কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

যারা SSC পাস করার পর ভাবছেন কারিগরি কোন বিষয় নিয়ে পরবেন। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল খুব গুরুত্বপূর্ন। কারন আজকে আমি সেয়ার করবো যে কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে কিভাবে পরবেন এবং পরলে কতটা লাভ ও কতটা ক্ষতি? এবং সেই সাথে এই বিষয়ে পরলে আপনার ফিউচার এ কেরিয়ার কেমন হবে? এই সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন।


কম্পিউটার সাইন্স কোর্স

আগে এই কোর্স ৩ বছর  এর জন্য ছিল কিন্তু পরে এর মেয়াদ  বারিয়ে ৪ বছর  করে  ৮ টি সেমিস্টারে এ ভাগ করা হয়েছে। যাই হোক মেইন কথাই আসি কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড Engineering যার মানে হলো CSE। বর্তমানে সব থেকে মুল্যবান ও প্রধান কারিগরি হলো এই কম্পিউটার সাইন্স। মুলত এটি  বলতেই হয় কম্পিউটার সাইন্স বলতে বঝায় কম্পিউটার কে কাজ সিখানো,কথা শোনানে,তাকে দিয়ে ইচ্ছা মতো কাজ করানো। আসলে কম্পিউটার  সাইন্স  কোনো মুখস্থ বিদ্দার বিষয় না  এটার জন্য চিন্তা শক্তি অনুপ্রেরণা ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থেকে নতুন কিছু করতে চাওয়া ।   কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে পরতে হলে সবার মধে ৩টি বিষয় থাকা দরকার–
  1.  প্রথমোত নতুন কিছু কররার মনব্লতা।
  2.  প্রগ্রামিং করার  ধর্য্য।
  3.  গনিতের প্রতি বিষেশ ধারণা (যেমন  Calulus, Matrix, Number theory, Geometry & Vactor analysis ইত্যাদি
সব থেকে মজার ব্যাপার হলো এই সাবজেক্ট এর স্টুডেন্টদের একটা স্পেশালিটি হলো তারা সহজেই অন্যের গেম বা অ্যাপস কে ইচ্ছামত ডেভলপ করতে পারবে এবং নিজের মন মত ভাবে তৈরি করতে পারে।
 
আরেকটি কথা যারা বলে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে কোন কিছু হয় না বা কোন চাকরি হয় না তাদের ক্ষেত্রে একটি কথা বলতে চাই, কম্পিউটার সায়েন্স নেওয়ার আগে আপনাদেরকে চিন্তা করতে হবে যে আপনি  একজন ওয়েব ডেভলপার  বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন নাকি বড় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবেন। বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট এখন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে  গুগলের প্রিন্সিপাল হিসাবে কাজ করছেন।  সর্বশেষ একটি কথাই বলবো যারা এই সাবজেক্টে নিয়ে পড়বেন তাদেরকে মনোযোগী এবং ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সব সময় নিজের ইচ্ছায় বজায় রাখতে হবে এবং ভাবতে হবে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে বড় কিছু হওয়ার যেমন ওয়েব ডেভলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনা্‌ সফটওয়্যার  ইঞ্জিনিয়ার এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার।

অবশ্য পড়াশোনার সবার নিজের দায়িত্বে আপনি যদি ভালো মনোযোগী হন এবং আপনার ক্যারিয়ারের দিকে ফোকাস করেন  তাহলে অবশ্যই আপনি পারবেন আপনার ফিউচার কে ব্রাইট করতে। 

এররকম আরো তথ্য উপভোগ করতে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।
Next Post Previous Post