমদানি নির্ভর এই সেক্টরটির বেশীরভাগ প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির মার্কেট লিডার বর্তমানে লোকাল ব্রান্ড গুলোর দখলে। 

লোকাল মার্কেটের ডিমান্ড মেটাতে দেশীয় ব্রান্ডগুলোর এ ধরনের সাফল্য ফরেইন ব্রান্ডগুলোও লোকালি ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু করেছে। এমনকি বর্তমানে দেশীয় ব্রান্ডগুলো লোকাল কঞ্জুমারদেরর ডিমান্ড মিট করে গ্লোবালিও প্রোডাক্ট এক্সপোর্ত করছে।

উল্লেখ্য দেশের সবচেয়ে বড় কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স ওয়ালটন ইতিমধ্যে বিশ্বের কয়েকটি দেশে নিজেদের অফিস প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্লোবাল প্রেজেন্সও ইনসিউর করছে। 

২০২২ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সরকার "শেখ হাসিনা" ঘোষনা করেন যে, বাংলাদেশের সতভাগ মানুষ এখন ইলেক্ট্রিসিটি কভারেজের আহতায় যা ২০০৯ সালে ছিলো মাত্র ৪৭ শতাংশ। তাছাড়া পার কেপিটা ইনকাম বৃদ্ধির পাশাপাশি রেপিড অর্গানাইজেশন বাংলাদেশের মানুষের বায়িং পেটার্ন ও বেহিবিয়ারও বেশ পরিবর্তন এনেছে। যার প্রেক্ষিতে বর্তমানে বাংলাদেশে কঞ্জুমার ইলেক্ট্ররনিক্স ও হোম এপ্লাইয়েন্সের ব্যাবহারও বেড়েছে কয়েকগুন। 

বাংলাদেশের ইলেক্ট্রকিক্স নিয়ে যাত্রা শুরু হয় ১৯৫০ এর শতকে, ততদিনে দেশে রেডিও স্টেশন প্রতিষ্টা ও রেডিও ব্যাবহার বাড়তে থাকাইয় দেশে কঞ্জিউমারের চাহিদা মেটাতে কয়েকটি প্রাইভেট কোম্পানি ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য বা রেডিও এসেম্বল করার জন্য কয়েকটি প্রাইভেট কোম্পানি প্রতিষ্টা করে। পরবর্তি দশকে প্রতিষ্ঠান গুলো টেলিভিশন সেটয়াপ রিডিউস করতে শুরু করে। ্তবে ১৯৮০ দশকের আগের দিকে বাংলাদেশের প্রাই সকল ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট যেমন- রেডিও, টেলিভিশন, কেসেট ও অডিও প্লেয়ার বিদেশ থেকে আমদানি নির্ভর থাকলেও ১৯৮০ দশকের পর থেকে বাংলাদেশে কিছু এসেম্বলি প্লান্ট প্রতিষ্টা করা হয়।

এরপর ধীর গতিতে দেশ যাচ্ছিলো এবং ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ মার্কেটে ওয়ালটন ইলেক্ট্রনিক্স যাত্রা শুরু করে। এবং বর্তমানে ওয়ালটনের অবদান বাংলাদেশে অপরিশীম।


 

Next Post Previous Post