ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার হতে হলে কি কি শিখতে হবে? How to become back-end developer

ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার (Back-End) ডেভেলপার। ওয়েব ইন্ডাস্ট্রিজে দিন দিন ব্যাক-এন্ড এর চাহিদা বেড়েই চলেছে। আমার দেখা মতে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম ও বিভিন্ন সোসিয়াল সাইটে এই নিয়ে সকলেই কনফিউস যে ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার হতে হলে কি কি শিখতে হবে? এবং তার দ্বারাবাহিকতায় আজকের এই পোস্টটি করা। 

একটি ওয়েবসাইট বানাতে হলে সর্বপ্রথম UI (User Interface) রেডি করা লাগে এবং এর পর ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপার  UI দেখে ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইন করে। ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইন করা শেষ হলে ব্য্যাক-এন্ড সব থেকে গুরুত্বপূর্ন একটি অংশ। আপনি যদি জাস্ট ল্যান্ডিং পেইজ তৈরি করতে চান সেই ক্ষত্রে ব্যাক-এন্ড না হলেও চলে তবে একটি ডায়নামিক ও ইউজার এক্সপিরিয়েন্স সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট বানাতে চান তাহলে অবশ্যই ব্যাক-এন্ড টেকনোলজি অবলম্বন করতে হবে।

ব্যাক-এন্ডের কাজ কি? Why use back-end? 

ফ্রন্ট-এন্ড শেষ হলে ব্যাক-এন্ড হচ্ছে সব  থেকে গুরুত্বপূর্ন। ব্যাক-এন্ড মূলত আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট গুলো ডাটাবেজের সাথে কানেক্ট করে। এবং এর জন্য বিভিন্ন স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ ও API ব্যাবহার করা লাগে। ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে! যা HTML, CSS, JS এর মত কিছু ভাষা দিয়ে বানানো এখন অইখানে কিছু এমন জিনিস আছে যা আপনার জানা একান্তই গুরুত্বপূর্ন। যেমন একতি ফোর্ম আছে। আপনি চাচ্ছেন কোন ইউজার যখন ফোর্মটি ফিলয়াপ করবে তখন সাথে সাথে আপনার কাছে তার দেওয়া তথ্য গুলো আসবে। স্বাধারনত এইচটিএমএল সিএসএস দিয়ে যদিও ফোর্মটি বানানো তবে ব্যাক-এন্ড প্রোগ্রামিং ছাড়া তা কার্যকারী নয়।

মূলত এই কাজ গুলো ব্যাক-এন্ড প্রগ্রামিং বা API দিয়ে করা হয়। আবার ধরুন নির্দিষ্ট কোন ব্যাক্তি যখন এ্যকাউন্ট খুলবে তখন তার দেওয়া ডাটা গুলো আপনার ডাটাবেজে অটো সেভ হবে এবং সেই ব্যাক্তি চাইলেই তার ইউজার নাম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে আবার অই তথ্য গুলো এ্যাক্সেস করতে পারবে। 

How to become backend developer?

ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার হতে হলে অবশ্যই টুকটাক এইচটিএমএল ও সিএসএস জানা লাগবে কারন ফ্রন্ট-এন্ড করা এইচটিএমএল স্ট্রাকচার ব্যাক-এন্ড সাথে নাও সেট হতে পারে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে স্ট্রাকচার ঠিক করে তারপর ব্যাক-এন্ডের বিভিন্ন কোড ম্যাথড ইত্যাদি লিখা লাগবে। 

ব্যাক-এন্ডের জন্য অনেক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আছে। যার মধ্যে বিগিনারদের জন্য PHP বেস্ট এবং সহজ ভাষা। ব্যাক-এন্ডের জন্য বর্তমানে অনেক প্রোগ্রামিং আছে , আমি নিচে কিছু প্রোগ্রামিং এর লিস্ট দিচ্ছি দেখে নিতে পারেন সেই সাথে ডাটাবেজ টেকনোলজিত মাস্ট। আর পাশা পাশি যা API ও JSON শিখা লাগবে।

  1. JavaScript - জাভাস্ক্রিপ্ট
  2. Python - পাইথন
  3. PHP - পিএইচপি
  4. Java - জাভা
  5. Ruby - রুবি
  6. Golang - গোল্যং 

Database

ইউজারের ডাটা সেভ ও আপনার কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সহ সকল কিছুই ডাটাবেজ থেকেই কন্ট্রল করা হয়। তবে প্রোগ্রামিং করে সব অটোমেটিক করা হয়। আপনাকে ডাটাবেজে হাত ও দিতে হবেনা। 
  1. Oracle
  2. My Sql
  3. MS SQL server
  4. PostgreSQL
  5. MongoDB
  6. IBM DB2
  7. Redis
  8. ElastricSearch
  9. Cassandra
  10. MariaDB
  11. OrientDB
  12. SQlite
  13. DynamoDB
  14. Neo4j
  15. FirebirdSQL

সবাইকে ধন্যবাদ মাদের পোস্ট গুরুত্বসহকারে পরার জ্ন্য।



Next Post Previous Post